ঈদের বাকি আর মাত্র একদিন। তাই ঈদের আনন্দ পরিবার ও প্রিয়জনদের সঙ্গে ভাগাভাগি করে নিতে ঝুঁকি নিয়ে নাড়ির টানে বাড়ি ফিরছেন ঘরমুখো মানুষ। বাস ভাড়া বেশি হওয়ায় প্রচণ্ড রোদে ট্রাক-পিকআপের যাত্রী হয়েও যাচ্ছেন শিশু, বৃদ্ধ বয়সের নারী ও পুরুষ। সন্দেশ আলী নামে এক পিকআপের যাত্রী বলেন, ঢাকা থেকে বাসে দুইগুণেরও বেশি ভাড়া নেওয়া হচ্ছে। এজন্য ঝুঁকি নিয়ে ৩০০ টাকা ভাড়া দিয়ে প্রচণ্ড রোদে ট্রাকে এসেছি। শনিবার দুপুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কের এলেঙ্গা বাস স্টেশন, রাবনা বাইপাস, আশেকপুর বাইপাস ও কালিহাতী উপজেলার সল্লা এলাকা ঘুরে এমন চিত্র দেখা যায়। সন্দেশ আলী সিরাজগঞ্জের গ্রামের বাড়িতে সন্তান ও স্বজনদের সঙ্গে ঈদ করতে যাচ্ছেন। তিনি বলেন, আমি চাকরি করি পোশাক কারখানায়। এবার বেতন-বোনাসসহ আমি ২০ হাজার টাকা হাতে পেয়েছি। ঢাকা আব্দুল্লাহপুর থেকে ২৫০ টাকা ভাড়ায়...
ঢাকা-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফিরছে মানুষ
আহমেদ রাসেল, টাঙ্গাইল
সেতু যেন মরণফাঁদ
বেলাল রিজভী, মাদারীপুর
মাদারীপুরের ডাসারে একটি কাঠের সেতুর বেহাল দশার কারণে চরম ভোগান্তি আর ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছে কয়েক গ্রামের মানুষ। আজ বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সরেজমিনে ডাসার উপজেলার নবগ্রাম ইউনিয়নের শশিকর চৌমহনী গিয়ে দেখা গেছে, উপজেলা পরিষদের অর্থায়নে প্রায় একযুগ আগে নির্মিত সেতুটি লোহার খুঁটি হেলে পড়ার উপক্রম। সেতুর ওপরের অংশের পাটাতনের কিছু কাঠ পঁচে ধসে পড়েছে। নেই কোনো রেলিং। যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম হওয়ায় সেতুটি দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে দেখা গেছে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের। এছাড়া জীবিকার তাগিদে ঝুঁকি নিয়েই প্রতিদিন মটরচালিত ভ্যান, অটোরিকশা ও মটর সাইকেলে করে চলাচল করছে হাজারো মানুষ। জনসাধারণের চলাচলের একটি মাধ্যম সেতুটি এখন যেন জনদুর্ভোগে রুপ নিয়েছে। সেতুটি দ্রুত সংস্কারের দাবি জানান এলাকাবাসী। স্থানীয় বাসিন্দা সুজন মজুমদার বলেন, আমাদের শশিকরের...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর