ডাবের পানি খেলে শরীরের স্বাস্থ্য উন্নত হতে পারে। এতে রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে। এতে পটাসিয়াম থাকে, যা লবণের প্রভাব কমাতে পারে, ফলে উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমে। চিকিৎসকরা বলে থাকেন, ডাবের পানি শরীর থেকে টক্সিন এবং বর্জ্য পদার্থ বের করে কিডনির কাজ উন্নত করতে পারে। এর ডায়ুরেটিক গুণাবলি মূত্র উৎপাদন বৃদ্ধি করতে পারে, ফলে কিডনির ওপর চাপ কমে। ডাবের পানি একটি হাইড্রেটিং পানীয়, বিশেষ করে শারীরিক ব্যায়াম বা অসুস্থতার পর। এতে সোডিয়াম, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের একটি সুষম মিশ্রণ থাকে, যা শরীরে তরল ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য প্রয়োজনীয় ইলেক্ট্রোলাইট। ডাবের পানিতে গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ রয়েছে। এতে প্রচুর পরিমাণে বি ভিটামিন রয়েছে, যার মধ্যে বি১, বি২ এবং বি৬ রয়েছে, যা মেটাবলিজমের কাজে সাহায্য করে। এতে ভিটামিন সিও...
ডাবের পানি পানের উপকারিতা
অনলাইন ডেস্ক

ছয় ঘণ্টার কম ঘুমালে হতে পারে যেসব ক্ষতি
অনলাইন ডেস্ক

অনেকেই বিছানায় যান ঠিক সময় কিন্তু কিছুতেই ঘুম আসে না। ঘুমের জন্য অপেক্ষা করতে করতে রাতের প্রায় অর্ধেকটাই পার হয়ে যায়। এমন সমস্যায় যারা ভোগেন তাদের অনেকেই ঘুমানোর জন্য ঘুমের ওষুধের সাহায্য নিয়ে থাকেন। কিন্তু ঘুমের ওষুধের প্রতি অতিরিক্ত নির্ভরশীলতাও শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। তবে ৬ ঘণ্টার কম সময় ঘুমালে শরীরের একাধিক ক্ষতি হয়। আর এই পরিস্থিতি দীর্ঘদিন চলতে থাকলে এক সময়ে তা মানুষের আয়ুর ওপর প্রভাব ফেলে। একাধিক গবেষণায় বলা হয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে ৬ ঘণ্টা বা তার কম সময় ঘুমালে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, ওবেসিটি এবং কোলেস্টেরল বৃদ্ধির মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। তবে সম্প্রতি এক গবেষণায় বলা হয়েছে, ৬ ঘণ্টার কম ঘুমালে বা বারবার ঘুমের মধ্যে জেগে যাওয়ার কারণে ধমনীতে এক ধরনের চর্বিজাতীয় প্রাচীর তৈরির আশঙ্কা সৃষ্টি করে। আমেরিকান কলেজ অব...
পা ফুলে গেলে করণীয়
অধ্যাপক ডা. এ কে এম মূসা
অনলাইন ডেস্ক

দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকলে কিংবা পা ঝুলিয়ে রাখলে দুটো পা ফুলে যেতে পারে, বিশ্রাম নিলে ফোলা কমে যায়। বিশ্রামে থাকা অবস্থায় যদি পা ফুলে যায় সেটাকে ইডিমা বলা হয়। মানবদেহের টিস্যু বা কলায় অতিরিক্ত পানি জমা হলে ইডেমা হয়। বহু জটিল রোগের প্রাথমিক উপসর্গ হতে পারে। দুটো পা যখন একসঙ্গে ফুলে যায় এবং আঙুল দিয়ে চাপ দিলে যদি গর্ত হয়ে যায় তাহলে নিচের রোগগুলোর কথা চিন্তা করতে হবে। ১. ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : কিছু উচ্চ রক্তচাপের ও ব্যথার ওষুধ, স্ট্যারয়েড, জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি ইত্যাদি কারণ হতে পারে। ২. অন্তঃসত্ত্বা নারী তৃতীয় ধাপে : শেষ তিন মাস পা ফোলা খুবই স্বাভাবিক, এক্ষেত্রে ব্লাড প্রেসার ও প্রস্রাবে এলবুমিন পরীক্ষা জরুরি। ৩. কিডনি রোগের কারণে পা ফোলা : প্রথমে মুখ ফুলে যায় তারপর শরীর ফুলে নেফ্রাইটিস রোগ প্রস্রাবের রং ঘন সরিষার তেলের মতো, কম প্রস্রাব ও উচ্চ রক্তচাপ...
ব্রণের সমস্যায় করণীয়
ডা. দিদারুল আহসান
অনলাইন ডেস্ক

মুখের অবাঞ্ছিত একটি সমস্যা ব্রণ। সুন্দর মুখশ্রীর ওপর ব্রণের প্রভাব বিরক্তির কারণ বটে। তবে কিছু নিয়ম মেনে চললে ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নিলে ব্রণের সমস্যা এড়ানো যায়। ব্রণ প্রথম দেখা দেয় বয়ঃসন্ধির সময়। ছেলেদের ১৬ থেকে ১৯ বছর বয়সে ও মেয়েদের ১৪ থেকে ১৬ বছর বয়সে ব্রণ হওয়ার প্রবণতা বেশি দেখা যায়। তবে যে যে কানো বয়সেই তা হতে পারে। ৮০ শতাংশের ক্ষেত্রে ২০ বছর বয়সের মাঝামাঝি সময় থেকে ব্রণ হওয়ার হার কমে যেতে থাকে। তবে অনেকের ৩০-৪০ বছর বয়স পর্যন্ত ব্রণ হওয়ার প্রবণতা থেকেই যায়। ব্রণ সাধারণত মুখে দেখা গেলেও পিঠে, ঘাড়ে ও বুকেও হতে পারে। ত্বকে অনেক সিবাসিয়াস গ্রন্থি থাকে, যা থেকে সব সময় সিবাম নামক এক ধরনের তৈলাক্ত রস নিঃসৃত হয়। লোমকূপ দিয়ে এই সিবাম বের হয়ে ত্বকে ছড়িয়ে পড়ে বিধায় ত্বকে নরম, মসৃণ ও তৈলাক্ত ভাব আসে। যদি কোনো কারণে সিবামের নিঃসরণ বৃদ্ধি ঘটে এবং লোমের গোড়ায়...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর