বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের ক্ষয়ও বৃদ্ধি পায়। সেই সাথে শারীরিক সমস্যাও বাড়তে থাকে। তাই নিজেকে ফিট রাখতে নির্দিষ্ট বয়সের পর পর কিছু স্বাস্থ্য পরীক্ষা খুবই জরুরি। যেমন: আজ পেটে ব্যথা, তো কাল হাঁটুতে ব্যথা। কী থেকে সমস্যা হচ্ছে, তা জানা বা বোঝার চেষ্টা খুব কম মানুষই করেন। বেশিরভাগেরই অভ্যাস হলো অসুস্থ হলেই নিজে থেকে দেখেশুনে ওষুধ খেয়ে ফেলা। অথবা চিকিৎসক আগে যে ওষুধ লিখে দিয়েছিলেন, সেগুলোই আবার কিনে খাওয়া। এতে শরীর তো ভালো হয়ই না, বরং সমস্যাগুলো আরো বাড়তে থাকে দিনে দিনে। এই বিষয়ে মেডিসিন বিশেষজ্ঞদের মত, স্বাস্থ্য পরীক্ষার কোনো নির্দিষ্ট বয়স নেই। যেকোনো বয়সে একাধিক কারণে স্বাস্থ্য পরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারে। যেমন, কোনো অসুখ প্রতিরোধ করতে আগাম সাবধানতার জন্য স্বাস্থ্যপরীক্ষা দরকার, যাকে প্রিভেনটিভ মেজার বলা হয়। আপনি যদি মনে করেন একেবারে ৪০...
নিজেকে ফিট রাখতে যে বয়সে যেসব স্বাস্থ্য পরীক্ষা জরুরি
অনলাইন ডেস্ক

যে সময় ফল খাওয়া স্বাস্থের জন্য উপকার
অনলাইন ডেস্ক

খালি পেটে পানি আর ভরা পেটে ফলএই বিশ্বাস নিয়ে বেঁচে আছেন বেশির ভাগ মানুষ। দিনের নির্দিষ্ট সময়ে খেতে হবে ফল, তাহলে মিলবে উপকারিতা তবে বর্তমান গবেষণা বলছে, মানে যতই ভালো হোক না কেন, ফলের পুষ্টিগুণ বজায় রাখতে গেলে এবং ফল খেতে হবে দিনের নির্দিষ্ট সময়ে। তবেই ফলে থাকা ভিটামিন, প্রোটিন এবং খনিজগুলো শরীরের উপকারে আসবে। কখন কখন ফল খেলে শরীরের উপকারে আসবে? ১) সকালে ঘুম থেকে উঠে ফল খাওয়ার আদর্শ সময় হলো সকাল। কিন্তু ঘুম থেকে উঠে খালি পেটেই ফল খেলে অনেকেরই সমস্যা হয়। সে ক্ষেত্রে মুখ ধুয়ে, পানি পান করে তার কিছুক্ষণ পর ফল খেতেই পারেন। ঘুম থেকে ওঠার পর ফল খেলে তা হজম হয়ে যায় খুব তাড়াতাড়ি। ফলে থাকা গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন এবং এনজ়াইমগুলো সঠিকভাবে কাজ করতে পারে। ২) দুটো খাবারের মাঝে খেতে পারেন- সকালের নাসতা এবং দুপুরের মধ্যাহ্নভোজের মাঝে খিদে পায়? এই সময় ফল খাওয়া...
কাঁচা আমে পাবেন যেসব ভিটামিন
অনলাইন ডেস্ক

কাঁচা আমের নাম শুনলেই মুখে পানি চলে আসে। কাঁচা আম যে শুধু মজার তাই নয়, বেশ পুষ্টি সমৃদ্ধও। কাঁচা আমের পুষ্টি ও উপকারিতা সম্পর্কে সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন পুষ্টিবিদ সিরাজাম মুনিরা। কাঁচা আমের পুষ্টিগুণ পুষ্টিবিদ সিরাজাম মুনিরা বলেন, কাঁচা আমে রয়েছে ভিটামিন সি, কে, এ, বি ৬, ফোলেট ও অন্যান্য প্রচুর পুষ্টি উপাদান। কাঁচা আম ম্যাগনেশিয়াম এবং পটাশিয়াম সমৃদ্ধ। অন্যান্য ফলের মতো মিষ্টি না হওয়ায় এতে চিনির নেই বললেই চলে। তাই যারা ডায়েট করছেন বা ডায়াবেটিস রোগী তারা অনায়াসে খেতে পারবেন কাঁচা আম। উপকারিতা কাঁচা আমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। ভিটামিন সি অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের কাজ করে। তাই বয়স ধরে রাখতে কাঁচা আম খেতে পারেন। কাঁচা আমে রয়েছে ভিটামিন ই, যা শ্বেত রক্তকণিকার কার্যকারিতা বাড়ায়, পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও সাহায্য...
জিমে না গিয়ে যেভাবে ভুঁড়ি কমাবেন
অনলাইন ডেস্ক

পেটে মেদ বা চর্বি জমলে আর সাধারণ থাকা যায় না। খেতে বসলে মেপে খেতে হয়, ঘুমাতে গেলে কষ্ট, হাটতেও কত ঝক্কি। কোনো কারণে ছোট্ট একটু দৌড় দিলে বুঝবেন আপনি কতটা আনফিট। ফিটনেস ঠিক রাখতে কেউ টোটকা খান, কেউ যান জিমে, কেউ কেউ তো খাওয়া-দাওয়া বন্ধই করে দেন। ভুঁড়ি যে ভীষণ অস্বস্তিকর, তা আর বলতে! মেদ বা ভুঁড়ি কমাতে অনেকে যান জিমে। কিন্তু কাজের চাপে তা ধরে রাখেন না অনেকেই। তবে জিমে না গিয়েও ভুঁড়ি কমানো সম্ভব। কীভাবে? ভুঁড়ি কমানোর আগে জানা প্রয়োজন শরীরে বা পেটে কেন অতিরিক্ত মেদ জমে। পেটে যে মেদ জমে, তাকে বলে সাবকুটেনিয়াস ফ্যাট। এটি মূলত ত্বকের নিচের চর্বি। প্রতিদিন যে পরিমাণ ক্যালরি গ্রহণ করা হয়, দিন শেষে যদি সে পরিমাণ ক্যালরি বার্ন না হয়, তবে তা শরীরে জমা হয়ে থাকে। তবে নিয়মিত কিছু কাজ করলেই শরীরের মেদ কেটে যাবে। খাবারে চিনি কমান মেদ বা ভুঁড়ি কমানোর জন্য সবচেয়ে কার্যকর...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর