ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্যে ক্ষতিকারক, এ কথা কারো অজানা নয়। খোদ সিগারেটের প্যাকেটেই এর কুফল সম্পর্কে বলা আছে। তবু মনের আনন্দে সুখটান হোক কিংবা স্ট্রেস ফ্রি থাকতে ধোঁয়া সেবন, ফুসফুসসহ শরীরের ওপর সার্বিকভাবে যে বড় প্রভাব ফেলে সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। শুধু শরীরের নয়, ধূমপান চুলের স্বাস্থ্যের ওপরও নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। সাম্প্রতিক গবেষণায় উঠে এসেছে এমনই এক তথ্য। বর্তমানে পুরুষ-নারী নির্বিশেষে সবাই চুল পড়ার সমস্যায় জর্জরিত। কারো কারো তো অল্প বয়সেই উঁকি দিচ্ছে টাক। আর সেই সমস্যাই নাকি বাড়িয়ে দিতে পারে ধূমপান। গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিন ১০টা সিগারেট খেলে চুল পড়ার সম্ভাবনা বাড়ে। ধূমপানের সঙ্গে চুল পড়ার কী সম্পর্ক আসলে ধূমপানের ফলে রক্তনালিগুলো সংকুচিত হয়, যা চুলের ফলিকলে রক্তপ্রবাহ কমায়। ফলিকলে পর্যাপ্ত অক্সিজেন ও পুষ্টি না পৌঁছলে...
ধূমপানই কী চুল পড়ার সমস্যা বাড়ায়?
অনলাইন ডেস্ক

সারাদিন রোজা রেখে ঠিক কোন সময় চিয়া সিড খেলে বেশি উপকার মিলবে?
অনলাইন ডেস্ক

বর্তমান সময়ে বেশ জনপ্রিয় এক খাবারের নাম চিয়া সিড। সিয়া সিড বা চিয়া বীজের আদি জন্মস্থান হলো মধ্য ও দক্ষিণ মেক্সিকো এবং গুয়াতেমালা। চিয়া সিড ভেজানো পানি পুষ্টিগুণে ভরপুর। এই বীজটিতে প্রচুর ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসহ নানা উপাদান রয়েছে যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এই সুপার ফুড ওজন কমানো থেকে শুরু করে ক্যানসার প্রতিরোধের মতো নানা কাজ করে। চিয়া সিড দেখতে অনেকটা তোকমাদানার মতো। পানি বা দুধে ভিজিয়ে রাখলে এটি নরম ও পিচ্ছিল হয়। ভালোভাবে হজম করার জন্যই মূলত এটি ভিজিয়ে রাখতে হয়। এতে এর পুষ্টিগুণের পুরোটাও আমাদের শরীর শুষে নিতে পারে। মাত্র ১০ থেকে ১৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখলে এর সবই আপনি পাবেন। কিন্তু যদি শুধু চিয়া-পানি না খেয়ে অন্য কোনো রেসিপি বানাতে চান, সে ক্ষেত্রে ঘণ্টা দুয়েক ভিজিয়ে রাখতেই পারেন। কখন, কীভাবে, কী...
হাত-পা অবশ: কেন ধরে, উদ্বেগের কোন কারণ আছে?
ডা. এম ইয়াছিন আলী
অনলাইন ডেস্ক

অনেকেরই হঠাৎ করে হাত-পায়ে ঝি-ঝি লাগে বা অবশ হয়ে যায়। আমরা দৈনন্দিন প্রাকটিসে প্রায় সময়ই এরকম কিছু রোগী পেয়ে থাকি। যারা হাত অথবা পায়ের ঝিম ধরা বা অবশ অনুভূত হওয়া এই ধরনের উপসর্গ নিয়ে আমাদের কাছে আসেন। এই ধরনের সমস্যা নিয়ে যেসব রোগী আসেন তাদের মাঝে কেউ কেউ বলেন রাতে একদিকে কাত হয়ে শুলে খানিকক্ষণ পর ওই পাশের হাত ও পা অবশ অনুভূত হয়। তারপর শোয়া থেকে উঠে কিছুক্ষণ হাঁটহাঁটি করলে স্বাভাবিক হয়ে যায়। এসব কারণে রাতে ঘুমাতে অসুবিধা হয়, কারো কারো ক্ষেত্রে হাতে কোনো জিনিস কিছু সময় ধরে রাখলে হাত ঝিম বা অবশ মনে হয়। কিছুক্ষণ পর আর ধরে রাখতে পারেন না। এমনকি মোবাইল ফোনে কথা বলার সময় বেশিক্ষণ মোবাইলটি কানে ধরে রাখতে পারেন না। কারো কারো অনেকক্ষণ বসে থাকলে পায়ে ঝি-ঝি লাগে অথবা অবশ হয়ে যায়। কিংবা হাতে ভর দিয়ে কাজ করছিলেন হঠাৎ দেখলেন হাতটা অবশ হয়ে গেছে নাড়াতে পারছেন না।...
স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এক হলে যা করবেন
অনলাইন ডেস্ক

বিভিন্ন অ্যান্টিজেনের উপস্থিতির ওপর নির্ভর করে রক্তের গ্রুপ ভাগ করা হয়। এবিও গ্রুপিং পদ্ধতিতে চারটি রক্তের গ্রুপ আছে এ, বি, এবি এবং ও। এই রক্তের গ্রুপগুলোর কোনোটি সাধারণত গর্ভস্থ শিশুর ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে না। তবে এবিও গ্রুপের অসামঞ্জস্যতার জন্য ভূমিষ্ঠ শিশুর জন্ডিস হতে পারে। আরএইচ অ্যান্টিজেনের উপস্থিতির ওপর নির্ভর করে রক্তের গ্রুপ হতে পারে পজিটিভ অথবা নেগেটিভ। এ ক্ষেত্রে যা ঘটতে পারে স্বামী-স্ত্রী দুজনের রক্তের গ্রুপ পজিটিভ গর্ভস্থ সন্তানের রক্তের গ্রুপও পজিটিভ হয়। ফলে মায়ের সঙ্গে সন্তানের রক্তের গ্রুপের সামঞ্জস্য থাকে এবং দুজনই নিরাপদ থাকে। আরও পড়ুন আতঙ্ক তৈরি হয় যে ভিটামিনের অভাবে ০১ মার্চ, ২০২৫ স্বামীর রক্তের গ্রুপ নেগেটিভ ও স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ পজিটিভ গর্ভস্থ সন্তানের রক্তের গ্রুপ পজিটিভ বা নেগেটিভ যে কোনোটাই হতে...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর