পদ্মা নদীতে কুয়াশার ঘনত্ব কমে আসায় ৮ ঘণ্টা ২০ মিনিট বন্ধ থাকার পর পুনরায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ও মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। আজ বুধবার (১১ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা থেকে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়। এরপর মাঝ নদীতে আটকে থাকা চারটি ফেরি তীরে এসে পৌঁছেছে। বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ম্যানেজার মো. সালাউদ্দিন এসব তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, গভীর রাত থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় বেশ কিছু যানবাহন নৌপথ পাড়ের অপেক্ষায় রয়েছে এবং সিরিয়াল অনুযায়ী সেগুলোকে ফেরিতে তোলা হচ্ছে। এর আগে, মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১২টা ৪০ মিনিটের পর থেকে কুয়াশার তীব্রতা বাড়ায় দুর্ঘটনা এড়াতে এ রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়। এ রুটে ছোট বড় মোট ১২টি ফেরি চলাচল করছে।...
দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক ফেরি চলাচল
রাজবাড়ী প্রতিনিধি
পৌনে ৫ ঘণ্টা পর শরীয়তপুর-চাঁদপুর রুটে ফেরি চলাচল শুরু
শরীয়তপুর প্রতিনিধি
শরীয়তপুর-চাঁদপুর নৌরুটে ঘন কুয়াশা কেটে যাওয়ায় প্রায় পৌনে ৫ ঘণ্টা পর ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। আজ বুধবার (১১ ডিসেম্বর) সকাল পৌনে ১০টা থেকে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়। এর আগে, ভোর ৫টা থেকে এই রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়। বিআইডব্লিউটিসি নরসিংহপুর ফেরিঘাটের উপ-ব্যবস্থাপক মো. ইকবাল হোসেন জানান, মঙ্গলবার দিনগত রাত থেকে প্রচণ্ড কুয়াশার দেখা দেয়। কুয়াশার মধ্যে দুর্ঘটনা এড়াতে এই নৌরুটে ভোর ৫টা থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। পরে ঘন কুয়াশা কেটে গেলে বুধবার সকাল পৌনে ১০ টার দিকে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক করে দেয়া হয়। বর্তমানে এই নৌরুটে ছোট-বড় মিলিয়ে ছয়টি ফেরি চলাচল করছে। news24bd.tv/SHS
সুন্দরবনে ৪৩ জেলেকে আটকের পর জরিমানা নিয়ে মুক্তি
অনলাইন ডেস্ক
বিনাপাসে সুন্দরবনে প্রবেশ করার অভিযোগে ৪৩ জন জেলেকে আটক করেছে বন বিভাগ। মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) পশ্চিম সুন্দরবন সাতক্ষীরা রেঞ্জের অভয়ারণ্য ঘোষিত হলদেবুনিয়া, নটাবেকী ও পুষ্পকাটি এলাকা থেকে ১০টি জেলে নৌকা ও মাছ ধরার সরঞ্জামাদিসহ তাদের আটক করা হয়। সাতক্ষীরা রেঞ্জের সহকারী বনসংরক্ষক (এসিএফ) মো. মশিয়ার রহমান জানিয়েছেন, আটক জেলেদের সুন্দরবনে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত না হওয়ার মুচলেকা নেওয়ার পর এবং বন আইনের (সিওআর) আওতায় তিন লাখ ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এরপর তাদের মুক্তি দেওয়া হয়। news24bd.tv/DHL
ঘন কুয়াশায় আর হিমেল হাওয়ায় কাঁপছে লালমনিরহাটের মানুষ
লালমনিরহাট প্রতিনিধি
ঘন কুয়াশায় ঢেকে গেছে লালমনিরহাট। কনকনে ঠান্ডা আর হিমেল হাওয়ায় যুবু থুবু হয়ে পড়ছে এ জেলার মানুষ। দিন দিন দিনের তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে। এতে কষ্টে আছেন তিস্তা, ধরলা ও সানিয়াজান চর এলাকার মানুষ। গতকাল মঙ্গলবার সারাদিন সূর্যের মুখ দেখা মেলেনি। শীতের তীব্রতার কারণে খেটে খাওয়া মানুষগুলো পড়েছে বিপাকে। অনেকে খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে মানুষ। অপরদিকে হাসপাতাল গুলোতে শিশু ও বৃদ্ধ রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। বুধবার (১১ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। এদিকে রাজারহাট আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। এ জেলা হিমালয়ের অনেকটা কাছাকাছি হওয়ায় তাপমাত্রা হ্রাস পাওয়ার পাশাপাশি ঘন কুয়াশা এবং হিমশীতল...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর