দুধ ও কলা দুটোই পুষ্টিকর খাবার। কলা খেলে দেহে একাধিক ভিটামিন ও মিনারেলের ঘাটতি পূরণ হয়। এই ফল পেট পরিষ্কার করা থেকে শুরু করে কাজ করার এনার্জি জোগায়। তাই কলা খেলে অনেকক্ষণ খিদেও পায় না। দুধ আদর্শ সুষম খাবার হলেও সকলের পেটে সহ্য হয় না। তবুও দুধ ও দুধের তৈরি বিভিন্ন খাবার সবারই কম-বেশি খাওয়া হয়। তবে জানেন কি, এমন অনেক খাবার রয়েছে যেগুলো দুধের পর খেলেই কঠিন রোগ পর্যন্ত হতে পারে? শরীরকে পুষ্টি দিতে খাওয়া হয় দুধ। তবে এরপর যদি ভুল খাবার খাওয়া হয়, তাহলে পুষ্টির বদলে শরীরে সৃষ্টি হবে কঠিন রোগ বাসা বাঁধে। দুধ খাওয়ার পর কোনো ভুল খাবার খেলে ক্লান্তিবোধ, বমি, ডায়রিয়া ও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগতে হতে পারে। দুধে আছে প্রচুর প্রোটিন ও ভিটামিন। এছাড়া আছে রিবোফ্লাভিন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি-১২ এর মতো গুরুত্বপূর্ণ মিনারেল। আর কলায় আছে ভিটামিন বি-৬, ডায়েটারি ফাইবার,...
দুধ-কলা একসঙ্গে খেলে যেসব কঠিন রোগ হতে পারে
অনলাইন ডেস্ক

ঝালকাঠিতে জেসিআই বরিশালের উদ্যোগে ইফতার বিতরণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

ঝালকাঠিতে জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনালের (জেসিআই) বরিশালের উদ্যোগে স্টেশন রোডের মোন্তাজিয়া নুরানী হাফেজি মাদরাসা লিল্লাহ বোর্ডিং ও এতিমখানা প্রাঙ্গণে এক অনাড়ম্বর ইফতার বিতরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। গতকাল মঙ্গলবার (১১ মার্চ) এই অনুষ্ঠানে মাদরাসার শিক্ষার্থী, এতিমখানার শিশুদের পাশাপাশি এলাকার অসহায় ও দরিদ্র মানুষদের মধ্যে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেসিআই বরিশাল-২০২৫- এর ট্রেজারার জনাব মোঃ আসাদ ইকবাল। এছাড়াও মাদরাসা কর্তৃপক্ষ, এলাকার কয়েকজন বিশিষ্ট সমাজসেবক এবং জেসিআই বরিশালের সদস্যরা। এসময় মোঃ আসাদ ইকবাল তার বক্তব্যে বলেন, জেসিআই বরিশালের অন্যতম লক্ষ্য সমাজের পিছিয়ে পড়া ও অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়ানো। এই পবিত্র রমজান মাসে আমরা চেষ্টা করেছি তাদের মুখে হাসি ফোটাতে। মোন্তাজিয়া নুরানী...
যেসব কারণে ডিম সেদ্ধ পানি ফেলে দেওয়া উচিত নয়
অনলাইন ডেস্ক

অনেকেই ডিম সেদ্ধ করার পর বাকি থাকা পানিটা ফেলে দেন। কিন্তু এই অভ্যাস বদলানো দরকার, কারণ ডিম সেদ্ধ করার পানি বিভিন্ন উপকারী উপাদানে সমৃদ্ধ থাকে, যা নানাভাবে ব্যবহার করা যায়। আসুন জেনে নিই, কেন ডিম সেদ্ধ পানি ফেলে দেওয়া উচিত নয় এবং কীভাবে এটি কাজে লাগানো যেতে পারে। ১. মিনারেলসমৃদ্ধ পানি: ডিমের খোসায় ক্যালসিয়াম ও অন্যান্য মিনারেল থাকে, যা সেদ্ধ করার সময় পানিতে মিশে যায়। এই পানি গাছের জন্য খুবই উপকারী, কারণ এটি প্রাকৃতিক সার হিসেবে কাজ করে। ২. গাছের জন্য পুষ্টিকর: যদি আপনি গাছপালা ভালোবাসেন, তাহলে এই পানি ফেলে না দিয়ে ঠান্ডা করে গাছে দিতে পারেন। বিশেষ করে টমেটো, মরিচ, ফুল ও ফলের গাছের জন্য ক্যালসিয়ামসমৃদ্ধ এই পানি খুবই কার্যকর। ৩. রান্নায় ব্যবহার করা যায়: ডিম সেদ্ধ করা পানি যদি পরিষ্কার থাকে, তবে তা সুপ, পাস্তা, নুডলস বা স্টক তৈরিতে ব্যবহার করা যেতে পারে।...
স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বয়সের পার্থক্য কত হওয়া উচিত?
অনলাইন ডেস্ক

বয়সের ব্যবধান সব দম্পতির জন্য আলাদাভাবে কাজ করে। অনেকের ক্ষেত্রে ২ বছরের ব্যবধান ভালো কাজ করে। আবার অনেকে ১০ বছরের ব্যবধান পছন্দ করে থাকে। বে গবেষণা থেকে জানা যায়, বয়সের তারতম্যটা সাধারণত কমই শ্রেয় মনে করা হলেও নারী ও পুরুষ উভয়েই প্রেম বা বিয়ের ক্ষেত্রে তাদের চেয়ে ১০-১৫ বছর ছোট বা বড় ব্যক্তিকে বেছে নিতে আগ্রহী। অনেকের ক্ষেত্রে বয়সের ব্যবধানে সম্পর্ক সুন্দর হয়। আবার কয়েকজনের ক্ষেত্রে তা সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আসলে বিয়ের জন্য নারী-পুরুষের বয়সের ব্যবধান কত হওয়া জরুরি? চলুন জেনে নেওয়া যাক। ৫-৭ বছরের ব্যবধান : বয়সের এমন ব্যবধান থাকলে দম্পতিদের মধ্যে ঝগড়া, বিবাদ, ভুল বোঝাবুঝি কম হয়। দুজনের মধ্যে একজন যদি পরিণত বয়সের হয় তবে সে সম্পর্ক শক্ত হাতে ধরে রাখে। বয়সের এই ব্যবধানকে বিয়ের জন্য আদর্শ বলে মনে করা হয়। কারণ এতে একে অপরকে খুব কাছে থেকে বোঝা সম্ভব...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর