news24bd
news24bd
জাতীয়
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের ব্যাপারে

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের ব্যাপারে শেখ হাসিনার ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ নীতি ছিল : তাজুল ইসলাম পতনের কিছুদিন আগে রাজধানীর পঙ্গু হাসপাতালে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে গিয়ে চিকিৎসক ও সংশ্লিষ্ট হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ নির্দেশ দিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যার প্রমাণ প্রসিকিউশনের হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম। আজ আদালতে পূর্বনির্ধারিত বিষয়ে শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন অফিসের সম্মেলন কক্ষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের এ কথা জানান তিনি। তিনি বলেন, ‘আমরা রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) বা পঙ্গু হাসপাতালে যখন পরিদর্শনে গিয়েছিলাম তখন সেখানে চিকিৎসারত আহত রোগী ও তাদের স্বজনরা আমাদের জানিয়েছিলেন, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার আগে একবার হাসপাতাল পরিদর্শন করতে গিয়েছিলেন। সেখানে গিয়ে বলেছিলেন, ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’। অর্থাৎ কর্তব্যরত চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে আহতদের কোন চিকিৎসা না দিতে এবং কাউকে এখান থেকে বাইরে না যেতে দিতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছিলো।’ চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘রোগীদের পাশাপাশি এই নির্দেশাবলীর কথা সেখানকার ডাক্তাররাও আমাদেরকে জানিয়েছেন। এর তথ্য প্রমাণাদি আমাদের হাতে আছে, আমরা সেটাই আজ আদালতকে জানিয়েছি।’ এসময়, সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান চলাকালে আমাদের সেসকল সন্তানরা শহীদ হয়েছেন, তাদের মৃতদেহ প্রশাসনের নির্দেশে সুরতহাল করতে দেয়া হয়নি, কাউকে কাউকে ডেথ সার্টিফিকেটও দেয়া হয়নি। এমনকি গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে যাওয়ার পর যারা সেখানেই শহীদ হয়েছেন তাদের ডেথ সার্টিফিকেটে গুলিতে মারা গেছে- এই কথাটিও লিখতে দেয়া হয়নি। শ্বাসকষ্ট কিংবা জ্বরে মারা গেছে এ ধরনের কথা লিখতে বাধ্য করা হয়েছে। আন্দোলনে শহীদের লাশ দাফন করতে যাচ্ছে জানতে পারলে রাস্তায় পুলিশ তাদের পরিবারের ওপর হামলা-আক্রমণ করেছে।’ তিনি বলেন, ‘আদালত আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন, যে শহীদদের সুরতহাল প্রতিবেদন বা পোস্টমর্টেম রিপোর্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষ্য এবং কেন সেগুলো নেই। আমরা আদালতকে জানিয়েছি যে সেই মুহূর্তে মানবতা বিরোধী অপরাধের মাত্রা এতটাই ভয়াবহ ছিলো যে, দ্রুত শহীদদের লাশ দাফন করতে বাধ্য করা হয়েছে। তাই এ কারণে তাদের কোন পোস্টমর্টেম রিপোর্ট দেয়া হয়নি। ঘটনাটি কোন স্বাভাবিক বিষয় নয় বরং তা মানবতাবিরোধী অপরাধের একটি জাজ্জ্বল্যমান প্রমাণ। এটিই প্রমাণ করে কি ধরনের নিষ্ঠুরতার সাথে জুলাই-আগস্টে হত্যাকাণ্ডগুলো চালানো হয়েছিল।’ সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এমন নির্মমতার প্রমাণসমূহ যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে যাচাই-বাছাই ও ফরেনসিক করার পর গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী মামলার প্রমাণের সাথে সম্পৃক্ত করে আদালতের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে জানান তিনি। সূত্র, বাসস। শেখ হাসিনার ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ নীতি ছিল ভয়ংকর : তাজুল ইসলাম

অনলাইন ডেস্ক
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের ব্যাপারে
 শেখ হাসিনার ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ নীতি ছিল : তাজুল ইসলাম

পতনের কিছুদিন আগে রাজধানীর পঙ্গু হাসপাতালে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে গিয়ে চিকিৎসক ও সংশ্লিষ্ট হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে  ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ নির্দেশ দিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যার প্রমাণ প্রসিকিউশনের হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম।

আজ আদালতে পূর্বনির্ধারিত বিষয়ে শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন অফিসের সম্মেলন কক্ষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের এ কথা জানান তিনি।

তিনি বলেন, ‘আমরা রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) বা পঙ্গু হাসপাতালে যখন পরিদর্শনে গিয়েছিলাম তখন সেখানে চিকিৎসারত আহত রোগী ও তাদের স্বজনরা আমাদের জানিয়েছিলেন, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার আগে একবার হাসপাতাল পরিদর্শন করতে গিয়েছিলেন। সেখানে গিয়ে বলেছিলেন, ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’। অর্থাৎ কর্তব্যরত চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে আহতদের কোন চিকিৎসা না দিতে এবং কাউকে এখান থেকে বাইরে না যেতে দিতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছিলো।’

চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘রোগীদের পাশাপাশি এই নির্দেশাবলীর কথা সেখানকার ডাক্তাররাও আমাদেরকে জানিয়েছেন। এর তথ্য প্রমাণাদি আমাদের হাতে আছে, আমরা সেটাই আজ আদালতকে জানিয়েছি।’

এসময়, সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান চলাকালে আমাদের সেসকল সন্তানরা শহীদ হয়েছেন, তাদের মৃতদেহ প্রশাসনের নির্দেশে সুরতহাল করতে দেয়া হয়নি, কাউকে কাউকে ডেথ সার্টিফিকেটও দেয়া হয়নি। এমনকি গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে যাওয়ার পর যারা সেখানেই শহীদ হয়েছেন তাদের ডেথ সার্টিফিকেটে গুলিতে মারা গেছে- এই কথাটিও লিখতে দেয়া হয়নি। শ্বাসকষ্ট কিংবা জ্বরে মারা গেছে এ ধরনের কথা লিখতে বাধ্য করা হয়েছে। আন্দোলনে শহীদের লাশ দাফন করতে যাচ্ছে জানতে পারলে রাস্তায় পুলিশ তাদের পরিবারের ওপর হামলা-আক্রমণ করেছে।’

তিনি বলেন, ‘আদালত আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন, যে শহীদদের সুরতহাল প্রতিবেদন বা পোস্টমর্টেম রিপোর্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষ্য এবং কেন সেগুলো নেই। আমরা আদালতকে জানিয়েছি যে সেই মুহূর্তে মানবতা বিরোধী অপরাধের মাত্রা এতটাই ভয়াবহ ছিলো যে, দ্রুত শহীদদের লাশ দাফন করতে বাধ্য করা হয়েছে। তাই এ কারণে তাদের কোন পোস্টমর্টেম রিপোর্ট দেয়া হয়নি। ঘটনাটি কোন স্বাভাবিক বিষয় নয় বরং তা মানবতাবিরোধী অপরাধের একটি জাজ্জ্বল্যমান প্রমাণ। এটিই প্রমাণ করে কি ধরনের নিষ্ঠুরতার সাথে জুলাই-আগস্টে হত্যাকাণ্ডগুলো চালানো হয়েছিল।’

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এমন নির্মমতার প্রমাণসমূহ যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে যাচাই-বাছাই ও ফরেনসিক করার পর গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী মামলার প্রমাণের সাথে সম্পৃক্ত করে আদালতের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে জানান তিনি। সূত্র, বাসস। 

 শেখ হাসিনার ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ নীতি ছিল ভয়ংকর : তাজুল ইসলাম
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম

পতনের কিছুদিন আগে রাজধানীর পঙ্গু হাসপাতালে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে গিয়ে চিকিৎসক ও সংশ্লিষ্ট হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ নির্দেশ দিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যার প্রমাণ প্রসিকিউশনের হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম। আজ আদালতে পূর্বনির্ধারিত বিষয়ে শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন অফিসের সম্মেলন কক্ষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের এ কথা জানান তিনি। তিনি বলেন, আমরা রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) বা পঙ্গু হাসপাতালে যখন পরিদর্শনে গিয়েছিলাম তখন সেখানে চিকিৎসারত আহত রোগী ও তাদের স্বজনরা আমাদের জানিয়েছিলেন, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার আগে একবার হাসপাতাল পরিদর্শন করতে গিয়েছিলেন। সেখানে গিয়ে...

জাতীয়

শিল্প মন্ত্রণালয়ে নতুন সচিব, দু-এক দিনের মধ্যে আরও ৯ সচিব

নিজস্ব প্রতিবেদক
শিল্প মন্ত্রণালয়ে নতুন সচিব, দু-এক দিনের মধ্যে আরও ৯ সচিব
সংগৃহীত ছবি

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (এপিডি অনুবিভাগ) মো. ওবায়দুর রহমানকে নতুন শিল্পসচিব হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া আগামী দু-এক দিনের মধ্যে আরও নয়জনকে সচিবপদে শূন্য থাকা মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন করা হবে। আজ (২৩ ফেব্রুয়ারি) রোববার দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানিয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মো. মোখলেস উর রহমান। আরও পড়ুন অবসরে পাঠানো ডিসিদের আর্থিক কেলেঙ্কারি থাকলে মামলা, বাকীদের নয়: জনপ্রশাসন সচিব ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ মোখলেস উর রহমান জানান, চারটি সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ডের সভায় সচিবপদের জন্য ১২ জনকে নির্বাচন করা হয়েছে। তাঁদের অধিকাংশই যোগ্য এবং বঞ্চিত। সচিব আরও বলেন, নির্বাচিত কর্মকর্তাদের মধ্যে কেউ চুক্তিভিত্তিক নন এবং সকলেই চাকরিতে কর্মরত অবস্থায় সচিব পদে উন্নীত হয়েছেন।...

জাতীয়

পুলিশ তল্পিবাহক হবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

অনলাইন ডেস্ক
পুলিশ তল্পিবাহক হবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সংগৃহীত ছবি

পুলিশ কোনো দলেরতল্পিবাহক হবে না বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি জানান, কোনো দলের এজেন্ডা ও তাদের অন্যায্য-অন্যায় আবদার বাস্তবায়নে অপেশাদার আচরণ না করতে পুলিশের প্রতি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাজশাহীতে বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমি সারদায় অনুষ্ঠিত ৪০তম বিসিএস পুলিশ ক্যাডারের শিক্ষানবিশ সহকারী পুলিশ সুপারদের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজে তিনি এ নির্দেশনা দেন। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশ রাষ্ট্র সব নাগরিকের, কোনো দলের নয়, কোনো গোষ্ঠীর নয়, কোনো সম্প্রদায়ের নয়। বাংলাদেশ পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, যারা সুনির্দিষ্ট আইন মেনে চলেন। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে বাংলাদেশ পুলিশ রাষ্ট্রের সব নাগরিকের সার্বিক নিরাপত্তা ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় নিরলসভাবে...

জাতীয়
২০১৪ ও ২০১৮ সালের বিতর্কিত নির্বাচন

অবসরে পাঠানো ডিসিদের আর্থিক কেলেঙ্কারি থাকলে মামলা, বাকীদের নয়: জনপ্রশাসন সচিব

নিজস্ব প্রতিবেদক

১৪ এবং ১৮ সালের নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা যেসব ডিসি ওএসডি হয়েছেন এবং বাধ্যতামূলক অবসরে গিয়েছেন তাদের মধ্যে যাদের বিরুদ্ধে আর্থিক কেলেঙ্কারির অভিযোগ রয়েছে শুধুমাত্র তাদের বিরুদ্ধে মামলা হবে, বাকিদের বিরুদ্ধে হবে না বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন সচিব মোখলেস উর রহমান। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে সচিবালয়ে নিউজ২৪-কে এসব জানিয়েছেন জনপ্রশাসন সচিব। তিনি বলেন, সরকার কারও বিরুদ্ধেই অবিচার এবং পক্ষপাতমূলক আচরণ করেনি। রাষ্ট্রের স্বার্থে যে সিদ্ধান্ত নেয়ার শুধুমাত্র সেটাই নেয়া হয়েছে। জনপ্রশাসন সচিব বলেন, ২০২৪ সালের নির্বাচনে যেসব ডিসি রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্বে ছিলেন তাদের ব্যাপারে এখন গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। এরপর উপদেষ্টা পরিষদের কমিটিতে তাদের বিষয়ে তথ্য যাওয়ার পর সিদ্ধান্ত নেবে সরকার। তবে সরকার এ ব্যাপারে কারও সাথে অবিচার করবে না বলেও জানান...

সর্বশেষ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের ব্যাপারে
 শেখ হাসিনার ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ নীতি ছিল : তাজুল ইসলাম

পতনের কিছুদিন আগে রাজধানীর পঙ্গু হাসপাতালে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে গিয়ে চিকিৎসক ও সংশ্লিষ্ট হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে  ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ নির্দেশ দিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যার প্রমাণ প্রসিকিউশনের হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম।

আজ আদালতে পূর্বনির্ধারিত বিষয়ে শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন অফিসের সম্মেলন কক্ষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের এ কথা জানান তিনি।

তিনি বলেন, ‘আমরা রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) বা পঙ্গু হাসপাতালে যখন পরিদর্শনে গিয়েছিলাম তখন সেখানে চিকিৎসারত আহত রোগী ও তাদের স্বজনরা আমাদের জানিয়েছিলেন, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার আগে একবার হাসপাতাল পরিদর্শন করতে গিয়েছিলেন। সেখানে গিয়ে বলেছিলেন, ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’। অর্থাৎ কর্তব্যরত চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে আহতদের কোন চিকিৎসা না দিতে এবং কাউকে এখান থেকে বাইরে না যেতে দিতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছিলো।’

চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘রোগীদের পাশাপাশি এই নির্দেশাবলীর কথা সেখানকার ডাক্তাররাও আমাদেরকে জানিয়েছেন। এর তথ্য প্রমাণাদি আমাদের হাতে আছে, আমরা সেটাই আজ আদালতকে জানিয়েছি।’

এসময়, সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান চলাকালে আমাদের সেসকল সন্তানরা শহীদ হয়েছেন, তাদের মৃতদেহ প্রশাসনের নির্দেশে সুরতহাল করতে দেয়া হয়নি, কাউকে কাউকে ডেথ সার্টিফিকেটও দেয়া হয়নি। এমনকি গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে যাওয়ার পর যারা সেখানেই শহীদ হয়েছেন তাদের ডেথ সার্টিফিকেটে গুলিতে মারা গেছে- এই কথাটিও লিখতে দেয়া হয়নি। শ্বাসকষ্ট কিংবা জ্বরে মারা গেছে এ ধরনের কথা লিখতে বাধ্য করা হয়েছে। আন্দোলনে শহীদের লাশ দাফন করতে যাচ্ছে জানতে পারলে রাস্তায় পুলিশ তাদের পরিবারের ওপর হামলা-আক্রমণ করেছে।’

তিনি বলেন, ‘আদালত আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন, যে শহীদদের সুরতহাল প্রতিবেদন বা পোস্টমর্টেম রিপোর্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষ্য এবং কেন সেগুলো নেই। আমরা আদালতকে জানিয়েছি যে সেই মুহূর্তে মানবতা বিরোধী অপরাধের মাত্রা এতটাই ভয়াবহ ছিলো যে, দ্রুত শহীদদের লাশ দাফন করতে বাধ্য করা হয়েছে। তাই এ কারণে তাদের কোন পোস্টমর্টেম রিপোর্ট দেয়া হয়নি। ঘটনাটি কোন স্বাভাবিক বিষয় নয় বরং তা মানবতাবিরোধী অপরাধের একটি জাজ্জ্বল্যমান প্রমাণ। এটিই প্রমাণ করে কি ধরনের নিষ্ঠুরতার সাথে জুলাই-আগস্টে হত্যাকাণ্ডগুলো চালানো হয়েছিল।’

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এমন নির্মমতার প্রমাণসমূহ যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে যাচাই-বাছাই ও ফরেনসিক করার পর গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী মামলার প্রমাণের সাথে সম্পৃক্ত করে আদালতের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে জানান তিনি। সূত্র, বাসস। 

 শেখ হাসিনার ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ নীতি ছিল ভয়ংকর : তাজুল ইসলাম

জাতীয়

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের ব্যাপারে শেখ হাসিনার ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ নীতি ছিল : তাজুল ইসলাম পতনের কিছুদিন আগে রাজধানীর পঙ্গু হাসপাতালে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে গিয়ে চিকিৎসক ও সংশ্লিষ্ট হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ নির্দেশ দিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যার প্রমাণ প্রসিকিউশনের হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম। আজ আদালতে পূর্বনির্ধারিত বিষয়ে শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন অফিসের সম্মেলন কক্ষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের এ কথা জানান তিনি। তিনি বলেন, ‘আমরা রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) বা পঙ্গু হাসপাতালে যখন পরিদর্শনে গিয়েছিলাম তখন সেখানে চিকিৎসারত আহত রোগী ও তাদের স্বজনরা আমাদের জানিয়েছিলেন, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার আগে একবার হাসপাতাল পরিদর্শন করতে গিয়েছিলেন। সেখানে গিয়ে বলেছিলেন, ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’। অর্থাৎ কর্তব্যরত চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে আহতদের কোন চিকিৎসা না দিতে এবং কাউকে এখান থেকে বাইরে না যেতে দিতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছিলো।’ চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘রোগীদের পাশাপাশি এই নির্দেশাবলীর কথা সেখানকার ডাক্তাররাও আমাদেরকে জানিয়েছেন। এর তথ্য প্রমাণাদি আমাদের হাতে আছে, আমরা সেটাই আজ আদালতকে জানিয়েছি।’ এসময়, সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান চলাকালে আমাদের সেসকল সন্তানরা শহীদ হয়েছেন, তাদের মৃতদেহ প্রশাসনের নির্দেশে সুরতহাল করতে দেয়া হয়নি, কাউকে কাউকে ডেথ সার্টিফিকেটও দেয়া হয়নি। এমনকি গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে যাওয়ার পর যারা সেখানেই শহীদ হয়েছেন তাদের ডেথ সার্টিফিকেটে গুলিতে মারা গেছে- এই কথাটিও লিখতে দেয়া হয়নি। শ্বাসকষ্ট কিংবা জ্বরে মারা গেছে এ ধরনের কথা লিখতে বাধ্য করা হয়েছে। আন্দোলনে শহীদের লাশ দাফন করতে যাচ্ছে জানতে পারলে রাস্তায় পুলিশ তাদের পরিবারের ওপর হামলা-আক্রমণ করেছে।’ তিনি বলেন, ‘আদালত আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন, যে শহীদদের সুরতহাল প্রতিবেদন বা পোস্টমর্টেম রিপোর্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষ্য এবং কেন সেগুলো নেই। আমরা আদালতকে জানিয়েছি যে সেই মুহূর্তে মানবতা বিরোধী অপরাধের মাত্রা এতটাই ভয়াবহ ছিলো যে, দ্রুত শহীদদের লাশ দাফন করতে বাধ্য করা হয়েছে। তাই এ কারণে তাদের কোন পোস্টমর্টেম রিপোর্ট দেয়া হয়নি। ঘটনাটি কোন স্বাভাবিক বিষয় নয় বরং তা মানবতাবিরোধী অপরাধের একটি জাজ্জ্বল্যমান প্রমাণ। এটিই প্রমাণ করে কি ধরনের নিষ্ঠুরতার সাথে জুলাই-আগস্টে হত্যাকাণ্ডগুলো চালানো হয়েছিল।’ সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এমন নির্মমতার প্রমাণসমূহ যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে যাচাই-বাছাই ও ফরেনসিক করার পর গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী মামলার প্রমাণের সাথে সম্পৃক্ত করে আদালতের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে জানান তিনি। সূত্র, বাসস। শেখ হাসিনার ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ নীতি ছিল ভয়ংকর : তাজুল ইসলাম
মুন্সিগঞ্জে গার্মেন্টসকর্মী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় আরও এক আসামি গ্রেপ্তার

সারাদেশ

মুন্সিগঞ্জে গার্মেন্টসকর্মী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় আরও এক আসামি গ্রেপ্তার
কমিশনের রিপোর্ট না আশা পর্যন্ত বিস্ফোরক মামলা বন্ধ রাখার আহ্বান

আইন-বিচার

কমিশনের রিপোর্ট না আশা পর্যন্ত বিস্ফোরক মামলা বন্ধ রাখার আহ্বান
অস্ত্রহাতে বাজারে গিয়ে হুমকি, বিএনপি নেতা বহিষ্কার

সারাদেশ

অস্ত্রহাতে বাজারে গিয়ে হুমকি, বিএনপি নেতা বহিষ্কার
ভারতকে জ্যোতিষির দুঃসংবাদ, সিন্ধ গভর্নরের পুরস্কার ঘোষণা

খেলাধুলা

ভারতকে জ্যোতিষির দুঃসংবাদ, সিন্ধ গভর্নরের পুরস্কার ঘোষণা
সাদী আমার জীবনের জন্য আশীর্বাদ: পরীমনি

বিনোদন

সাদী আমার জীবনের জন্য আশীর্বাদ: পরীমনি
কুয়েটে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা: বিএনপি ও যুবদলের ৪ নেতা গ্রেপ্তার

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন

কুয়েটে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা: বিএনপি ও যুবদলের ৪ নেতা গ্রেপ্তার
শিল্প মন্ত্রণালয়ে নতুন সচিব, দু-এক দিনের মধ্যে আরও ৯ সচিব

জাতীয়

শিল্প মন্ত্রণালয়ে নতুন সচিব, দু-এক দিনের মধ্যে আরও ৯ সচিব
সিলেট সীমান্তে কোটি টাকারও বেশি চোরাই পণ্য জব্দ

সারাদেশ

সিলেট সীমান্তে কোটি টাকারও বেশি চোরাই পণ্য জব্দ
ভারত-পাকিস্তান হাইভোল্টেজ লড়াই আজ

খেলাধুলা

ভারত-পাকিস্তান হাইভোল্টেজ লড়াই আজ
পুলিশ তল্পিবাহক হবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

জাতীয়

পুলিশ তল্পিবাহক হবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
কনস্টেবল সুজনসহ ৩ পুলিশকে একদিনের জিজ্ঞাসাবাদের অনুমোদন

আইন-বিচার

কনস্টেবল সুজনসহ ৩ পুলিশকে একদিনের জিজ্ঞাসাবাদের অনুমোদন
অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করছে সরকার

অর্থ-বাণিজ্য

অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করছে সরকার
রথো রাফির কবিতা

শিল্প-সাহিত্য

রথো রাফির কবিতা
রপ্তানি ও কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে প্রবৃদ্ধি

অর্থ-বাণিজ্য

রপ্তানি ও কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে প্রবৃদ্ধি
‘আম্মা আর আধা ঘণ্টা বাঁচুম’

সারাদেশ

‘আম্মা আর আধা ঘণ্টা বাঁচুম’
কনস্টেবল সুজনসহ ৩ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

আইন-বিচার

কনস্টেবল সুজনসহ ৩ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
নাট্য নির্মাতাদের নির্বাচনে জয়ী হলেন সেলিম-ফরিদুল

বিনোদন

নাট্য নির্মাতাদের নির্বাচনে জয়ী হলেন সেলিম-ফরিদুল
বন্দি মুক্তি স্থগিত করলো ইসরায়েল

আন্তর্জাতিক

বন্দি মুক্তি স্থগিত করলো ইসরায়েল
খোলামেলা রোমাঞ্চে ট্রলের মুখে রাজ-শুভশ্রী

বিনোদন

খোলামেলা রোমাঞ্চে ট্রলের মুখে রাজ-শুভশ্রী
কুয়েতে শ্রমিক ভিসা নিয়ে সুখবর

প্রবাস

কুয়েতে শ্রমিক ভিসা নিয়ে সুখবর
তিস্তা প্রকল্প ও আমাদের জাতীয় ঐকমত্য

মত-ভিন্নমত

তিস্তা প্রকল্প ও আমাদের জাতীয় ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করছেন কুয়েট শিক্ষার্থীরা

জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করছেন কুয়েট শিক্ষার্থীরা
নতুন অধ্যায় শুরু করতে যাচ্ছেন বুবলী

বিনোদন

নতুন অধ্যায় শুরু করতে যাচ্ছেন বুবলী
খালেদা জিয়ার খালাসের বিরুদ্ধে আবেদনের শুনানি ২ মার্চ

আইন-বিচার

খালেদা জিয়ার খালাসের বিরুদ্ধে আবেদনের শুনানি ২ মার্চ
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারুলের রিভিউ শুনানি মঙ্গলবার

আইন-বিচার

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারুলের রিভিউ শুনানি মঙ্গলবার
নাটোরে বাসরঘর ভাঙচুর, আহত ৪

সারাদেশ

নাটোরে বাসরঘর ভাঙচুর, আহত ৪
ওমান ভ্রমণে আগ্রহীদের জন্য সুখবর

প্রবাস

ওমান ভ্রমণে আগ্রহীদের জন্য সুখবর
১০ বছরের বৈজ্ঞানিক রহস্য ২ দিনেই সমাধান করল গুগলের জেমিনাই

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

১০ বছরের বৈজ্ঞানিক রহস্য ২ দিনেই সমাধান করল গুগলের জেমিনাই
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো বক্ষব্যাধি বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলন ‘পালমোকন ২০২৫’

স্বাস্থ্য

ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো বক্ষব্যাধি বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলন ‘পালমোকন ২০২৫’

সর্বাধিক পঠিত

২৯ মিলিয়ন ডলার গেছে বাংলাদেশি ফার্মে, যার নামও আগে কেউ শোনেনি: ট্রাম্প

আন্তর্জাতিক

২৯ মিলিয়ন ডলার গেছে বাংলাদেশি ফার্মে, যার নামও আগে কেউ শোনেনি: ট্রাম্প
ক্যানসার হতে পারে যে ভিটামিনের অভাবে

স্বাস্থ্য

ক্যানসার হতে পারে যে ভিটামিনের অভাবে
রাত ১টার মধ্যে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে

জাতীয়

রাত ১টার মধ্যে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
চীনে নতুন করোনা ভাইরাস শনাক্ত, আরেকটি মহামারির কবলে পড়তে পারে বিশ্ব?

আন্তর্জাতিক

চীনে নতুন করোনা ভাইরাস শনাক্ত, আরেকটি মহামারির কবলে পড়তে পারে বিশ্ব?
‘আম্মা আর আধা ঘণ্টা বাঁচুম’

সারাদেশ

‘আম্মা আর আধা ঘণ্টা বাঁচুম’
কেন খাবেন চিয়া সিড

স্বাস্থ্য

কেন খাবেন চিয়া সিড
বিবিসিকে প্রায় ৪ লাখ মার্কিন ডলার জরিমানা করল ভারত

আন্তর্জাতিক

বিবিসিকে প্রায় ৪ লাখ মার্কিন ডলার জরিমানা করল ভারত
যে ৩ ভুলে নষ্ট হয় ডিমের পুষ্টিগুণ, খাওয়ার সঠিক নিয়ম

স্বাস্থ্য

যে ৩ ভুলে নষ্ট হয় ডিমের পুষ্টিগুণ, খাওয়ার সঠিক নিয়ম
আখতারের ফেসবুক পোস্টে নতুন রাজনৈতিক দলের বার্তা!

সোশ্যাল মিডিয়া

আখতারের ফেসবুক পোস্টে নতুন রাজনৈতিক দলের বার্তা!
সামরিক বাহিনীর সাবেক সদস্যদের নতুন দলে যোগ দেওয়ার আহ্বান

জাতীয়

সামরিক বাহিনীর সাবেক সদস্যদের নতুন দলে যোগ দেওয়ার আহ্বান
গ্যাস্টিকের ওষুধ অতিরিক্ত খেলে কী হয়?

স্বাস্থ্য

গ্যাস্টিকের ওষুধ অতিরিক্ত খেলে কী হয়?
এই গেম কোত্থেকে চলতেছে আমরা ঠিকই বুঝি: হান্নান মাসউদ

জাতীয়

এই গেম কোত্থেকে চলতেছে আমরা ঠিকই বুঝি: হান্নান মাসউদ
সাদীর সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে নতুন করে যা বললেন পরীমনি

বিনোদন

সাদীর সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে নতুন করে যা বললেন পরীমনি
জুনের মধ্যে স্থানীয় সরকার নির্বাচন সম্ভব: কমিশনের প্রতিবেদন

জাতীয়

জুনের মধ্যে স্থানীয় সরকার নির্বাচন সম্ভব: কমিশনের প্রতিবেদন
সকালের নাস্তায় যেসব খাবার খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে

স্বাস্থ্য

সকালের নাস্তায় যেসব খাবার খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে
স্ত্রীকে ধর্ষণের প্রতিশোধ নিতে খুন, আদালতে স্বীকারোক্তি যুবকের

আইন-বিচার

স্ত্রীকে ধর্ষণের প্রতিশোধ নিতে খুন, আদালতে স্বীকারোক্তি যুবকের
‘জনগণের ভোটে ক্ষমতায় আসবে নতুন রাজনৈতিক দল’

জাতীয়

‘জনগণের ভোটে ক্ষমতায় আসবে নতুন রাজনৈতিক দল’
নিহত কর্মীর বাড়িতে জামায়াতের আমির, দায়িত্ব নিলেন পরিবারের

রাজনীতি

নিহত কর্মীর বাড়িতে জামায়াতের আমির, দায়িত্ব নিলেন পরিবারের
হাঁস নাকি মুরগির ডিম খাওয়া ভালো?

স্বাস্থ্য

হাঁস নাকি মুরগির ডিম খাওয়া ভালো?
কুয়েতে শ্রমিক ভিসা নিয়ে সুখবর

প্রবাস

কুয়েতে শ্রমিক ভিসা নিয়ে সুখবর
ইলনকে যে আহ্বান জানালেন ট্রাম্প

আন্তর্জাতিক

ইলনকে যে আহ্বান জানালেন ট্রাম্প
জাতীয় নাগরিক কমিটির সঙ্গে মতবিনিময় সভায় সামরিক বাহিনীর সাবেক সদস্যরা

জাতীয়

জাতীয় নাগরিক কমিটির সঙ্গে মতবিনিময় সভায় সামরিক বাহিনীর সাবেক সদস্যরা
চলন্ত বাসে কোনো ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি, বলছে পুলিশ

সারাদেশ

চলন্ত বাসে কোনো ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি, বলছে পুলিশ
যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম, মোটরসাইকেল পুড়িয়ে আ.লীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

সারাদেশ

যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম, মোটরসাইকেল পুড়িয়ে আ.লীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
তানিয়ার সঙ্গে ভাইরাল বিয়ের ছবি, যা বললেন শামীম

বিনোদন

তানিয়ার সঙ্গে ভাইরাল বিয়ের ছবি, যা বললেন শামীম
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

অর্থ-বাণিজ্য

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
দিতিকন্যা লামিয়া সন্ত্রাসী হামলায় আহত

বিনোদন

দিতিকন্যা লামিয়া সন্ত্রাসী হামলায় আহত
আন্দোলন ‘হাইজ্যাক’ করে একটি গোষ্ঠী ক্ষমতায় বসেছে: আমীর খসরু

রাজনীতি

আন্দোলন ‘হাইজ্যাক’ করে একটি গোষ্ঠী ক্ষমতায় বসেছে: আমীর খসরু
মেহজাবীনের গায়ে হলুদ ও বিয়ের ভেন্যু সম্পর্কে যা জানা গেল

বিনোদন

মেহজাবীনের গায়ে হলুদ ও বিয়ের ভেন্যু সম্পর্কে যা জানা গেল
ওমান ভ্রমণে আগ্রহীদের জন্য সুখবর

প্রবাস

ওমান ভ্রমণে আগ্রহীদের জন্য সুখবর

সম্পর্কিত খবর

জাতীয়

একুশের প্রথম প্রহরে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
একুশের প্রথম প্রহরে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

জাতীয়

‘ফ্যাসিস্টের’ রাষ্ট্রপতি শহীদ মিনারে পা রাখবেন না: বিপ্লবী ছাত্র পরিষদ
‘ফ্যাসিস্টের’ রাষ্ট্রপতি শহীদ মিনারে পা রাখবেন না: বিপ্লবী ছাত্র পরিষদ

আন্তর্জাতিক

মণিপুরে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি
মণিপুরে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি

জাতীয়

রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ভোটার হবেন সংসদ সদস্য ও স্থানীয় সরকারের সদস্যরা
রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ভোটার হবেন সংসদ সদস্য ও স্থানীয় সরকারের সদস্যরা

জাতীয়

রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণের প্রস্তাব
রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণের প্রস্তাব

জাতীয়

ভুল-ত্রুটি ধরিয়ে দিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনায় এগিয়ে আসুন, সাংবাদিকদের রাষ্ট্রপতি
ভুল-ত্রুটি ধরিয়ে দিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনায় এগিয়ে আসুন, সাংবাদিকদের রাষ্ট্রপতি

আইন-বিচার

রাষ্ট্রপতির ক্ষমা করার ক্ষমতাকে চ্যালেঞ্জ করে রিট
রাষ্ট্রপতির ক্ষমা করার ক্ষমতাকে চ্যালেঞ্জ করে রিট

জাতীয়

শহীদ আসাদ দিবস গণতান্ত্রিক ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় অধ্যায়
শহীদ আসাদ দিবস গণতান্ত্রিক ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় অধ্যায়