কাজ করতে করতে একটা সময় ক্লান্ত লাগবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু যদি এমন হয় যে কাজ করতে গেলেই ক্লান্ত লাগে, তবে সতর্ক হোন। কারণ কোনো কাজ করতে ইচ্ছা না করা কেবল অলসতার কারণে ঘটে না, এর পেছনে বড় কারণ হতে পারে ক্লান্তি। আর এই ক্লান্তির অন্যতম কারণ হচ্ছে শরীরে বিভিন্ন উপাদানের ঘাটতি। প্রয়োজনীয় ভিটামিন, আয়রন ইত্যাদির অভাবে শরীর সব সময় ক্লান্ত থাকে। তখন আর কোনো কাজেই আগ্রহ থাকে না। সেইসঙ্গে সারাক্ষণ ঝিমুনি লাগে, মাথা ধরে থাকে। আপনারও যদি এ ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে তবে জেনে নিন এর সম্ভাব্য কয়েকটি কারণ- আয়রনের ঘাটতি আমাদের যখন তখন ক্লান্ত বোধ করার অন্যতম কারণ হতে পারে শরীরে আয়রনের ঘাটতি। এটি আমাদের শরীরের সার্বিক সুস্থতার জন্য অন্যতম জরুরি উপাদান। কারণ এই আয়রনই আমাদের শরীরের সবগুলো কোষে অক্সিজেন পৌঁছে দিতে কাজ করে। কারও শরীরে আয়রনের ঘাটতি থাকলে তার অ্যানিমিয়া...
যে ভিটামিনের অভাবে ক্লান্ত লাগে
অনলাইন ডেস্ক

ইফতারে মুড়িমাখায় জিলাপি উপকারী না বিপজ্জনক, কী বলছেন পুষ্টিবিদরা
অনলাইন ডেস্ক

চলছে পবিত্র রমজান মাস। রমজানের ইফতারের ঐতিহ্যবাহী এক আইটেম হলো মুড়িমাখা। একটি বড় পাত্রের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের খাবারের সঙ্গে মুড়ি মিলে তৈরি করা হয় এই মুড়ি মাখা। আর এই মুড়ি মাখায় জিলাপি মেশানো হবে কি না তা নিয়ে বিতর্কের ঝড় বয়ে যায় ডাইনিং টেবিল থেকে ফেসবুকের কমেন্ট সেকশন অবধি। তবে মুড়ির সঙ্গে জিলাপির সংমিশ্রণ কতটা স্বাস্থ্যসম্মত, কী বলছেন পুষ্টিবিদরা? মুড়ি মাখার উৎপত্তি কোথায়? মুড়ি শতাব্দী প্রাচীন একটি খাবার। চাল দিয়ে তৈরি খাবারটি এটি বেশ হালকা হওয়ায় সহজেই হজম হয়। এটি বেশ ঝামেলামুক্ত হালকা নাশতা হিসেবে জনপ্রিয়। ইফতারে সাধারণত সরিষার তেল, পেঁয়াজ, কাঁচা মরিচ, সামান্য লবণ আর ছোলা মিশিয়ে মুড়ি মাখানো হয়। এক্ষেত্রে ওয়াইল্ড কার্ড কী জানেন? একটি জিলাপিকে কয়েক টুকরো করে সেই মুড়ি মাখার মধ্যে ফেলে দেওয়া! জিলাপি জিলাপি হলো মোঘল আমলের খাবার। যা এই উপমহাদেশে...
যে ভিটামিনের অভাবে ঠোঁট ফাটে
অনলাইন ডেস্ক

শীতকালে ঠোঁট ফাটার সমস্যা অনেকেরই হয়, তবে শুধু শীত নয়, সারা বছর ঠোঁট শুকিয়ে ফাটতে থাকলে এটি শরীরে গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টির ঘাটতির লক্ষণ হতে পারে। বিশেষ করে কিছু নির্দিষ্ট ভিটামিনের অভাব ঠোঁট ফাটার অন্যতম কারণ। ভিটামিন বি-কমপ্লেক্সের ঘাটতি ঠোঁট ফাটার মূল কারণগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ভিটামিন বি-কমপ্লেক্সের (B2, B3, B6, B12) অভাব। বিশেষ করে ভিটামিন বি-২ (রিবোফ্লাভিন) ও বি-৩ (নিয়াসিন) এর ঘাটতি ঠোঁট ফাটা এবং মুখের কোণে ক্ষত তৈরি করতে পারে। ভিটামিন বি-২ (রিবোফ্লাভিন) ঘাটতির লক্ষণ ঠোঁট ফাটা ও শুষ্ক হওয়া মুখের কোণে ক্ষত সৃষ্টি হওয়া জিহ্বা লাল ও ফোলাভাব চোখ শুকিয়ে যাওয়া ও চুলকানি ভিটামিন বি-৩ (নিয়াসিন) ঘাটতির লক্ষণ ঠোঁট ফেটে চামড়া উঠতে থাকা ত্বকে শুষ্কতা ও লালচে ভাব ক্লান্তি ও মাথা ঘোরা হজমের সমস্যা ভিটামিন বি-৬ ও বি-১২ এর ভূমিকা ভিটামিন বি-৬ (পাইরিডোক্সিন) ও...
রোজায় কোমর ব্যথার রোগীদের করণীয়
এম ইয়াছিন আলী
অনলাইন ডেস্ক

রোজার সময় কোমর ব্যথায় রোগীদের বিশেষ কিছু নিয়ম মেনে চলা জরুরি। নিম্নে আলোচনা করা হলো- খাদ্যাভ্যাস ও পানীয় গ্রহণ (ক) সাহরি ও ইফতারে উপযুক্ত খাবার নির্বাচন * প্রোটিন ও ক্যালসিয়ামসমৃদ্ধ খাবার খান * মাছ, মুরগি, ডিম, দুধ, দই, বাদাম, ছোলা ও শাকসবজি খাবেন। এগুলো হাড় ও পেশিকে শক্তিশালী করে এবং ব্যথা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। * অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি খাবার খান: * হলুদ, আদা, রসুন, অলিভ অয়েল, বাদাম ও সামুদ্রিক মাছ (ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ) খাবার খেলে ব্যথা কমে। * ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার খান। দুধ, দই, পনির, মাশরুম, সূর্যমুখীর বীজ, বাদাম ও সবুজ শাকসবজি খাওয়া ভালো। * সূর্যের আলোতে কিছুক্ষণ সময় কাটানোও উপকারী। (খ) পর্যাপ্ত পানি পান করুন * শরীরে পানির ঘাটতি হলে ডিস্ক ও জয়েন্ট শুকিয়ে গিয়ে কোমর ব্যথা বেড়ে যেতে পারে। * ইফতার থেকে সাহরির মধ্যে অন্তত ৮-১০ গ্লাস...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর