বছরের প্রথম চন্দ্রগ্রহণ শুরু হবে আগামী ২৫ মার্চ। ওইদিন সকাল ১০টা ২৩ মিনিটে শুরু হয়ে গ্রহণ চলবে বিকাল ৩টা ২ মিনিট পর্যন্ত।
চন্দ্রগ্রহণ দেখা যাবে ভারতসহ আমেরিকা, জাপান, রাশিয়া, আয়ারল্যান্ড, ইংল্যান্ড, স্পেন এবং অন্যান্য স্থান থেকে। সেইসাথে বাংলাদেশ থেকেও এই চন্দ্রগ্রহণের দেখা মিলতে পারে।
চলতি মাসের পূর্ণিমা তিথির মধ্যেই পড়ছে চন্দ্রগ্রহণ। অন্যদিকে, দোল পূর্ণিমায় এই চন্দ্রগ্রহণ পড়া নিয়ে অনেকেই শাস্ত্রমত সম্পর্কে উদ্বিগ্ন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, আগামী ২৫ মার্চ চন্দ্রগ্রহণটি খালি চোখে দেখা যাবে না।
প্রসঙ্গত, নিজের কক্ষপথে চলার সময় যখন চাঁদ ও পৃথিবী একই সরলরেখায় সূর্যের সঙ্গে অবস্থান করে, তখন সূর্য আর চাঁদের মাঝে চলে আসে পৃথিবী। এর ফলে পৃথিবীর ছায়া চাঁদে পড়ে। আর সেই মহাজাগতিক ঘটনাকেই চন্দ্রগ্রহণ বলা...
আমরা সাধারণত ৩৬৫ দিন সম্পূর্ণ হলে এক বছর হিসেব করি। কিন্তু প্রতি চার বছর পর পর এমন একটি অতিরিক্ত দিন ক্যালেন্ডারের পাতায় যোগ হয় যার কারণে সেই বছরটি হয় ৩৬৬ দিনে।
চলমান ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে একটি দিন বাড়তি রয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) দিনটি আবার চার বছর পর আসবে। সেই হিসেবে ২৯ ফেব্রুয়ারি দিনটি অবশ্যই বিশেষ।
কিন্তু অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি যে, পৃথিবীর ইতিহাসে একবার এমন সময় এসেছিলো যখন ফেব্রুয়ারি মাসে ৩০ তারিখ যুক্ত করা হয়েছিলো। যদিও এটি সব দেশের জন্য প্রযোজ্য হয়নি।
ইউরোপ মহাদেশের নরডিক অঞ্চলের পাঁচটি দেশের মধ্যে একটি সুইডেন। দেশটি ১৭১২ সালে লিপ ইয়ারের অংশ হিসেবে ৩০ ফেব্রুয়ারি তাদের ক্যালেন্ডারে যুক্ত করেছিলো। কিন্তু যারা সেই দিনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, তারা নিজের জীবদ্দশায় কখনোই সত্যিকারের জন্মদিন উদযাপন করতে পারেননি। যদিও এই ৩০...
জাপানের নেকেড মেন ফেস্টিভ্যালের আরেক নাম সোমিনসাই উৎসব। কোকুসেকি মন্দিরে পালিত হয় এই উৎসব। এই অনুষ্ঠানে জাপানের শত শত পুরুষেরা ছোট সাদা কাপড় জড়িয়ে সামিল হন। সূর্য অস্ত যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুরুষেরা বরফের পানিতে গোসল করে শুদ্ধ হন। তারপর কয়েক ঘণ্টা জাসো জয়সাবলে স্লোগান দিতে দিতে মন্দিরের চারপাশে দৌড়াতে হয়। এরপরে মন্দিরের পুরোহিত মাঠে ১০০ মন্তপূত লাঠি ছড়িয়ে দেন। এই লাঠি সংগ্রহ করার জন্য চেষ্টা করেন পুরুষেরা। কারণ এই অনুষ্ঠানের রীতি অনুযায়ী, যে ওই লাঠি নিতে পারবে তার সারাবছর ভালো যাবে। কিন্তু ওই লাঠি দখল করা মোটেই সহজ হয় না। কারণ লোকসংখ্যার থেকে লাঠির সংখ্যা থাকে কম। ফলে লাঠি হাতানোর জন্য পুরুষদের মধ্যে মারপিট লেগে যায়। গত শনিবার এই অনষ্ঠান হয়েছে। এইবার নারীরাও অংশ নিয়েছেন। কারণ আগামীবছর থেকে আর এ অনুষ্ঠান হবে না। সূত্র জাপান টাইমস।
কেন বন্ধ...
বিশ্বের সবচেয়ে কম জন্মহারের দেশগুলোর মধ্যে একটি দক্ষিণ কোরিয়া। দক্ষিণ কোরিয়ায় যেভাবে প্রজনন হার কমছে, তেমনটা চলতে থাকলে আগামী ২০ বছরে আমাদের দেশ অস্তিত্ব সংকটে পড়তে পারে।
তাই দেশটিতে সরকারি উদ্যোগ ছাড়াও বেসরকারি উদ্যোগে জন্মহার বৃদ্ধির চেষ্টা চলছে। সিউলভিত্তিক কোম্পানি বুইয়ং। এ কোম্পানিটি আন্তর্জাতিক মানের। ইউরোপে বাজার ভালো। এ কোম্পানি গত বুধবার ঘোষণা দিয়েছে একটি সন্তান জন্ম দিলেইপাওয়া যাবে ৭৫ হাজার ডলার, বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৮২ লাখ টাকার বেশি।
সিউলভিত্তিক কোম্পানি বুইয়ং গত বুধবার একটি অনুষ্ঠানে ২০২১ সাল থেকে তাদের কোম্পানিতে কর্মরত নারীদের ৭০টি বাচ্চা জন্ম দেওয়ার জন্য মোট ৫ দশমিক ২৫ মিলিয়ন বা ৫২ লাখ ৫০ হাজার ডলার পুরষ্কার দেওয়া হয় বলে জানিয়েছে।
বুইয়ং কোম্পানির চেয়ারম্যান লি জুং কিউন বলেন, দক্ষিণ কোরিয়ায় যেভাবে প্রজনন হার কমছে,...