একসময় সোশ্যাল মিডিয়ায় একচ্ছত্র রাজত্ব করা ফেসবুক এখন আর আগের মতো প্রাসঙ্গিক নয়এমনটাই মনে করছেন মেটার সিইও মার্ক জাকারবার্গ। প্ল্যাটফর্মটির সাংস্কৃতিক গুরুত্ব হারিয়ে ফেলছে দেখে ২০২২ সালে তিনি দিয়েছিলেন এক বিস্ময়কর প্রস্তাব-সবার বন্ধুতালিকা (ফ্রেন্ডলিস্ট) মুছে ফেলা! যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ট্রেড কমিশনের (এফটিসি) এক মামলায় সাক্ষ্য দিতে গিয়ে উঠে আসে বিষয়টি। মামলায় অভিযোগ করা হয়, ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ কিনে মেটা একচেটিয়া আধিপত্য তৈরি করেছে। মামলার অংশ হিসাবে আদালতে উপস্থাপিত এক ই-মেইলে দেখা যায়, ফেসবুকের প্রতি মানুষের আগ্রহ কমে যাওয়ায় উদ্বিগ্ন জাকারবার্গ প্রস্তাব দেন-বন্ধুতালিকা বছরে একবার মুছে ফেলার বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়া উচিত। তার যুক্তি ছিল, এটি ব্যবহারকারীদের মধ্যে নতুন সংযোগ তৈরিতে উদ্দীপনা জাগাতে পারে। এমনকি তিনি ছোট কোনো দেশে...
ফেসবুক নিয়ে জাকারবার্গের নতুন ভাবনা
অনলাইন ডেস্ক

মানুষের চোখে নতুন এক রঙ ‘ওলো’, যা কেউ দেখেনি আগে
অনলাইন ডেস্ক

বিশ্বজুড়ে হাজার হাজার বছর ধরে মানুষ রঙের বৈচিত্র্য দেখেছে। লাল, নীল, সবুজ, বেগুনিসবই চেনা। কিন্তু এবার বিজ্ঞানীরা দাবি করছেন, তারা এমন একটি রঙ দেখেছেন যা আগে কোনো মানুষ কখনো দেখেনি। রঙটির নাম দিয়েছেন ওলো (Olo)। এই গবেষণাটি চালিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় বার্কলির একদল বিজ্ঞানী। অত্যাধুনিক লেজার প্রযুক্তি ব্যবহার করে তারা প্রত্যক্ষভাবে চোখের রেটিনার নির্দিষ্ট কোষে আলো প্রক্ষেপণ করেছেন। এই পদ্ধতিতে চোখের এম-কোন (M-cones) নামক রঙ সংবেদনশীল কোষগুলিকে আলাদাভাবে উদ্দীপ্ত করা সম্ভব হয়েছেযেটা প্রাকৃতিক আলো দিয়ে সম্ভব নয়। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে গার্ডিয়ান। গবেষণায় অংশ নেওয়া বিজ্ঞানীরা জানান, এই রঙ দেখতে অনেকটা নীল-সবুজের মতো, কিন্তু সাধারণ টারকোয়েজ বা সায়ান রঙের তুলনায় অনেক বেশি প্রাণবন্ত ও গভীর। তবে তারা স্বীকার...
নাসার প্রশংসা পেল বাংলাদেশের তরুণ উদ্ভাবকেরা
অনলাইন ডেস্ক

বাংলাদেশ সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার নেতৃত্বে গঠিত বৈশ্বিক মহাকাশ সহযোগিতা উদ্যোগ আর্টেমিস অ্যাকর্ডস-এ স্বাক্ষর করেছে। এই অর্জনের পরই বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের উদ্ভাবনী শক্তি ও মহাকাশ গবেষণার প্রতি আগ্রহের ভূয়সী প্রশংসা করেছে নাসা। নাসার ভারপ্রাপ্ত প্রধানের পক্ষ থেকে পাঠানো এক বার্তায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশের তরুণরা মহাকাশ অন্বেষণে যে আগ্রহ ও উদ্দীপনা দেখিয়েছে, তা সারা বিশ্বের জন্য অনুপ্রেরণাদায়ক। উল্লেখযোগ্যভাবে, গত ছয় বছরে চারবার বাংলাদেশি দলগুলো নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জে গ্লোবাল চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জের গ্লোবাল কমিউনিটি ম্যানেজার অ্যালিসন জেমস বলেন, আমি বিশ্বাস করি, এখান থেকে ভবিষ্যতের বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী ও নভোচারী উঠে আসবে। ২০১৪ সাল থেকে বেসিস বাংলাদেশে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করে...
ভুল তথ্য বিশ্বাসের ঝুঁকিতে এগিয়ে কারা
অনলাইন ডেস্ক

শুরু থেকেই স্মার্টফোনের সঙ্গে বড় হওয়া প্রথম প্রজন্ম জেনারেশন জেড বা জেন-জি। যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে। নতুন এক গবেষণা বলছে- ভুল তথ্যে বিশ্বাস করার ক্ষেত্রে যেসব শ্রেণি বা গোষ্ঠীর মানুষেরা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ তাদের মধ্যে প্রযুক্তির আশীর্বাদ নিয়ে জন্ম নেওয়া জেন-জি প্রজন্ম অন্যতম। সম্প্রতি কানাডার ইউনিভার্সিটি অব ব্রিটিশ কলাম্বিয়া (ইউবিসি) এবং যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব কেমব্রিজের গবেষকদের এক গবেষণা থেকে এই তথ্য উঠে এসেছে। গবেষণাটির মূল উদ্দেশ্য ছিলবিভিন্ন দেশের বিভিন্ন জনগোষ্ঠী ও বিভিন্ন প্রজন্মের মানুষের মধ্যে ভুল তথ্য কীভাবে ছড়াচ্ছে তা জানা। গবেষকদের লক্ষ্য কোনো বিশেষ গোষ্ঠীকে অন্যদের চেয়ে বেশি বোকা প্রমাণ করা ছিল না, বরং ভুল তথ্যের বিপদ সম্পর্কে ভালোভাবে বোঝা ছিল তাঁদের উদ্দেশ্য। এই বিপদ জনস্বাস্থ্য, পৃথিবীর ভবিষ্যৎ এবং...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর