হৃদরোগে আক্রান্তের সংখ্যা বিশ্বব্যাপী বাড়ছে। প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী লাখ লাখ মানুষ মারা যাচ্ছেন হৃদরোগের বিভিন্ন সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে। বর্তমানে জীবনযাত্রায় অনিয়মের ফলে কমবয়সীদের মধ্যেও বেড়েছে হৃদরোগের ঝুঁকি। হৃদরোগের এমন কিছু লক্ষণ আছে যা হয়তো অনেকেরই জানা নেই। এই লক্ষণগুলোও অন্যান্য উপসর্গগুলোর মতই মারাত্মক। নানা কারণেই হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। এক্ষেত্রে তাৎক্ষণিক এর চিকিৎসা করাতে না পারলে তৈরি হয় ঝুঁকি। ফলে এর জন্য সচেতন থাকা অত্যাবশ্যক। তাই সবার উচিত এ নিয়ে সতর্ক থাকা। বিশেষ করে হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণগুলো জেনে রাখা সবারই উচিত। হার্ট অ্যাটাক কী: হার্ট অ্যাটাক হলো এমন একটি অবস্থা যেখানে হৃৎপিণ্ডে রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়। রক্তের ধমনীতে চর্বি ও কোলেস্টেরল জমার কারণে রক্ত চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়। এমন পরিস্থিতিতে রক্তের ধমনীর ব্লক যদি সময় মতো...
যে কারণে হার্ট অ্যাটাক হয়, লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়
অনলাইন ডেস্ক
ডায়াবেটিস ও দাঁতের সম্পর্ক
ডা. আদেলী এদিব খান
ডায়াবেটিস এমন একটি রোগ যা মুখসহ পুরো শরীরকে প্রভাবিত করতে পারে। ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীরা মুখের স্বাস্থ্য সমস্যায় সাধারণ ঝুঁকির তুলনায় বেশি ঝুঁকির মুখোমুখি হন। আপনি যদি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হন তবে এটি কীভাবে আপনার মুখের স্বাস্থ্যের অবস্থার ঝুঁকি বাড়ায় এবং আপনি এই ঝুঁকিগুলো হ্রাস করতে পারেন তা জানা গুরুত্বপূর্ণ। ডায়াবেটিস কীভাবে আপনার মুখের স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে সে সম্পর্কে আরও জানার জন্য আজকের প্রতিবেদনটির সঙ্গে থাকুন। ডায়াবেটিস রোগীদের মাড়ির সংক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে এবং তা চোয়ালের হাড়গুলোকেও সংক্রমণ করে। কারণ- ডায়াবেটিস মাড়িতে রক্ত সরবরাহ হ্রাস করতে পারে। মাড়ির ইনফেকশন মতো মাড়ির রোগের মুখোমুখি হয় যার অর্থ মাড়ির প্রদাহ। উচ্চরক্ত সরবরাহের কারণে মুখ শুকনো হয় এবং মাড়িগুলো দুর্বল হয়ে পড়ে। কম লালা নিঃসরণ আরও...
কখন হাঁটবেন, কখন না?
অনলাইন ডেস্ক
হাঁটা শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য খুবই উপকারী, তবে কিছু নির্দিষ্ট পরিস্থিতি এবং সময় আছে যখন হাঁটা উচিত এবং কখন না হাঁটা উচিত, তা জানাটা গুরুত্বপূর্ণ। এখানে **কখন হাঁটবেন এবং কখন না হাঁটবেন** তা সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ: কখন হাঁটবেন: ১. খাবারের পরে হাঁটুন (কমপক্ষে ২০-৩০ মিনিট পরে): - খাবারের পরে হাঁটা হজমের জন্য ভালো। তবে, খাবার খাওয়ার সাথে সাথে বা অতিরিক্ত খাবার পর হাঁটবেন না। এক ঘণ্টা পর হাঁটলে এটি হজম প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে এবং গ্যাস বা অস্বস্তি হতে বাধা দেয়। ২. শরীরের একটানা বিশ্রামের পরে হাঁটুন:** - দীর্ঘসময় বসে থাকার পরে, বিশেষ করে অফিসে বা বাড়িতে, হাঁটা জরুরি। এটি রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় এবং পেশী শিথিল করতে সাহায্য করে। ৩. সকালে বা সন্ধ্যায় হাঁটুন: - সকালে বা সন্ধ্যায় তাজা বাতাসে হাঁটলে মন ও শরীর উজ্জীবিত হয়। সকালে হাঁটলে দিনের শুরুতে শক্তি...
পানির গ্লাস ধরার সঠিক নিয়ম
অনলাইন ডেস্ক
পানির গ্লাস ধরার সঠিক নিয়মগুলো অনুসরণ করা স্বাস্থ্য এবং অভ্যাসের জন্য ভালো হতে পারে। বিশেষত, সঠিক পদ্ধতিতে পানির গ্লাস ধরলে এটি আপনার শরীরের জন্য উপকারী হতে পারে এবং এতে অস্বস্তি বা আঘাত কম হয়। পানির গ্লাস ধরার সঠিক নিয়মগুলো হল: গ্লাসের নীচে ধরে পান করুন: পানির গ্লাসটি নীচে দিয়ে, হাতের পাঁচটি আঙুল দিয়ে ধরুন, তবে মুঠির মতো শক্ত করে ধরবেন না। এটি গ্লাসের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং আপনি সহজে পান করতে পারেন। গ্লাসের মাঝখানে ধরে পান করুন: গ্লাসের মাঝখানে আঙুলগুলো রেখে ধরলে গ্লাসটি দৃঢ়ভাবে থাকবে এবং ঝুঁকিতে পড়বে না। তবে এটি নীচের দিক থেকে ধরার চাইতে একটু বেশি সোজা ভাবে ধরা উচিত। মাথার কাছে গ্লাস আনুন: গ্লাস ধরার পরে, পানি পান করার সময় গ্লাসটি মুখের কাছাকাছি নিয়ে আসুন। এটি পান করার অভ্যাসের ক্ষেত্রে একটি সুস্থ পদ্ধতি হিসেবে কাজ করে। হাতের পিঠ...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর