হাঁটু ব্যথার স্থায়ী সমাধান হলো হাঁটু প্রতিস্থাপন বা নি রিপ্লেসমেন্ট। এটি রোগীদের আত্মবিশ্বাস, গতিশীলতা এবং স্বাভাবিক জীবনের আনন্দ ফিরে পেতে সাহায্য করে। এটি শুধুমাত্র একটি চিকিৎসা পদ্ধতিই নয়, বরং তা মানুষের জীবনকে নতুন করে গড়ার একটি মাধ্যম। হাঁটু প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে অচল মানুষের জীবন সচল হয়, মানুষ নতুন জীবন পায়। বিশ্বের সর্বাধুনিক এই চিকিৎসাপদ্ধতি এখন আমাদের হাতের নাগালে। আমাদের সাফল্যের হার বিশ্বের উন্নত সেন্টারগুলির মতোই। সোমবার (৯ ডিসেম্বর) দেশের প্রথম জেসিআই স্বীকৃত এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকার পেশেন্ট ফোরাম আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন। । এ সময় বক্তব্য রাখেন এভারকেয়ার হসপিটালস বাংলাদেশের সিইও ও এমডি ডা. রত্নাদ্বীপ চাস্কার, গ্রুপ মেডিকেল ডিরেক্টর ডা. আরিফ মাহমুদ, এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকার জয়েন্ট কেয়ার অ্যান্ড...
হাঁটু ব্যথার স্থায়ী সমাধান প্রতিস্থাপন, মতবিনিময় সভায় বিশেষজ্ঞরা
অনলাইন ডেস্ক
রহমতের স্মৃতিগুলো
রনি আহম্মেদ
রনি আহম্মেদ আল্লাহ পাক এর পথ যিনি অনুসরণ করেন তিনি শুধু নিরপেক্ষ । সৃষ্টির পথে কোনো নিরপেক্ষতা নাই । সৃষ্টি পরস্পর নির্ভরশীল ও কলহরত । আল্লাহ মহান । লা ইলাহা ইল্লা আল্লাহ মুহাম্মদুর রাসূল আল্লাহ । অভূতপূর্ব বছরগুলো ছিলো পাতাল পুরীর সিন্দুকে বন্দি , আর আল্লাহ পাকের নির্দেশে দূরভিত হলো অন্ধকারের গাঢ় পর্দা । বিজন ধ্যাণ কেন্দ্রী দেয়াল পত্রিকার সাতশো বছর প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে আমরা অনেক ভালোবাসলাম , কৃষ্ণচূড়ার দীপশিখা জ্বলা আলোতে রাতের রাস্তা ভরে গেল। লুসি বলল, দেখতে দেখতে ৭০০ বছর চলে গেল ,অথচ মৃতরা কেউ কিন্তু ফিরল না । করিম বলল , দেখো এভাবেই রাতের আকাশ সাজানো হয় , নক্ষত্রের অবিরাম জন্ম মৃত্যু , কী অপুরুপ দৃশ্য , তুমি তো জানোই, ক্র্যাব নেবুলায় যখন আমাদের মহাকাশ যান নষ্ট হয় , তুমি নিকট তম সুপারনোভার সোনালি , গোলাপি ধাতব আলোতে কী বলেছিল মনে আছে ?...
তাসনুভা অরিনের পাঁচ কবিতা
তাসনুভা অরিন
তাসনুভা অরিন ক পৃথিবী প্রয়োজনে পাতা ঝরানোর নাম বৃক্ষ সে পাঁজরে আটকে রাখে পৃথিবী পৃথিবী বললে সমুদ্র না দেখি বৃক্ষ আর মাটির কাহিনী। খ একদিন জনপদ চলে যাবে বৃক্ষের দখলে বাঘেরা ভেঙ্গে দেবে চিড়িয়াখানা সার্কাসের তাবু। আমি দেখবো ভীতমানুষ, পরাজিত অহম। আমি সৃষ্টি না, ধ্বংস করছি সৃষ্টির অহংকার অমরা স্বপ্নেরা আত্মজা, গহীন ধ্যনের আরতে জাগৃতি- ওম তোমার কুসুম বোটায় দুলে ওঠে নাচের মহিমা এক জন্মের তাণ্ডব - এই কামনাময় বাহু, আগ্নিক আলিঙ্গনে, ফুটছে নতুন চোখ- অমরায়। জন্ম জন্ম নিনাদ ছিল রসোময় কোষে যেন কিছু আত্মহত্যা প্রবণ স্পারম মৃত্যু প্রকোস্ট ভেবে ঢুকে গেল জরায়ুতে। আর গর্ভপাতের রক্তে ধুয়ে যেতে পারেনি বলে গর্ভধারিণীকে রক্তাত্ত করেছিল, অনিচ্ছায়- জন্মদাগ নিয়ে হাঁটছি ছায়া পরিসীম দেখছি চোখের সঙ্গমেও চোখ জন্মে যায় শত।...
ইসমত শিল্পীর কবিতাগুচ্ছ
ইসমত শিল্পী
চোখ ধোঁয়ার আক্রমণে আহত আমার চোখ। সরল চুলের আগায় ধুলোহীন উসর দৃষ্টি ঝরে পড়ছে হাওয়ায়। খুব তাড়াতাড়ি বন্ধ হচ্ছে চোখ রোদের অভাবে পাতারা কাঁপছে এখন কিভাবে ফিরবো আমি? আলোর অভাবে জলের অভাবে তোমার অভাবে আমি কি অন্ধ হব! অজানা রোগের ভয়ে বলো আমি কি পথ হারাবো জ্যোৎস্নার রাতে। ব্রোথেল সে এক অচেনা ঘাসফুল আর্শ্চয জল বৃক্ষ অথবা নদী। ফিরে না আসা জলজ পাখি গোধূলি দেখা দেয় সন্ধ্যার জন্যে অপেক্ষা করি। কোথাওবা সরু পথ মিশে থাকে মাটির বুকে, সন্ধ্যা নেমে আসে ধীর-সন্তর্পনে এইখানে, শহুরে ব্রোথেলে। প্রতিদিন সন্ধ্যার সঙ্গে মিলিত হয় রাত সব ফেরা ফেরা নয় ফেরা হয় না আমার। আমি নই ছায়া পড়ে থাকে শহুরে ব্রোথেলে ধীবর তোমার শরীর ঠিকরে আঁধারিনদ ডুবিয়ে নিচ্ছে রোদের পাহাড়। জলে ভিজে ভিজে দৈনিক আমার দেহ স্যাতস্যাতে, পাথর! তুমি কি হিরন্ময়ী? সাতিন ফেরদাউস...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর