ঘুম নিয়ে বর্তমান সময়ে অনেকেই ঝামেলায় পড়েন। অনেকে ঘুমের জন্য নিয়মিত ওষুধ সেবন করেন, যা স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। তবে কিছু খাবার দ্রুত ঘুম আসার জন্য সহায়ক। দেহের সার্বিক সুস্থতার জন্য পর্যাপ্ত ঘুমের গুরুত্ব অপরিসীম। অনিদ্রা ও পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব ডেকে আনে হৃদ্যন্ত্রের সমস্যা, স্নায়ুর রোগ, স্থূলতা ও দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার মতো অজস্র সমস্যা। বিশেষজ্ঞদের মতে, একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দৈনিক অন্তত ৬ ঘণ্টা নিরবিচ্ছিন্ন ঘুমের প্রয়োজন। ঘুমের জন্য ঘুমের ওষুধ না খেয়ে, কিছু খাবার খেলেই সমস্যা নিরাময় সম্ভব। যে পাঁচটি খাবার দূর করতে পারে অনিদ্রার সমস্যা। ১. কাঠবাদাম বিশেষজ্ঞদের মতে, কাঠবাদামে থাকে মেলাটোনিন। এই মেলাটোনিন শরীরের জৈবিক ঘড়ি সচল রাখতে সহায়তা করে। অর্থাৎ জেগে থাকা ও ঘুমিয়ে পড়ার মধ্যে যে চক্রাকার সম্পর্ক রয়েছে সেটি...
ঘুম আসবে যে ৫ খাবার খেলে
অনলাইন ডেস্ক
কাজের ফাঁকে ঘুমানোর শারীরিক উপকারিতা
শারীরিক এবং মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে কাজের ফাঁকে ঘুমানো অনেক উপকারিতা রয়েছে। সাম্প্রতিক এক গবেষণা রিপোর্টে এই তথ্য উঠে এসেছে। বিদেশে বড় বড় কোম্পানিগুলো এখন কর্মীদের শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য কর্মস্থলে কাজের মাঝে অল্প কিছুক্ষণের জন্য ঘুমের (পাওয়ার ন্যাপ) ব্যবস্থা করছেন। গুগল, নাইকি এবং বেন অ্যান্ড জেরির মতো বড় কোম্পানিগুলো ইতোমধ্যে তাদের অফিসে ন্যাপ পড এবং বিশ্রামের জন্য নির্দিষ্ট জায়গা স্থাপন করেছে, যাতে কর্মীরা ছোট একটি ন্যাপ নিয়ে নতুন শক্তিতে কাজ শুরু করতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, মাত্র ২০ থেকে ৩০ মিনিটের একটুখানি ঘুম স্মৃতিশক্তি, সমস্যা সমাধানের দক্ষতা এবং চাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে। ন্যাশনাল স্লিপ ফাউন্ডেশনের এক গবেষণায় বলা হয়, পাওয়ার ন্যাপ ঘুমের অভাবের নেতিবাচক প্রভাব দূর করতে সাহায্য করে, যা বিশ্বব্যাপী লাখ লাখ...
বাংলাদেশের স্বাস্থ্য অবকাঠামো শক্তিশালী করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ইউএনওপিএস
নিজস্ব প্রতিবেদক
বাংলাদেশের স্বাস্থ্য অবকাঠামো শক্তিশালী করতে জাতিসংঘ প্রকল্প সেবা কার্যালয় (ইউএনওপিএস) প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলে জানিয়েছেন ইউএনওপিএসের ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ও জাতিসংঘের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল কিরস্টিন ড্যামকজেয়ার। মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় বক্ষব্যাধি ও হাসপাতাল ইনস্টিটিউট (এনআইডিসিএইস) পরিদর্শনে এসে তিনি এ প্রতিশ্রুতি দেন। কিরস্টিন ড্যামকজেয়ার বলেন, ইউএনওপিএস বাংলাদেশের স্বাস্থ্য অবকাঠামো শক্তিশালী করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। যাতে টেকসই ও সহজলভ্য সমাধান নিশ্চিত করা যায়। আমরা গর্বিত যে, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য লক্ষ্য অর্জনের জন্য আমরা অংশীদারদের সঙ্গে কাজ করছি। জাতীয় বক্ষব্যাধি ও হাসপাতাল ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের ২৯টি হাসপাতালের মধ্যে একটি, যেখানে জাতিসংঘ প্রকল্প সেবা কার্যালয়, জাতীয় ম্যালেরিয়া নির্মূলকরণ কর্মসূচি এবং...
মুখে ঘা হলে করণীয়
ডা. মামুনুর রহমান জাহাঙ্গীর
অনলাইন ডেস্ক
মুখের ঘা একটি সাধারণ সমস্যা হিসেবেই বিবেচিত। মুখে ঘা হয়নি কখনো এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া আমাদের সমাজে কষ্টকর। মুখের ঘা বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে, তা আবার স্বাভাবিকভাবেই ঠিক হয়ে যায় একটি সময়ের পর। কিন্তু কিছু ঘা প্রাণঘাতী হতে পারে। সাধারণত বেদনাদায়ক এই মুখের ঘা, বড় ধরনের কোনো জটিলতা প্রকাশ করে না, মুখের ঘা/আলসার একটি ক্ষত যা আপনার মুখের ভিতরের টিস্যুতে তৈরি হয়। ক্ষতগুলো সাধারণত লাল, হলুদ, সাদা বর্ণের হয়। যে স্থানে ঘা হয় : মাড়ি, জিহ্বা, তালু ও ভিতরের গালে। এই ক্ষতগুলো সাধারণত বেদনাদায়ক হয় এবং খাওয়া, পানকরা ও কথা বলায়ও অশস্তির কারণ হয়। কারণসমূহ : সাধারণ কিছু কারণ উল্লেখ করা হলো : ১. আঘাত, ২. গালে বা ঠোঁটে কামড় লাগা, ৩. ব্রাশের আঘাত, ৪. মানসিক অস্থিরতা (দীর্ঘমেয়াদি)। হরমোন পরিবর্তন : মেয়েদের এই সমস্যা হতে পারে। মাসিক, গর্ভাবস্থায়, মেনোপোজের সময়। পুষ্টির ঘাটতি : এছাড়া...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর