বৃদ্ধ বয়সে দেখা দেয় হাড়ের দুর্বলতা, অল্পতেই হতে পারে ফ্র্যাকচার। রোগটিকে মেডিক্যাল ভাষায় বলে অস্টিওপোরোসিস। এর নেই কোনো স্থায়ী সমাধান, রোগের প্রকোপ কমিয়ে জীবনযাপনের মান উন্নতিই চিকিৎসার লক্ষ্য। এই রোগ কেন হয় ও প্রতিকার কীজানাচ্ছেন ল্যাবএইড হাসপাতাল লিমিটেডের অর্থপেডিক সার্জারি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. এম আমজাদ হোসেন অস্টিওপোরোসিসকে হাড়ের ক্ষয়রোগ বলে থাকে অনেকেই। আসলে কিন্তু রোগটি ডিজেনারেটিভ বা শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তন সম্পর্কিত, ক্ষয়ের সঙ্গে সম্পর্কিত নয়। অস্টিও শব্দটির অর্থ হাড়, পরোসিস অর্থ পোরস বা ছিদ্র। যাদের অস্টিওপোরোসিস দেখা দেয়, তাদের হাড়ের ঘনত্ব কমে যায়। কারণ রোগটির ফলে হাড়ের অভ্যন্তরে তৈরি হয় ছোট ছোট গর্ত। হাড় কতটা মজবুত, তা নির্ভর করে ঘনত্বের ওপর। হাড়কে দুর্বল ও ভঙ্গুর করে ফেলে গর্তগুলো।সাধারণত বয়স ৫০ বছর পার হওয়ার পর নারী ও...
অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধে যা জানা জরুরি
অধ্যাপক ডা. এম আমজাদ হোসেন
জরায়ু ক্যান্সার: কাদের এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি?
ডা. রাহেলা খাতুন
অনলাইন ডেস্ক
উন্নত বিশ্বে স্ত্রী জননাঙ্গের ক্যান্সারের মধ্যে জরায়ুর ক্যান্সারে আক্রান্তের সংখ্যা সর্বাধিক। বাংলাদেশসহ অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশসমূহেও এ ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়ে চলেছে। জরায়ুমুখ বা সারভাইকাল ক্যান্সারের মত এ রোগের কোন প্রতিরোধক টিকা নেই। তাই, প্রাথমিক পর্যায়ে রোগ শনাক্ত করণ এবং সঠিক চিকিৎসকের কাছে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণই এ রোগ প্রতিহত করার একমাত্র উপায়। কাদের এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি? বিশেষত : সাধারণত অধিক বয়স্ক নারীদের মেনোপজের পরে এ রোগ হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। এছাড়া স্থূলকায়, ডায়াবেটিস ও হাইপারটেনশনের রোগী, যাদের বাচ্চা নেই বা বাচ্চার সংখ্যা কম, যারা হরমোন থেরাপি নিচ্ছেন এবং যাদের পরিবারে জরায়ু ক্যান্সার, কোলন ক্যান্সারের রোগী আছে (জেনেটিক মিউটেশনের কারণে) তাদেরও ঝুঁকি বেশি। লক্ষণসমূহ : ১. মাসিকের রাস্তা...
কাদের জরায়ু ক্যান্সার আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি?
ডা. রাহেলা খাতুন
উন্নত বিশ্বে স্ত্রী জননাঙ্গের ক্যান্সারের মধ্যে জরায়ুর ক্যান্সারে আক্রান্তের সংখ্যা সর্বাধিক। বাংলাদেশসহ অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশসমূহেও এ ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়ে চলেছে। জরায়ুমুখ বা সারভাইকাল ক্যান্সারের মত এ রোগের কোন প্রতিরোধক টিকা নেই। তাই, প্রাথমিক পর্যায়ে রোগ শনাক্ত করণ এবং সঠিক চিকিৎসকের কাছে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণই এ রোগ প্রতিহত করার একমাত্র উপায়। কাদের এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি? বিশেষত: সাধারণত অধিক বয়স্ক নারীদের মেনোপজের পরে এ রোগ হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। এছাড়া স্থূলকায়, ডায়াবেটিস ও হাইপারটেনশনের রোগী, যাদের বাচ্চা নেই বা বাচ্চার সংখ্যা কম, যারা হরমোন থেরাপি নিচ্ছেন এবং যাদের পরিবারে জরায়ু ক্যান্সার, কোলন ক্যান্সারের রোগী আছে (জেনেটিক মিউটেশনের কারণে) তাদেরও ঝুঁকি বেশি। লক্ষণসমূহ: ১. মাসিকের রাস্তা দিয়ে...
গর্ভকালীন সময় ফলিক এসিডের প্রয়োজনীয়তা
অনলাইন ডেস্ক
গর্ভাবস্থায় নিয়মিত বিভিন্ন ধরণের পুষ্টিকর খাবার খেতে হয়। তবে শুধুমাত্র খাবার দিয়েই পুষ্টি উপাদান পূরণ করা সম্ভব হয় না। তাই আমাদের সন্তান নেওয়ার চেষ্টা শুরু করার সময় থেকেই নারীদের প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমাণে ফলিক এসিড গ্রহণ করা জরুরি। ফলিক অ্যাসিড হলো এক ধরনের ভিটামিন বি, যা গর্ভস্থ শিশুর মস্তিষ্ক ও স্নায়ুরজ্জু গঠনে বিশেষ ভূমিকা রাখে। গবেষণা বলছে, সন্তান ধারণের শুরুতেই প্রতিদিন অন্তত ৪০০ মাইক্রোগ্রাম ফলিক অ্যাসিড গ্রহণ করলে অনাগত শিশুর জন্মগত ত্রুটির আশঙ্কা অনেকখানি কমে। বেশির ভাগ জন্মগত ত্রুটি গর্ভধারণের প্রথম তিন থেকে চার সপ্তাহের মধ্যেই দেখা দেয়। তাই গর্ভধারণের সময় থেকে ফলিক এসিড খাবার গ্রহণ করতে হবে। ফলিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার হচ্ছে: গাঢ় সবুজ রঙের পাতাওলা সবজি যেমন পালংশাক, মূলাশাক, সরিষাশাক; ব্রকলি, গাজর, মটরশুঁটি, বীজজাতীয় সবজি,...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর