news24bd
news24bd
বিশেষ প্রতিবেদন
 বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন

‘আমি জনগণেরই একজন, আমার জন্মদিনই কি, আর মৃত্যুদিনই কি’

দেবদুলাল মুন্না
‘আমি জনগণেরই একজন, আমার জন্মদিনই কি, আর মৃত্যুদিনই কি’
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

বঙ্গবন্ধু দেশ ফিরেছেন। মাসখানেক পর বিবিসির সাংবাদিক ডেভিড ফ্রস্ট এলেন। তিনি আগেই তার সহকর্মী মার্ক টালির কাছে বঙ্গবন্ধু ও এদেশের জনগণ সম্পর্কে জেনেছেন। একটি সাক্ষাৎকার নিলেন বঙ্গবন্ধুর গণভবনে। অনেক প্রশ্নের মধ্যে দুটি প্রশ্ন উল্লেখযোগ্য। বঙ্গবন্ধুকে  জিজ্ঞেস করেছিলেন, ‘আপনার সবচেয়ে বড় শক্তি কী? হোয়াট ইজ ইয়োর স্ট্রেংথ?’ বঙ্গবন্ধু জবাব দিয়েছিলেন, ‘মাই পিপল। আমার জনগণ।’ পরের প্রশ্ন, ‘হোয়াট ইজ ইয়োর উইকনেস? আপনার সবচেয়ে বড় দুর্বলতা কী?’ বঙ্গবন্ধু উত্তর দেন ‘আমার জনগণের জন্য ভালোবাসা।আমি তাদের ওপর বিশ্বাস রাখি। মাই লাভ ফর মাই পিপল। আই ট্রাস্ট দেম।’ ( সূত্র: অন লিডারস এন্ড আইকনস: ফ্রম জিন্নাহ টু মোদি : কুলদীপ নায়ার) On Leaders And Icons: From Jinnah To Modi

এই হচ্ছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। মাত্র ২১ বছর বয়সী এক কারাবন্দী নির্বাচিত হয়েছিলেন নতুন রাজনৈতিক দল পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগের যুগ্ম সম্পাদক। ২৬ বছর ধরে সেই দলে ছিলেন। দলের রূপান্তরও হয়েছে তাঁর হাতে। ক্রমান্বয়ে তিনি হয়েছেন দলের সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি। পরে প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন, হয়েছেন রাষ্ট্রপতি। তবে নিজেকে জেনেছেন জনগণের সেবকরূপে।

মুক্তিযুদ্ধের পর স্বাধীনতা লাভের পর পর যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গঠনে বেশি সময় পাননি বঙ্গবন্ধু।  কিন্তু তিনি নিজে কখনো দুর্নীতির আশ্রয় নেননি। মানুষের জন্য যেন তার হৃদয় কাঁদত। একটা উদাহরণ দিচ্ছেন রাশিয়ার সাইবেরিয়ান ফেডারেল ইউনিভার্সিটির অর্থনীতির ভিজিটিং প্রফেসর ও সাউথ এশিয়া জার্নালের এডিটর ড. এন এন তরুণ তার লেখায় `প্রান্তিক ও নিম্নবর্গের দুঃখী মানুষের প্রতি বঙ্গবন্ধুর ভালোবাসা’ (Bangabandhu's love for marginalized and poor people)

ইচ্ছে মতো খরচ নয় :
১৯৭৩ সালের জানুয়ারি মাসের ঘটনা। তৎকালীন জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সামসুল হুদা দেখা করতে যান বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে। এর মাত্র দুদিন আগে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন সামসুল হুদা। ভেতরে যাওয়ার অনুমতি পান সামসু। বঙ্গবন্ধু তখন দাঁড়িয়ে টেবিলের ওপর রাখা মুড়ি খাচ্ছেন। সামসুকে দেখে বললেন, ‘কেমন আছিস, আয়, মুড়ি নে।’ মুড়ি নিতে গেলে সামসুর হাতের আংটি দেখে বঙ্গবন্ধু অবাক হয়ে জানতে চান, ‘তোর হাতে রিং কেন রে?’ সামসু বলেন, মা-বাবা জোর করে বিয়ে দিয়ে দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু কিছুটা অনুযোগের সুরে বললেন, ‘এখনই বিয়ে করে ফেললি? এখনো কত কাজ বাকি।’ দু-এক কথার পর জিজ্ঞাসা করলেন, ‘বউমা কোথায়? বউয়ের জন্য কী কিনেছিস?’ সামসু নিচু স্বরে জবাব দিলেন, ‘কিছুই কিনিনি, আমি বেকার। হঠাৎ করে বিয়ে। এর আগে আমি মেয়েকে দেখিওনি।’ একপর্যায়ে বঙ্গবন্ধু তাঁর কোমরে ১০ হাজার টাকা গুঁজে দেন। বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘এই টাকা শুধুমাত্র বউমার জন্য, এক টাকাও তুই নিবি না।’ এরপর বঙ্গবন্ধু আরও দেড় হাজার টাকা দেন সামসুকে। বঙ্গবন্ধু তোফায়েল আহমদকে ডেকে পাঠান। তোফায়েল আহমদ এলে তাঁকে বলেন, ‘খবর শুনেছিস; সামসু বিয়ে করেছে। শোন, সামসু এখন বেকার। আমার কাছে কোনো টাকা নেই। আমাকে ১০ হাজার টাকা ধার দে।’ তোফায়েল বলেন, ‘৫ হাজারের বেশি দিতে পারব না।’ বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘তা-ই দে।’ শেষে তোফায়েলের কাছ থেকে আরও ৫ হাজার টাকা নিয়ে চলে আসেন সামসুল হুদা।

দেখা যাচ্ছে বিশেষ টাকা দেওয়ার অনুরোধ করেননি। অথচ তিনি চাইলে সেটা করতে পারতেন। বঙ্গবন্ধু তাকে কেউ মেরে ফেলতে পারে এটা বিশ্বাস করতেন না। আস্থা ছিল এদেশের সবার প্রতি। তাই  বঙ্গবন্ধু যখন ৩২ নম্বর থেকে গণভবনে যেতেন, ঢাকার রাস্তা বন্ধ থাকত না। সামনে খোলা জিপে থাকতেন হয় এসপি মাহবুব অথবা সার্জেন্ট নবী চৌধুরী। ঢাকার রাস্তার দেয়ালে তখন একটি স্লোগান চোখে পড়ল, ‘বঙ্গবন্ধু কঠোর হও।’ তিনি বলতেন, ‘কার প্রতি কঠোর হব, কীভাবে হব, কেনই-বা হব?’

ঢাকায় এল ভুসি, বঙ্গবন্ধুর ৩২ নম্বরের বাড়িতে নিয়ে গেলাম। বঙ্গবন্ধু তাঁকে জড়িয়ে ধরলেন, ‘ওরে আমার ভুসি আসছে’ বলে হইচই করে উঠলেন। ভুসি মাখনের মতো একেবারে গলে গেল। বঙ্গবন্ধু যতই বলেন, ‘কেমন আছিস, কোনো অসুবিধা নেই তো?’ ভুসি ততই খালি তোতলায় আর বলে, ‘ভা-ভা ভালোই আছি। ক-ক কোনো অসুবিধা নেই।’ বঙ্গবন্ধু তার পরিবার, এলাকার, দেশের অবস্থার খোঁজখবর নিলেন। আধা ঘণ্টা পর ভুসিকে নিয়ে বেরিয়ে এলাম। রেগে বললাম, ‘কী হলো, এত প্যানপ্যানানি গেল কই, কিছুই তো বললে না, চাইতে পারলে না!’ ভুসি আমতা আমতা করে বলল, ‘কী করব, নেতাকে দেখে যে সবই ভুলে গেলাম।’
বুঝলাম, এরই নাম ক্যারিশমা। ইনিই হচ্ছেন একমেবাদ্বিতীয়ম শেখ মুজিব (কেমন ছিল শেখ মুজিবের হৃদয় : এ বি এম মুসা)  

দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার একটি ঘটনা :
খলিল ভাই আমাদের সাথেই দুই দিন থাকবেন। আমাদের দিল্লির সকল কিছু ঘুরে ঘুরে দেখাবেন। এই সময় আর একটা ঘটনা ঘটল। বরিশালের নূরুদ্দিন আহমেদের সাথে আনোয়ার সাহেবের ঝগড়া হয়েছে। নূরুদ্দিন রাগ করে আমাদের কাছে চলে এসেছে। তার টাকা পয়সাও আনোয়ার সাহেবের কাছে। তাকে কিছুই দেয় নাই, একদম খালি হাতে আমার ও মাখনের কাছে এসে হাজির। বলল, “না খেয়ে মরে যাব, দরকার হয় হেঁটে কলকাতা যাব, তবু ওর কাছে আর যাব না।” এই নূরুদ্দিন সাহেবকেই মাখন ইসলামিয়া কলেজ ইউনিয়নের ইলেকশনে জেনারেল সেক্রেটারি পদে পরাজিত করেছিল। নূরুদ্দিনকে ছাত্ররা ভালবাসত কিন্ত সে আনোয়ার সাহেবের দলে ছিল বলে তাকে পরাজিত হতে হয়েছিল। আইএ পড়লেও দলের নেতা আমিই ছিলাম। আমরা একই হোস্টেলে থাকতাম। বললাম, “ঠিক আছে তোমার ওর কাছে যাওয়া লাগবে না, যেভাবে হয় চলে যাবে।” যদিও ওর জন্য টিকিট করার টাকা আমাদের কাছে নাই। তিন দিন থাকব ঠিক হল। খাবার খরচ বেশি, হোটেলে খেতে হয়। দুই দিনের মধ্যেই খলিল ভাইকে নিয়ে দিল্লির লালকেল্লা, দেওয়ানি আম, দেওয়ানি খাস, কুতুব মিনার, নিজামুদ্দিন আউলিয়ার দরগাহ, নতুন দিল্লি দেখে ফেললাম। কিছু টাকা খরচ হয়ে গেল। হিসাব করে দেখলাম, তিনজনের টিকিট করার টাকা আমাদের নাই। দুইখানা টিকিট করা যায়, কিন্তু না খেয়ে থাকতে হবে। খলিল ভাই একমাত্র বন্ধু, তবে তিনি তখনও ছাত্র তার কাছেও টাকা পয়সা নাই। যাহোক, আর দেরি না করে স্টেশনে এসে হাজির হলাম। তিনজনে পরামর্শ করে ঠিক করলাম, একখানা টিকিট করব এবং কোনো “সার্ভেন্ট" ক্লাসে উঠে পড়ব। ধরা যদি পড়ি, হাওড়ায় একটা বন্দোবস্ত করা যাবে।
প্রথম শ্রেণীর প্যাসেঞ্জারদের গাড়ির সাথেই চাকরদের জন্য একটা করে ছোট্ট গাড়ি থাকে। সাহেবদের কাজকর্ম করে এখানেই এসে থাকে চাকররা। দিল্লি যাওয়ার সময় আমরা ইন্টারক্লাসে যাই। এখন টাকা ফুরিয়ে গেছে, কি করি? একখানা তৃতীয় শ্রেণীর টিকিট কিনলাম হাওড়া পর্যন্ত। আর দুইখানা প্লাটফর্ম টিকিট কিনে স্টেশনের ভিতরে আসলাম। মাখনের চেহারা খুব সুন্দর। দেখলে কেউই বিশ্বাস করবে না ‘চাকর' হতে পারে।

আমরা শুনলাম, খান বাহাদুর আবদুল মোমেন সাহেব এই বগিতে যাবেন। নূরুদ্দিন খোঁজ এনেছে। ভাবলাম, বিপদে পড়লে একটা কিছু করা যাবে। নূরুদ্দিনকে খান বাহাদুর সাহেব চিনতেন। তিনি রেলওয়ে বোর্ডের মেম্বারও ছিলেন। আমরা তার গাড়ির পাশের সার্ভেন্ট ক্লাসে উঠে পড়লাম। মাখনকে বললাম, তুমি উপরে উঠে শুয়ে থাক। তোমাকে দেখলে ধরা পড়ব। এই সকল গাড়িতে বোধহয় কোনো রেলওয়ে কর্মচারী আসবে না। নূরুদ্দিনকে সামনে দিব যদি কেউ আসে। একবার এক চেকার সাহেব জিজ্ঞাসা করলেন, “তোমরা কোন সাহেবের লোক?” নুরুদ্দিন ঝট করে উত্তর দিল, “মোমেন সাহেব কা।” ভদ্রলোক চলে গেলেন। কিছু কিছু ফলফলাদি নূরুদ্দিন কিনত, আমরা তিনজন খেতাম। ভাত বা রুটি খাবার পয়সা নাই। তিনজনে ভাত খেতে হলে তো এক পয়সাও থাকবে না। কোনোমতে হাওড়া পৌঁছালাম, এখন উপায় কি? পরামর্শ করে ঠিক হল, মাখন টিকিট নিয়ে সকলের মালপত্র নিয়ে বের হয়ে যাবে। মালপত্র কোথাও রেখে তিনখানা প্লাটফর্ম টিকিট নিয়ে আবার ঢুকবে। আমরা একসাথে বের হয়ে যাব।

গাড়ি থামার সাথে সাথে মাখন নেমে গেল, আমরা দুইজন ময়লা জামা কাপড় পরে আছি। দেখলে কেউ বিশ্বাস করবে না যে আমরা দিল্লি থেকে আসতে পারি। চশমা খুলে লুকিয়ে রেখেছি। মাখন তিনখানা প্লাটফর্ম টিকিট নিয়ে ফিরে এসেছে। তখন প্যাসেঞ্জার প্রায়ই চলে গেছে। দুই চারজন আছে যাদের মালপত্র বেশি। তাদের পাশ দিয়ে আমরা দুইজন ঘুরছি৷ মাখন আমাদের প্লাটফর্ম টিকিট দিল, তিনজন একসঙ্গে বেরিয়ে গেলাম। তখন হিসাব করে দেখি, আমাদের কাছে এক টাকার মত আছে। আমরা বাসে উঠে হাওড়া থেকে বেকার হোস্টেলে ফিরে এলাম। না খেয়ে আমাদের অবস্থা কাহিল হয়ে গেছে।

(দিল্লিতে অনুষ্ঠিত 'অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগ সম্মেলন' শেষ হওয়ার পর দিল্লি থেকে কলকাতা ফেরার বর্ণনা, সূত্র, বঙ্গবন্ধুর লেখা অসমাপ্ত আত্মজীবনী)

শান্তিপ্রিয় ধর্মপ্রাণ:
ভাসানীর সঙ্গে এক জেলে থাকার বর্ণনায় তিনি বলেন, ‘মওলানা সাহেবের সঙ্গে আমরা তিনজনই নামাজ পড়তাম। মওলানা সাহেব মাগরিবের নামাজের পরে কুরআন মজিদের অর্থ করে আমাদের বোঝাতেন। রোজই এটা আমাদের জন্য বাঁধা নিয়ম ছিল’। জেল জীবনের সময়-পার সম্পর্কে বলেন, ‘আমি তখন নামাজ পড়তাম এবং কুরআন তেলাওয়াত করতাম রোজ। কুরআন শরিফের বাংলা তর্জমাও কয়েক খণ্ড ছিল আমার কাছে’। (অসমাপ্ত আত্মজীবনী) কিন্তু তিনিই ৭২ সালের বাংলাদেশের সংবিধানে ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ ব্যবহার করেন। ধর্মকে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করতে চাননি। 

রাজনীতির শুরুর কথা :

১৯৩৮ সালে অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী এ কে ফজলুল হক ও শ্রমমন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর গোপালগঞ্জ সফরে এলে তাদের সংবর্ধনা দেওয়া হয় শেখ মুজিবের নেতৃত্বে। শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সঙ্গে আলাপ ওই সময়ই। বঙ্গবন্ধু লিখেছেন, ‘হক সাহেব পাবলিক হল দেখতে গেলেন। আর শহীদ সাহেব গেলেন মিশন স্কুল দেখতে। আমি মিশন স্কুলের ছাত্র। তাই তাকে সংবর্ধনা দিলাম। তিনি স্কুল পরিদর্শন করে হাঁটতে হাঁটতে লঞ্চের দিকে চললেন, আমিও সঙ্গে সঙ্গে চললাম। তিনি ভাঙা ভাঙা বাংলায় আমাকে কিছু জিজ্ঞাসা করছিলেন, আর আমি উত্তর দিচ্ছিলাম।’ ওই আলাপের পর শেখ মুজিবের নাম-ঠিকানা লিখে নেন সোহরাওয়ার্দী। পরে কিশোর মুজিবুর রহমানকে চিঠিও লেখেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। চলে পত্র যোগাযোগ।’

আরেক জায়গায় লেখা  ‘১৯৩৯ সালে কলকাতা যাই বেড়াতে। শহীদ সাহেবের সঙ্গে দেখা করি। আবদুল ওয়াসেক সাহেব আমাদের ছাত্রদের নেতা ছিলেন। তার সঙ্গে আলাপ করে তাকে গোপালগঞ্জে আসতে অনুরোধ করি। শহীদ সাহেবকে বললাম, গোপালগঞ্জে মুসলিম ছাত্রলীগ গঠন করব এবং মুসলিম লীগও গঠন করব। খন্দকার শামসুদ্দীন সাহেব এমএলএ তখন মুসলিম লীগে যোগ দেন। তিনি সভাপতি হলেন ছাত্রলীগের। আমি হলাম সম্পাদক।’ ( সূত্র , অসমাপ্ত আত্মজীবনী)

“কারাগারের রোজনামচা':
পাকিস্তানের মিয়ানওয়ালি কারাগার । মিয়ানওয়ালি কারাগারের প্রিজন গভর্নর (জেল সুপার) হাবীব আলীর কাছ থেকে বলেছেন , কারাকক্ষের সামনে কবর খুঁড়ে বঙ্গবন্ধুকে প্রধানমন্ত্রী অথবা কবর বেছে নেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু কবরকেই বেছে নিয়ে বলেছিলেন, 'যে বাংলার আলো-বাতাসে আমি বড় হয়েছি, মৃত্যুর পর এই কবরে না, আমার লাশ প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশে পাঠিয়ে দিও।' ( লাহোর টাইমস, ইন্টারভিউ, হাবীব আলী)

‘আমি তোমাদেরই লোক' :

আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতা তোফায়েল আহমেদ লেখেছেন, '৭১-এর রক্তঝরা মার্চের ১৭ তারিখের কথা। সেদিন বঙ্গবন্ধুর ৫২-তম জন্মদিন ছিল। দেশজুড়ে অসহযোগ আন্দোলন চলছে। ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে আলোচনা শেষে তখনকার প্রেসিডেন্ট ভবন অর্থাৎ পুরাতন গণভবন সুগন্ধা থেকে দুপুরে যখন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাসভবনে ফিরে এলেন তখন বিদেশি সাংবাদিকদের সঙ্গে ঘরোয়া আলোচনায় একজন সাংবাদিক বঙ্গবন্ধুকে প্রশ্ন করেন, '৫২-তম জন্মদিনে আপনার সবচাইতে বড় ও পবিত্র কামনা কী?' উত্তরে স্বভাবসুলভ কণ্ঠে বলেছিলেন, 'জনগণের সার্বিক মুক্তি।'

এরপর সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জ্ঞাপনকালে বেদনার্ত স্বরে বলেছিলেন, 'আমি জন্মদিন পালন করি না, আমার জন্মদিনে মোমের বাতি জ্বালি না, কেকও কাটি না। এ দেশে মানুষের নিরাপত্তা নাই। আপনারা আমাদের জনগণের অবস্থা জানেন। অন্যের খেয়ালে যেকোন মুহূর্তে তাদের মৃত্যু হতে পারে। আমি জনগণেরই একজন, আমার জন্মদিনই কি, আর মৃত্যুদিনই কি? আমার জনগণের জন্য আমার জীবন ও মৃত্যু। আমি তো আমার জীবন জনগণের জন্য উৎসর্গ করেছি।' জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানাতে আসা জনসাধারণকে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতা থেকে আবৃত্তি করে বলতেন, 'মোর নাম এই বলে খ্যাত হোক, আমি তোমাদেরই লোক।' ( সূত্র, বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ সমার্থক: তোফায়েল আহমেদ)

শেখসাব :
আমেরিকান মিশনারি জেনিন লকারবি ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে চট্টগ্রামে ছিলেন লকারবি। তার ‘অনডিউটি ইন বাংলাদেশ’ বইয়ে লকারবি লিখেছেন ‘এমন একজন মানুষের আবির্ভাব ঘটছে, যে অনগ্রসর বাঙালি জাতিকে মুক্তির স্বাদ দেবে, তাঁর নাম শেখ মুজিবুর রহমান, আদর করে ডাকা হয় ‘মুজিব’ বা ‘শেখসাব’।
আমার দেশ বাংলাদেশকে প্রতমে সমর্থন দেয়নি। কিন্তু আমি শেখসাবকে সমর্থন দিয়েছি। তার কথা প্রথম শুনি এ্যালিসা নামের আমাদের এক নারী সহকর্মীর কাছে। এ্যালিসা জানান, তিনি( শেখসাব) বিবাহিত। সন্তানের বাবা। কিন্তু দেশের ভালোর জন্য মৃত্যুভয় নেই। তিনি নিজে ও তার দেশের মানুষকে পরাধীন রাখতে চান না। এ্যালিসা তাকে প্রথম দেখেছিল ঢাকার দিলখুশা এলাকায়। একটা বীমা কোম্পনির অফিসে। এ্যালিসার সঙ্গে সেদিন অল্পক্ষণের আলাপে বলেছিলেন,‘আমি জীবনবীমাই শুধু করাই না। স্বাধীনতারও বীমা দিতে চাই। ‘ উল্লেখ্য, বঙ্গবন্ধু অল্পকাল একটি বীমাকোম্পানিতেও কাজ করেছেন। 

তাই বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ এক অর্থে সমার্থকই। 

news24bd.tv/ডিডি

Android appIos app
বিশেষ প্রতিবেদন

যেভাবে ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করা হয়

অনলাইন ডেস্ক
যেভাবে ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করা হয়
রেমাল একটি আরবি শব্দ, যার অর্থ হচ্ছে বালু।

রোববার (২৬ মে) মধ্যরাতে ঘূর্নিঝড় রেমাল বাংলাদেশ উপকূলে আঘাত হানবে। এটি হচ্ছে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট বর্ষা পূর্ববর্তী প্রথম গ্রীষ্মমন্ডলীয় ঘূর্নিঝড়। কিন্তু এর নাম রেমাল কেনো? কিভাবে নামকরণ করা হয়েছে ঘূর্নিঝড়টির? এই লেখায় ব্যাখ্যা করা হবে পুরো বিষয়টি। রেমাল একটি আরবি শব্দ, যার অর্থ হচ্ছে বালু। এই নামটি ওমানের দেয়া। আরব সাগরের তীরে অবস্থিত একটি দেশ কেনো বঙ্গোপসাগরের একটি ঘূর্নিঝড়ের নামকরণ করলো? কারণ হচ্ছে ওমান ১৮৫ সদস্যের বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার সদস্য। অপরদিকে, দ্য ইকোনমিক অ্যান্ড সোশ্যাল কমিশন ফর এশিয়া অ্যান্ড দ্য প্যাসিফিক (ইসকাপ) হচ্ছে জাতিসংঘের ইকনোমিক ও সোশ্যাল কাউন্সিলের অধীনে থাকা একটি সংস্থা, যারা এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক কার্যক্রম বৃদ্ধির জন্য কাজ করে থাকে। উত্তর ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ঘূর্নিঝড় বিষয়ক সতর্কতার গুরুত্ব অনুধাবন করে জাতিসংঘের...

বিশেষ প্রতিবেদন

দুর্নীতি, আলাদীনের চেরাগ ও প্যান্ডোরার বাক্স

আমীন আল রশীদ
দুর্নীতি, আলাদীনের চেরাগ ও প্যান্ডোরার বাক্স
আমীন আল রশীদ

আরব্য রজনীর আলাদীনের চেরাগের আধুনিক সংস্করণের নাম ক্ষমতা, যে চেরাগ জ্বালিয়ে কোনো দৈত্যের সাহায্য ছাড়াই বিপুল বিত্ত-বৈভবের মালিক হওয়া যায়। আর যে কৌশলে এই সম্পদের মালিক হওয়া যায় তার নাম দুর্নীতি। অর্থাৎ ক্ষমতা, দুর্নীতি ও সম্পদ এখন একে অপরের পরিপূরক। গল্পের আলাদীন তাঁর চেরাগে ঘষা দিলে দৈত্য এসে তাঁকে বলত, হুকুম করুন মালিক। কিন্তু বাস্তবে আলাদীনের দৈত্যের চেহারাটা ভিন্ন। এই দৈত্য কখনো প্রশাসনিক ক্ষমতা, কখনো অস্ত্রের ভয়, কখনো মামলার আসামি করে কোর্টে চালান কিংবা ক্রসফায়ারের ভয় এবং কখনো বড় কোনো সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার প্রলোভনরূপে আবির্ভূত হয়। সবশেষ যার আলাদীনের চেরাগ নিয়ে সারা দেশে তোলপাড়, তিনি সাবেক পুলিশপ্রধান ও র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ। যিনি রাষ্ট্রীয় শুদ্ধাচার পুরস্কারও পেয়েছেন। ২০১৩ সালে মতিঝিলের শাপলা চত্বর থেকে হেফাজতে...

বিশেষ প্রতিবেদন

মীরজাফরের বংশধরেরা এখন যেভাবে বেঁচে আছেন 

অনলাইন ডেস্ক
মীরজাফরের বংশধরেরা এখন যেভাবে বেঁচে আছেন 
জাফর আলি রেজা

প্রাচীন ভারতে বাংলা বিহার ওড়িশার রাজধানী ছিল মুর্শিদাবাদ । বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলার সঙ্গে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির লর্ড ক্লাইভের সঙ্গে যুদ্ধের সময়, মীরজাফর সিরাজউদ্দৌলার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেন। এই সূত্রে যে কোন বিশ্বাসঘাতককে বাংলা ভাষায় মীরজাফর হিসেবে অভিহিত করা হয়। আর সেই মীরজাফরের বংশধর আছেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদে। মীরজাফরের বংশধরদের একজন রেজা আলি মির্জা। তবে মির্জা পদবি ব্যবহার করেন না। মীরজাফরের হাজারদুয়ারি প্যালেসেও থাকেন না। কারণ এ বাসার গেটেই স্থানীয়রা লিখে দিয়েছে নেমকহারাম গেট। মানুষ আসা যাওয়ার পথে থুথু ফেলে। ফলে রেজা আলি , অনেকের কাছে পরিচিত জাফর আলি রেজা তিনি লালবাগ এলাকায় দোতলা বাসা বানিয়ে বসবাস করছেন মীরজাফরের পরিচয় গোপন করে। তিনি শিক্ষকতা করতেন। মানুষ ভালো। স্থানীয় কবি সলিল ঘোষের মতে, তার...

বিশেষ প্রতিবেদন

গুপ্তচর স্যাটেলাইট নেটওয়ার্ক তৈরি করছে ইলন মাস্কের স্পেসএক্স

অনলাইন ডেস্ক
গুপ্তচর স্যাটেলাইট নেটওয়ার্ক তৈরি করছে ইলন মাস্কের স্পেসএক্স
স্পেসএক্সের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক (ছবি: ইনসাইডার)

ধনকুবের, টেসলা কোম্পানির সিইও ইলন মাস্কের কোম্পানি স্পেসএক্স মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থার জন্য শত শত গুপ্তচর স্যাটেলাইট নেটওয়ার্ক তৈরি করছে বলে জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট পাঁচটি সূত্র এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, এই কর্মসূচির আওতায়, ইলন মাস্কের স্পেসএক্স কোম্পানি এবং যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর মধ্যে সম্পর্ক জোরদার করতে এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এর আগে ২০২১ সালে ন্যাশনাল রিকনাইসেন্স অফিসের (এনআরও) সঙ্গে ১৮০ কোটি ডলারের চুক্তির আওতায় স্পেসএক্সের স্টারশিল্ড বিজনেস ইউনিটি এই নেটওয়ার্ক তৈরি করেছে। স্পেসএক্সের সিইও ইলন মাস্ক গত সেপ্টেম্বরে জানিয়েছিলেন এটি মার্কিন সরকারের মালিকানাধীন ও প্রতিরক্ষা বিভাগ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হবে। রাশিয়া ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু...

সর্বশেষ

দেড় মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন শেয়ারবাজারে

অর্থ-বাণিজ্য

দেড় মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন শেয়ারবাজারে
তথ্য কমিশনার পদ থেকে মাসুদা ভাট্টিকে অপসারণ

জাতীয়

তথ্য কমিশনার পদ থেকে মাসুদা ভাট্টিকে অপসারণ
লেবানন থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৪৬ জন

জাতীয়

লেবানন থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৪৬ জন
থানা থেকে পালানো ওসি শাহ আলমকে নিয়ে যা বললেন ডিএমপি কমিশনার

রাজধানী

থানা থেকে পালানো ওসি শাহ আলমকে নিয়ে যা বললেন ডিএমপি কমিশনার
৯০ দিনের জন্য মার্কিন বৈদেশিক সাহায্য স্থগিত করলেন ট্রাম্প

আন্তর্জাতিক

৯০ দিনের জন্য মার্কিন বৈদেশিক সাহায্য স্থগিত করলেন ট্রাম্প
আকর্ষণীয় বেতনে সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশনে চাকরি, আজই আবেদন করুন

ক্যারিয়ার

আকর্ষণীয় বেতনে সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশনে চাকরি, আজই আবেদন করুন
সব পুলিশের একই পোশাক

জাতীয়

সব পুলিশের একই পোশাক
ঊর্বশীর আপত্তিকর ভিডিও ফাঁস, মুখ খুললেন অভিনেত্রী

বিনোদন

ঊর্বশীর আপত্তিকর ভিডিও ফাঁস, মুখ খুললেন অভিনেত্রী
মেসির শিক্ষার অভাব আছে: বাতিস্তা

খেলাধুলা

মেসির শিক্ষার অভাব আছে: বাতিস্তা
হাসিনাকে ফেরত না দিলে চুক্তি লঙ্ঘন করবে ভারত: আসিফ নজরুল

জাতীয়

হাসিনাকে ফেরত না দিলে চুক্তি লঙ্ঘন করবে ভারত: আসিফ নজরুল
সিনিয়র ৪ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প, হাজারো কর্মকর্তাকে হুমকি

আন্তর্জাতিক

সিনিয়র ৪ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প, হাজারো কর্মকর্তাকে হুমকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ‘সবজি চেনা’ পরীক্ষার আয়োজন বসুন্ধরা শুভসংঘের

বসুন্ধরা শুভসংঘ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ‘সবজি চেনা’ পরীক্ষার আয়োজন বসুন্ধরা শুভসংঘের
যে কারণে হঠাৎ মেজাজ হারালেন কারিনা

বিনোদন

যে কারণে হঠাৎ মেজাজ হারালেন কারিনা
কুষ্টিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের কম্বল পেল ৫০ হতদরিদ্র

বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের কম্বল পেল ৫০ হতদরিদ্র
বিয়ের ওপর থেকে কর প্রত্যাহার

জাতীয়

বিয়ের ওপর থেকে কর প্রত্যাহার
সাইফের ওপর হামলাকারী সম্পর্কে তদন্তে উঠে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

বিনোদন

সাইফের ওপর হামলাকারী সম্পর্কে তদন্তে উঠে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
‘২০০ আসন পেলেও জাতীয় সরকার গঠন করবে বিএনপি’

রাজনীতি

‘২০০ আসন পেলেও জাতীয় সরকার গঠন করবে বিএনপি’
বাংলাদেশের ব্যাপারে ভারতীয়দের সতর্কবার্তা মমতার

আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশের ব্যাপারে ভারতীয়দের সতর্কবার্তা মমতার
ফেব্রুয়ারির মধ্যে সব গায়েবি মামলা প্রত্যাহার: আইন উপদেষ্টা

জাতীয়

ফেব্রুয়ারির মধ্যে সব গায়েবি মামলা প্রত্যাহার: আইন উপদেষ্টা
এবার জয়পুরহাট সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের চেষ্টা

সারাদেশ

এবার জয়পুরহাট সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের চেষ্টা
নতুন সদস্য সংগ্রহ কর্যক্রম শুরু করেছে জবি বসুন্ধরা শুভসংঘ

বসুন্ধরা শুভসংঘ

নতুন সদস্য সংগ্রহ কর্যক্রম শুরু করেছে জবি বসুন্ধরা শুভসংঘ
১৬ লাখ টাকায় আপস করলেন এএসআইকে বিয়ে করা সেই কলেজছাত্রী!

সারাদেশ

১৬ লাখ টাকায় আপস করলেন এএসআইকে বিয়ে করা সেই কলেজছাত্রী!
৮৩ কোটিতে বাড়ি বিক্রি করছেন অমিতাভ

বিনোদন

৮৩ কোটিতে বাড়ি বিক্রি করছেন অমিতাভ
হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তারকার মৃত্যু

বিনোদন

হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তারকার মৃত্যু
শেখ হাসিনাকে দেশ থেকে বের করে দেওয়ার দাবি ভারতীয় এমপির

আন্তর্জাতিক

শেখ হাসিনাকে দেশ থেকে বের করে দেওয়ার দাবি ভারতীয় এমপির
ভারতের বহু নাকানিচুবানি সহ্যের পর এবার ক্ষেপেছে পাকিস্তান

খেলাধুলা

ভারতের বহু নাকানিচুবানি সহ্যের পর এবার ক্ষেপেছে পাকিস্তান
ভারতের সঙ্গে সীমান্ত সমস্যা সমাধানে যে বার্তা দিল সরকার

জাতীয়

ভারতের সঙ্গে সীমান্ত সমস্যা সমাধানে যে বার্তা দিল সরকার
যারা নির্বাচন চাচ্ছে, তাদের গণতন্ত্রের শত্রুর আখ্যা দেওয়া হচ্ছে: শামসুজ্জামান দুদু

রাজনীতি

যারা নির্বাচন চাচ্ছে, তাদের গণতন্ত্রের শত্রুর আখ্যা দেওয়া হচ্ছে: শামসুজ্জামান দুদু
গোপন বৈঠককালে আ.লীগের ৮ নেতা আটক

রাজনীতি

গোপন বৈঠককালে আ.লীগের ৮ নেতা আটক
নির্বাচনী আচরণবিধিতে আসছে বড় পরিবর্তন

জাতীয়

নির্বাচনী আচরণবিধিতে আসছে বড় পরিবর্তন

সর্বাধিক পঠিত

কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে দীপু মনি টিস্যু পেপারে কী লিখে দিলেন?

আইন-বিচার

কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে দীপু মনি টিস্যু পেপারে কী লিখে দিলেন?
পর্নোগ্রাফি মামলায় স্কুলছাত্রী গ্রেপ্তার

সারাদেশ

পর্নোগ্রাফি মামলায় স্কুলছাত্রী গ্রেপ্তার
‘অসামান্য অবদানের’ জন্য প্লট পেয়েছেন ১৫ গাড়িচালকও

জাতীয়

‘অসামান্য অবদানের’ জন্য প্লট পেয়েছেন ১৫ গাড়িচালকও
কাউকে নির্বাচন থেকে দূরে রাখা কমিশনের উদ্দেশ্য নয়: বদিউল আলম

জাতীয়

কাউকে নির্বাচন থেকে দূরে রাখা কমিশনের উদ্দেশ্য নয়: বদিউল আলম
জরায়ু ক্যান্সার: কাদের এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি?

স্বাস্থ্য

জরায়ু ক্যান্সার: কাদের এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি?
শপথ নিয়েই জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল করলেন ট্রাম্প, আর কী কী চমক দিচ্ছেন

আন্তর্জাতিক

শপথ নিয়েই জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল করলেন ট্রাম্প, আর কী কী চমক দিচ্ছেন
সব পুলিশের একই পোশাক

জাতীয়

সব পুলিশের একই পোশাক
ব্যাটারি গলি থেকে সাবেক মন্ত্রীর ছেলে গ্রেপ্তার

সারাদেশ

ব্যাটারি গলি থেকে সাবেক মন্ত্রীর ছেলে গ্রেপ্তার
ডিএমপিতে বড় রদবদল

জাতীয়

ডিএমপিতে বড় রদবদল
আমেরিকা আরও মহান, শক্তিশালী ও অনন্য হয়ে উঠবে: ট্রাম্প

আন্তর্জাতিক

আমেরিকা আরও মহান, শক্তিশালী ও অনন্য হয়ে উঠবে: ট্রাম্প
‘বড়ই কৃতজ্ঞ’ ট্রাম্প, শপথ নিয়েই সেই ১৫শ আসামিকে ক্ষমা

আন্তর্জাতিক

‘বড়ই কৃতজ্ঞ’ ট্রাম্প, শপথ নিয়েই সেই ১৫শ আসামিকে ক্ষমা
ঢাকা ছাড়লেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

জাতীয়

ঢাকা ছাড়লেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
তিনদিনের তাপমাত্রা ও শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যা জানালো আবহাওয়া অফিস

জাতীয়

তিনদিনের তাপমাত্রা ও শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যা জানালো আবহাওয়া অফিস
সাইফ আলী খানের ওপর হামলাকারী ব্যক্তি বাংলাদেশি নন: আইনজীবী

বিনোদন

সাইফ আলী খানের ওপর হামলাকারী ব্যক্তি বাংলাদেশি নন: আইনজীবী
বিচার বিভাগ সংস্কার নিয়ে সাবেক আইনমন্ত্রীকে আদালতের প্রশ্ন

আইন-বিচার

বিচার বিভাগ সংস্কার নিয়ে সাবেক আইনমন্ত্রীকে আদালতের প্রশ্ন
বাংলাদেশের ব্যাপারে ভারতীয়দের সতর্কবার্তা মমতার

আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশের ব্যাপারে ভারতীয়দের সতর্কবার্তা মমতার
পুলিশের ২০ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে বদলি

জাতীয়

পুলিশের ২০ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে বদলি
১৬ লাখ টাকায় আপস করলেন এএসআইকে বিয়ে করা সেই কলেজছাত্রী!

সারাদেশ

১৬ লাখ টাকায় আপস করলেন এএসআইকে বিয়ে করা সেই কলেজছাত্রী!
নতুন রাজনৈতিক দল নিয়ে আসছে ছাত্ররা, এক মাসের মধ্যেই ঘোষণা

রাজনীতি

নতুন রাজনৈতিক দল নিয়ে আসছে ছাত্ররা, এক মাসের মধ্যেই ঘোষণা
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

অর্থ-বাণিজ্য

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
শেখ হাসিনাকে দেশ থেকে বের করে দেওয়ার দাবি ভারতীয় এমপির

আন্তর্জাতিক

শেখ হাসিনাকে দেশ থেকে বের করে দেওয়ার দাবি ভারতীয় এমপির
দায়িত্ব নিয়েই বাইডেনের ৭৮ নির্বাহী আদেশ বাতিল ট্রাম্পের

আন্তর্জাতিক

দায়িত্ব নিয়েই বাইডেনের ৭৮ নির্বাহী আদেশ বাতিল ট্রাম্পের
প্রথা ভেঙে দুই বাইবেল ছুঁয়ে কেন শপথ নিলেন ট্রাম্প

আন্তর্জাতিক

প্রথা ভেঙে দুই বাইবেল ছুঁয়ে কেন শপথ নিলেন ট্রাম্প
ভারতের বহু নাকানিচুবানি সহ্যের পর এবার ক্ষেপেছে পাকিস্তান

খেলাধুলা

ভারতের বহু নাকানিচুবানি সহ্যের পর এবার ক্ষেপেছে পাকিস্তান
হত্যাসহ ৪ মামলায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা কারাগারে

সারাদেশ

হত্যাসহ ৪ মামলায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা কারাগারে
রিসোর্টে তরুণ-তরুণীদের বিয়ে নিয়ে সমালোচনার ঝড়

সারাদেশ

রিসোর্টে তরুণ-তরুণীদের বিয়ে নিয়ে সমালোচনার ঝড়
শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে রেড অ্যালার্ট জারি

জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে রেড অ্যালার্ট জারি
হজ ও ওমরাহ যাত্রীদের মানতেই হবে নতুন বিশেষ নির্দেশনা

জাতীয়

হজ ও ওমরাহ যাত্রীদের মানতেই হবে নতুন বিশেষ নির্দেশনা
ফেব্রুয়ারির মধ্যে সব গায়েবি মামলা প্রত্যাহার: আইন উপদেষ্টা

জাতীয়

ফেব্রুয়ারির মধ্যে সব গায়েবি মামলা প্রত্যাহার: আইন উপদেষ্টা
মেডিকেলে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় উত্তীর্ণদের ফল স্থগিত

জাতীয়

মেডিকেলে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় উত্তীর্ণদের ফল স্থগিত

সম্পর্কিত খবর

জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল কাদের খান মারা গেছেন
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল কাদের খান মারা গেছেন

সারাদেশ

টাঙ্গাইলে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতার ম্যুরাল
টাঙ্গাইলে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতার ম্যুরাল

অর্থ-বাণিজ্য

জমকালো আয়োজনে রিহ্যাব ফেয়ার চলছে
জমকালো আয়োজনে রিহ্যাব ফেয়ার চলছে

সারাদেশ

গ্রাফিতির ওপর ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান, শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ
গ্রাফিতির ওপর ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান, শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ

জাতীয়

পরিবর্তন হলো বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর নাম
পরিবর্তন হলো বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর নাম

রাজনীতি

স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব প্রশ্নে ঐক্যবদ্ধ থাকার তাগিদ বিএনপি নেতার
স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব প্রশ্নে ঐক্যবদ্ধ থাকার তাগিদ বিএনপি নেতার

জাতীয়

স্বাধীনতা দিবস নিয়ে মোদির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া ভারতকে জানানো হবে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্বাধীনতা দিবস নিয়ে মোদির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া ভারতকে জানানো হবে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

ধর্ম-জীবন

ইসলামে স্বাধীনতার মাহাত্ম্য
ইসলামে স্বাধীনতার মাহাত্ম্য