রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথমবর্ষের এ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ভর্তি পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পাসে আগত ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের পাশে দাঁড়িয়েছে বসুন্ধরা শুভসংঘ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা। পরীক্ষার্থীদের জন্য তারা বিনামূল্যে খাওয়ার পানি, তথ্য সহযোগিতা, অভিভাবকদের বসার ব্যবস্থা, ক্যাম্পাস পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও অভ্যন্তরীণ খাবারের দোকান তদারকির মতো মানবিক কর্মসূচি হাতে নেয়। এ উপলক্ষে ক্যাম্পাসের টুকিটাকি চত্বরে বসুন্ধরা শুভসংঘের পক্ষ থেকে একটি তথ্য সহায়তা কেন্দ্র স্থাপন করা হয়। সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত চলা এই কার্যক্রমে অসংখ্য শিক্ষার্থী ও অভিভাবক উপকৃত হয়েছেন। শুভসংঘের সদস্যরা বিভিন্ন একাডেমিক ভবনে পরীক্ষার্থীদের দিকনির্দেশনা দিয়ে পৌঁছে দেন, তাদের প্রশ্নের উত্তর...
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিচ্ছুদের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাবি প্রতিনিধি

‘শুভ কাজে সবার পাশে’ স্লোগানে বসুন্ধরা শুভসংঘের মনপুরা উপজেলা কমিটি গঠিত
অনলাইন ডেস্ক

শুভ কাজে সবার পাশে স্লোগানে আগামী এক বছরের জন্য বসুন্ধরা শুভসংঘের ভোলা জেলার মনপুরা উপজেলা শাখার নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। নবগঠিত কমিটিতে সভাপতি হিসেবে মো. ফজলে রাব্বি এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে মো. আব্দুর রহমান সোয়েব মনোনীত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৯ এপ্রিল) বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে আগামী এক বছরের জন্য ২৬ সদস্যবিশিষ্ট এ কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়। মনপুরা সরকারি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ভাস্কর চন্দ্র নন্দী, সৃষ্টি সেন্ট্রাল স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ মোরশেদ উদ্দিন এবং বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক মোঃ মোজাম্মেল হক (রাজু) কে উপদেষ্টা করে বসুন্ধরা শুভসংঘ, মনপুরা উপজেলা শাখার ৩ সদস্যবিশিষ্ট উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করা হয়েছে। বসুন্ধরা শুভসংঘের মনপুরা উপজেলার নবগঠিত কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন,...
তাঁদের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখছে বসুন্ধরা গ্রুপ
নিজস্ব প্রতিবেদক

মাসের শুরুতেই মোবাইলে চলে যায় পড়ার খরচ। সেই টাকায় হলে থাকা ও শিক্ষা উপকরণ কেনার পাশাপাশি ভাবনাহীন পড়ালেখা। প্রতি মাসে বৃত্তি দিয়ে অতিদরিদ্র পরিবারের মেধাবী দুই হাজারের অধিক তাঁদের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখছে বসুন্ধরা গ্রুপশিক্ষার্থীর পড়াশোনার খরচ জুগিয়ে তাঁদের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখছে দেশের শীর্ষ শিল্পপরিবার বসুন্ধরা গ্রুপ। বসুন্ধরা শুভসংঘের মাধ্যমে সারা দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেডিক্যাল কলেজ কিংবা নার্সিং ইনস্টিটিউটে পড়া এসব শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন নিশ্চিত করছে। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়িয়ে মহানুভবতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করছে। বৃত্তি পাওয়া কয়েকজন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর শিক্ষার্থী ও নার্সিং পড়া শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলে তাঁদের অনুভূতি তুলে ধরেছেন জাকারিয়া জামান। আরও পড়ুন মায়ের...
বসুন্ধরা গ্রুপ এগিয়ে না এলে পড়াশোনা এখানেই শেষ হয়ে যেত
সচিব কান্তি চাকমা, লোকপ্রশাসন ও সরকার পরিচালনা বিদ্যা বিভাগ, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়
নিজস্ব প্রতিবেদক

ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর একজন সদস্য হিসেবে এই পর্যন্ত আসতে আমাকে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে। ছোট শিশু থাকাকালে মাকে হারিয়েছি। এরপর দাদা-দাদি আমাকে দেখভাল করেছেন। আমার দাদু নিতান্তই দরিদ্র মানুষ। নিজের সংসার চালাতেই হিমশিম খান। অনেক কষ্ট করে আমাকে এত দিন পড়িয়েছেন। আমি নিজেও খুব কষ্ট করেছি। এখন আমাকে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার খরচ দাদু কিভাবে দেবেন? এটা চালানো দাদুর কাছে সাতসমুদ্র পাড়ি দেওয়ার মতো। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েও আমার পড়াশোনা অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। তখনই কালের কণ্ঠ আমার জীবনসংগ্রামের গল্প তুলে ধরে। আমার সংগ্রামের গল্প জানতে পেরে বসুন্ধরা শুভসংঘ এগিয়ে আসে। বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে আমার পড়াশোনার দায়িত্ব নেওয়া হয়। প্রতি মাসে আমাকে পড়াশোনা ও হলে থেকে খাওয়ার খরচ দেওয়া হয়। এর আগে আমি খুবই ভেঙে পড়েছিলাম। কিভাবে আমার পড়াশোনা চালাব? একপ্রকার...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর