বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমিতে ৪০তম এসআই ব্যাচের সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার (১৫ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় পুলিশ একাডেমির প্যারেড গ্রাউন্ডে ৪০তম সাব-ইন্সপেক্টর ব্যাচের সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠান শুরু হয়। যদিও মাঠে ও ক্লাসে বিশৃঙ্খলার অভিযোগে ৫ আগস্টের পর চারধাপে বাদ পড়া ৩২১ জন এসআই ছাড়াই যথারীতি এই অনুষ্ঠান পালিত হয়। এসময় অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি আইজিপি বাহারুল আলম নবীন সাব-ইন্সপেক্টরদের অভিবাদন গ্রহণ করেন। পরে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আইজিপি বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার পুলিশকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করে একটি নিরপেক্ষ সংস্থায় উন্নয়ন করতে কাজ করে যাচ্ছে, পুলিশ সংস্কার কমিশনের এই মহতি উদ্যোগের সাথে সবাই একাত্ম। অপরাধ দমন ও জনগণের জীবন, নিরাপত্তা ও সমাজের শান্তি শৃঙ্খলা নিশ্চিত করা পুলিশের প্রধান কাজ। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নতুনদের...
৩২১ এসআই ছাড়াই ৪০তম এসআই ব্যাচের সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
নিজস্ব প্রতিবেদক
এনআইডি বঞ্চিত পর্দানশীল নারীরা ইসিকে দিলেন এক সপ্তাহের আল্টিমেটাম
নিজস্ব প্রতিবেদক
আজ বুধবার (১৫ জানুয়ারি) রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সামনে পর্দানশীন নারীদের এনআইডি বঞ্চিত করে মানবাধিকার হরণের প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে মহিলা আনজুমান নামের সংগঠন। তারা জানান, গত ১৬ বছর ধরে তাদের ভোটার করা হয়নি শুধুমাত্র পর্দা প্রথা মানার কারণে। মহিলা আনজুমানের আহ্বায়ক শারমিন ইয়াসমিন বলেন, মুসলমানদের মানবাধিকার থাকতে নেই। গত ১৬ বছর যাবত ইসির কতিপয় স্বৈরাচারী কর্মকর্তারা আমাদের বঞ্চিত করে রেখেছেন। তিনি জানান, নির্বাচন কমিশনারকে (সিইসি) একটি স্মারকলিপিও দিয়েছেন তারা। শারমিন ইয়াসমিন বলেন, একজন নারী ছবি তুললে দুটি গুনাহ হয়। একটি ছবি তোলার গুনাহ, অন্যটি বেপর্দা হওয়ার গুনাহ। আমরা পর্দানশীন নারীরা সেই গুনাহ থেকে বাঁচতে চাই। ইসি কর্মকর্তারা আমাদের নাগরিকত্ব আটকে রেখে সে গুনাহ করতে বাধ্য করতে পারে না। আমি আমার চেহারা কাউকে দেখাব না,...
নতুন সংসদে কি নারী আসন বাড়ছে?
অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশের এক কক্ষবিশিষ্ট সংসদের পরিবর্তে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ গঠনের প্রস্তাব আসছে, যেখানে নিম্নকক্ষে নারী আসনের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে। বর্তমানে সংসদে সংরক্ষিত ৫০টি নারী আসনসহ মোট ৩৫০টি আসন রয়েছে। নতুন প্রস্তাব অনুযায়ী, নিম্নকক্ষের আসন সংখ্যা ৪০০ করার পরিকল্পনা রয়েছে, যার মধ্যে ১০০টি নারী সদস্যদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে। তবে এ আসনগুলোতে সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নারী প্রার্থীদের নির্বাচিত হতে হবে। উচ্চকক্ষে আরও ১০৫টি আসন যুক্ত করা হবে, যেখানে সদস্য নির্ধারণ করা হবে আনুপাতিক পদ্ধতিতে। কোনো রাজনৈতিক দল সাধারণ নির্বাচনে যে পরিমাণ ভোট পাবে, সেই হার অনুযায়ী তারা উচ্চকক্ষে আসন পাবে। কমিশন প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, বাংলাদেশ যখন স্বাধীন হয়, তখন জনসংখ্যা ছিল সাড়ে সাত কোটি। এখন তা বেড়ে হয়েছে আঠারো কোটি। জনগণের...
কেন আলোচিত ৭০ অনুচ্ছেদ?
অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশের সংবিধানের অন্যতম আলোচিত ৭০ অনুচ্ছেদ নিয়ে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে সুস্পষ্ট সুপারিশ থাকছে বলে জানা গেছে। সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, কোনো রাজনৈতিক দলের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত কেউ যদি দল থেকে পদত্যাগ করেন বা সংসদে দলের বিপক্ষে ভোট দেন, তাহলে তার আসন শূন্য ঘোষণা করা হবে। এ বিধানকে কেন্দ্র করে সংসদ সদস্যদের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা খর্ব হচ্ছে বলে অনেকেই মনে করেন। অনুচ্ছেদটি বহাল থাকা উচিত কি না, তা নিয়ে বিভিন্ন সময়ে বিতর্ক ও আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে। তবে এবার সংশ্লিষ্ট কমিশন থেকে এ বিষয়ে স্পষ্ট মতামত আসার সম্ভাবনা রয়েছে। এ বিষয়ে কমিশনের সুপারিশ সম্পর্কে জানতে চাইলে সরাসরি মন্তব্য না করে কমিশন প্রধান আলী রীয়াজ বলেন, সামগ্রিক চিত্রটা বোঝার চেষ্টা করুন। আমরা একটি জবাবদিহিতার পরিবেশ তৈরির...