খালি পেটে পানি আর ভরা পেটে ফলএই বিশ্বাস নিয়ে বেঁচে আছেন বেশির ভাগ মানুষ। দিনের নির্দিষ্ট সময়ে খেতে হবে ফল, তাহলে মিলবে উপকারিতা তবে বর্তমান গবেষণা বলছে, মানে যতই ভালো হোক না কেন, ফলের পুষ্টিগুণ বজায় রাখতে গেলে এবং ফল খেতে হবে দিনের নির্দিষ্ট সময়ে। তবেই ফলে থাকা ভিটামিন, প্রোটিন এবং খনিজগুলো শরীরের উপকারে আসবে। কখন কখন ফল খেলে শরীরের উপকারে আসবে? ১) সকালে ঘুম থেকে উঠে ফল খাওয়ার আদর্শ সময় হলো সকাল। কিন্তু ঘুম থেকে উঠে খালি পেটেই ফল খেলে অনেকেরই সমস্যা হয়। সে ক্ষেত্রে মুখ ধুয়ে, পানি পান করে তার কিছুক্ষণ পর ফল খেতেই পারেন। ঘুম থেকে ওঠার পর ফল খেলে তা হজম হয়ে যায় খুব তাড়াতাড়ি। ফলে থাকা গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন এবং এনজ়াইমগুলো সঠিকভাবে কাজ করতে পারে। ২) দুটো খাবারের মাঝে খেতে পারেন- সকালের নাসতা এবং দুপুরের মধ্যাহ্নভোজের মাঝে খিদে পায়? এই সময় ফল খাওয়া...
যে সময় ফল খাওয়া স্বাস্থের জন্য উপকার
অনলাইন ডেস্ক

কাঁচা আমে পাবেন যেসব ভিটামিন
অনলাইন ডেস্ক

কাঁচা আমের নাম শুনলেই মুখে পানি চলে আসে। কাঁচা আম যে শুধু মজার তাই নয়, বেশ পুষ্টি সমৃদ্ধও। কাঁচা আমের পুষ্টি ও উপকারিতা সম্পর্কে সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন পুষ্টিবিদ সিরাজাম মুনিরা। কাঁচা আমের পুষ্টিগুণ পুষ্টিবিদ সিরাজাম মুনিরা বলেন, কাঁচা আমে রয়েছে ভিটামিন সি, কে, এ, বি ৬, ফোলেট ও অন্যান্য প্রচুর পুষ্টি উপাদান। কাঁচা আম ম্যাগনেশিয়াম এবং পটাশিয়াম সমৃদ্ধ। অন্যান্য ফলের মতো মিষ্টি না হওয়ায় এতে চিনির নেই বললেই চলে। তাই যারা ডায়েট করছেন বা ডায়াবেটিস রোগী তারা অনায়াসে খেতে পারবেন কাঁচা আম। উপকারিতা কাঁচা আমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। ভিটামিন সি অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের কাজ করে। তাই বয়স ধরে রাখতে কাঁচা আম খেতে পারেন। কাঁচা আমে রয়েছে ভিটামিন ই, যা শ্বেত রক্তকণিকার কার্যকারিতা বাড়ায়, পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও সাহায্য...
যে ভিটামিনের অভাবে সারাক্ষণ ঘুম পায়
অনলাইন ডেস্ক

সাধারণত, একজন ব্যক্তির জন্য দিনে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম পর্যাপ্ত। কিন্তু সারারাত ঘুমিয়েও সকালে উঠতে অনেকের ক্লান্তি অনুভব হয়। সকালের নাস্তা সারতেই চোখে যেন ঘুম আবারও জেঁকে বসে। ঘুম পাওয়া খুবই স্বাভাবিক, তবে মাত্রাতিরিক্ত ঘুম কী কারণে হয় তা জেনে নিন- বিশেষজ্ঞদের মতে, মূলত দুটি ভিটামিনের অভাবেই এই লক্ষণ দেখা যায়। এর কারণে কাজ করতে ভালো লাগে না। প্রবল আলস্য ঘিরে ধরে শরীরকে। এ থেকে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও কমে যেতে পারে। আরও পড়ুন শ্বেতী রোগীদের যা করা উচিত নয় ১০ এপ্রিল, ২০২৫ মূলত ভিটামিন ডি ও ভিটামিন বি১২-এর ঘাটতির কারণে শরীরে এই আলস্য ভাব দেখা যায়। ভিটামিন ডি ও ভিটামিন বি১২- ভিটামিন ডির কমতির জন্য হাড়ের জোর কমে, চুল পড়তে শুরু করে। দীর্ঘদিন যাবৎ রোদে না বের হওয়ার ফলে এই ভিটামিন ডি-র ঘাটতি হতে পারে। ভালো খাবারের অভাবেও এই ঘাটতি দেখা দেয়। তাই এই...
শরীরে যেসকল পরিবর্তন আসে দীর্ঘদিন রাত জেগে থাকলে
অনলাইন ডেস্ক

রাত জাগা বর্তমানে একটি স্বাভাবিক বিষয়ে হয়ে দাঁড়িয়েছে। বর্তমান সময়ে তরুণ-তরুণীদের মধ্যে রাত জাগার প্রবণতা সবচেয়ে বেশি। বড়দের মত এখন বাচ্চারাও রাতে দেরি করা ঘুমায়। কিন্তু এই অভ্যাস শরীরের জন্য কতটা ক্ষতিকর অনেকেই তা জানেন না। রাত ১২টা থেকে ৩টার মধ্যে না ঘুমালে বা ঘুম থেকে জেগে উঠলে সেরোটোনিন হরমোন কমে যায়। রাতে অর্থাৎ অন্ধকারে এই হরমোন বাড়ে। এটি মনকে শান্ত করতে ও ঘুমাতে সাহায্য করে। এছাড়া এই হরমোন দ্রুত চোখের চলাচল (আরইএম) প্রভাবিত করে। যা ইলেক্ট্রোফিজিওলজিক্যাল, নিউরোকেমিক্যাল, জেনেটিক ও নিউরোফার্মাকোলজিক্যাল ভিত্তিতে ঘুমের ক্ষেত্রে একটি প্রধান ভূমিকা পালন করে। আরও পড়ুন যে ভিটামিনের অভাবে সারাক্ষণ ঘুম পায় ১১ এপ্রিল, ২০২৫ পাশাপাশি ডোপামিন হরমোনের ঘাটতি হয়। ফলে শরীরে হরমোনের ভারসাম্যহীনতা দেখা দেয় ও মস্তিষ্ক বিশ্রাম করতে...