ঈদের ছুটি শেষে মাদারীপুরের কাঁঠালবাড়ি-শিমুলিয়া নৌরুট হয়ে কর্মস্থল রাজধানীতে ফিরছেন কর্মজীবী মানুষ। সকাল থেকে বেলা বাড়ার সাঙ্গে সঙ্গে প্রতিটি লঞ্চ, স্পীডবোট ও ফেরিতে অতিরিক্ত যাত্রী ও যানবাহনের চাপ দেখা গেছে। যাত্রীরা দীর্ঘ সময় লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে টিকিট কেটে লঞ্চ ও স্পীডবোটে উঠছেন।
তবে প্রতিবারের মতো এবারও যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
তবে বিআইডব্লিউটিসি ও লঞ্চ মালিক সমিতির দাবি, সঠিক নিয়মেই কর্মস্থলমুখী যাত্রীদের পদ্মা নদী পার করা হচ্ছে।এদিকে যাত্রী ও যানবাহনের অতিরিক্ত চাপের কথা মাথায় রেখে বিআইডব্লিউটিসি, পুলিশ, র্যাব, আনসার, জেলা প্রশাসন, উপজেলা প্রশাসনসহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সার্বক্ষনিক কাজ করছে।
এছাড়া যাত্রীসেবা নির্বিঘ্ন করতে জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের একাধিক টিমও কাজ করছেন।
মাদারীপুরের কাঁঠালবাড়ি ফেরি ঘাটের ব্যবস্থাপক আব্দুস সালাম জানিয়েছে, দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার মানুষ রাজধানী ঢাকার সঙ্গে যাতায়াতের জন্য কাঁঠালবাড়ি-শিমুলিয়া নৌরুট ব্যবহার করেন।
এছাড়া ৩ শতাধিক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য সার্বক্ষনিক কাজ করছেন। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন লঞ্চ মালিক সমিতির নেতারা।
(নিউজ টোয়েন্টিফোর/রিজভী/তৌহিদ)