ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) সাবেক সভাপতি শমী কায়সারের ঋণ, আমানতসহ সব ধরনের তথ্য তলব করেছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। আমদানি-রপ্তানির তথ্য থাকলে সে সম্পর্কে বিস্তারিত চাওয়া হয়েছে।আগামী রোববারের মধ্যে সব তথ্য পাঠাতে বৃহস্পতিবার ব্যাংকগুলোতে চিঠি দিয়েছে বিএফআইইউ। এসব তথ্য জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সূত্র। চিঠিতে বলা হয়, শমী কায়সারের ঋণের মঞ্জুরিপত্র, লকার হিসাব, আমদানি, রপ্তানি-সংক্রান্ত তথ্য থাকলে দ্রুত পাঠাতে হবে। তাঁর নামে পরিচালিত সব ধরনের হিসাব বিবরণী, হিসাব খোলার ফরম, কেওয়াইসি প্রোফাইলসহ সব লেনদেন বিবরণীও দিতে বলা হয়েছে। চিঠিতে ঢাকায় তাঁর নিউ ইস্কাটন ও গুলশানের বাড়ির ঠিকানা উল্লেখ করা হয়েছে। তবে কোনো প্রতিষ্ঠানের নাম উল্লেখ করা হয়নি।...
শমী কায়সারের তথ্য চেয়েছে বিএফআইইউ
ডিসেম্বরে লেনদেন কমেছে পুঁজিবাজারে
নিজস্ব প্রতিবেদক
গেল ডিসেম্বর মাসে দেশের পুঁজিবাজারে শ্রীলঙ্কার থেকেও কম লেনদেন হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম। বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর ঢাকা ক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি। মমিনুল ইসলাম জানান, প্রধান পুঁজিবাজার হিসেবে ডিএসইতে যে ধরণের গবেষণা হওয়া দরকার, তা হচ্ছে না৷ তিনি আরও জানান, গবেষণাধর্মী কাজে মনোযোগী হতে চায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ। এসময় বিদেশি বিনিয়োগ কমার জন্য ফ্লোর প্রাইসকে দায়ী করেন ডিএসই চেয়ারম্যান। বলেন, দীর্ঘ দুই বছর শেয়ারদরের সর্বনিম্ন সীমা বেঁধে দেয়ায় আগ্রহ হারিয়েছেন বিদেশি বিনিয়োগকারীরা। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরাও। news24bd.tv/FA
জুলাই-সেপ্টেম্বরে বিনিয়োগ প্রস্তাব কমেছে ৭২ শতাংশ
অনলাইন ডেস্ক
গত অর্থবছরের (২০২৩-২৪) শেষ প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুনে) বিনিয়োগ প্রস্তাবের পরিমাণ ছিলো ৭৭ হাজার ৩৬৪ কোটি টাকা। যদিও চলতি অর্থবছরের (২০২৪-২৫) প্রথম (জুলাই-সেপ্টেম্বর) প্রান্তিকে বড় ধরনের ধস নেমেছে বিনিয়োগ প্রস্তাবে। এই সময়ে দেশি-বিদেশি মিলিয়ে ২১ হাজার ৯৮৪ কোটি টাকার বিনিয়োগ প্রস্তাব এসেছে। এ হিসাবে বিনিয়োগ প্রস্তাব ৫৫ হাজার ৩৮০ কোটি টাকা কমেছে। শতকরা হিসাবে বিনিয়োগ প্রস্তাব কমার এই হার প্রায় ৭২ শতাংশ। বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) সূত্রে বিষয়টি জানা গেছে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, জুলাই-আগস্টে দেশে ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থান এবং অভ্যুত্থান পরবর্তী রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে বিনিয়োগ প্রস্তাবে বড় ধরনের পরিবর্তন ঘটেছে। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও সরকারের নীতির পরিবর্তনের বিষয়ে নিশ্চয়তা না থাকলে কোনো উদ্যোক্তা নিয়োগে আগ্রহী হন না।...
গ্যাসের দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্তে আতঙ্ক ও উদ্বেগে ব্যবসায়ীরা
দেশে শিল্প খাতের সুদিন যেন ফিরছেই না। দিন যতই যাচ্ছে ততই কঠিন পরিস্থিতির মুখে পড়ছেন শিল্পোদ্যোক্তারা। দীর্ঘদিন ধরে ডলার সংকট, সুদের উচ্চহার এবং শ্রমিক অসন্তোষসহ বিভিন্ন কারণে ব্যবসা করতে হিমশিম খাচ্ছেন। অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে শিল্পমালিকরা কঠিন সময় পার করছেন। ব্যবসা ধরে রাখতে যখন ব্যবসায়ীরা মরিয়া ঠিক তখনই মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘার মতো শিল্পে গ্যাসের দাম নতুন করে ১৫২ শতাংশ বা আড়াই গুণ পর্যন্ত বৃদ্ধির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শিল্পমালিকরা বহুদিন থেকেই অভিযোগ জানিয়ে আসছেন, তাঁরা বাড়তি দাম দিয়েও কারখানায় নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস পাচ্ছেন না। এ অবস্থায় নতুন করে আবারও গ্যাসের দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্তে ব্যবসায়ীরা উদ্বেগ ও আতঙ্কের মধ্যে আছেন। অনেকে ব্যবসা গুটিয়ে নেওয়ার চিন্তাও করছেন। কেউ কেউ বলছেন, শিল্প স্থাপন করে বিপদে পড়ার চেয়ে ট্রেডিং ব্যবসা অনেক ভালো।...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর