গর্ভাবস্থায় নিয়মিত বিভিন্ন ধরণের পুষ্টিকর খাবার খেতে হয়। তবে শুধুমাত্র খাবার দিয়েই পুষ্টি উপাদান পূরণ করা সম্ভব হয় না। তাই আমাদের সন্তান নেওয়ার চেষ্টা শুরু করার সময় থেকেই নারীদের প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমাণে ফলিক এসিড গ্রহণ করা জরুরি। ফলিক অ্যাসিড হলো এক ধরনের ভিটামিন বি, যা গর্ভস্থ শিশুর মস্তিষ্ক ও স্নায়ুরজ্জু গঠনে বিশেষ ভূমিকা রাখে। গবেষণা বলছে, সন্তান ধারণের শুরুতেই প্রতিদিন অন্তত ৪০০ মাইক্রোগ্রাম ফলিক অ্যাসিড গ্রহণ করলে অনাগত শিশুর জন্মগত ত্রুটির আশঙ্কা অনেকখানি কমে। বেশির ভাগ জন্মগত ত্রুটি গর্ভধারণের প্রথম তিন থেকে চার সপ্তাহের মধ্যেই দেখা দেয়। তাই গর্ভধারণের সময় থেকে ফলিক এসিড খাবার গ্রহণ করতে হবে। ফলিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার হচ্ছে: গাঢ় সবুজ রঙের পাতাওলা সবজি যেমন পালংশাক, মূলাশাক, সরিষাশাক; ব্রকলি, গাজর, মটরশুঁটি, বীজজাতীয় সবজি,...
গর্ভকালীন সময় ফলিক এসিডের প্রয়োজনীয়তা
অনলাইন ডেস্ক
জানুন কি সুপার ফুড সজিনার বহুমুখী উপকারিতা?
অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশের অতি পরিচিত এক সবজি সজনে পাতা। তবে এই সবজিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান। এমনকি বৈশ্বিকভাবেই সজিনা সুপার ফুড হিসেবে পরিচিত। সজনে পাতা শরীরের জন্য খুবই উপকারি।এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে। জেনে নিন সজনের স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় সজনে পাতা গুড়ায় ভিটামিন সি এর পর্যাপ্ততা রয়েছে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে বেশ কার্যকর। এ ভিটামিন শ্বেত রক্তকণিকা উৎপাদনে সাহায্য করে, যা সংক্রমণ ও রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করে। এছাড়া, সজনে প্রদাহ বিরোধী এবং অ্যান্টিভাইরাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা প্রদাহ কমাতে এবং সংক্রমণ প্রতিরোধে সাহায্য করে। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে হাইপোগ্লাইসেমিক বৈশিষ্ট্য...
রাতে ভালো ঘুমানোর সহজ সমাধান
নিজস্ব প্রতিবেদক
রাতে ঘুম না হওয়া সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে এখনকার মানুষের। বেশির ভাগ মানুষের রাতে ঘুম হয় না। এ কারণে অনেক ধরনের শারিরীক সমস্যায় পড়তে হয়। এর থেকে সমাধান পেতে হলে ঘুমানোর আগে মানতে হবে কিছু নিয়ম। রাতে ভালো ঘুমের জন্য কিছু করণীয়: ১. রাতে ঠিকমতো ঘুম না আসার অন্যতম একটি কারণ হচ্ছে ঘুমাতে যাওয়ার আগে চা, কফি খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। আপনি যদি মনে করেন এগুলো আপনাকে রিলাক্স রাখবে এটি ভুল ধারণা। এর কারণেও রাতে ঘুম আসে না। তাই এগুলো পরিহার করুন। ২. আরামদায়ক ঘুমের জন্য বিভিন্ন তেল দিয়ে পায়ে মালিশ করতে পারি। এতে করে রাতে ভালো ঘুম হবে। যেমন:ল্যাভেন্ডার তেল, নারিকেল তেল, সরিষা তেল, পুদিনা তেল, জলপাইয়ের তেলের মালিশ হতে পারে আপনার রাতে ঘুমানোর প্রধান মাধ্যম। ৩. আপনি যে স্থানে বা ঘরে ঘুমাবেন সেই স্থানটি আপনার জন্য উপযুক্ত কিনা তা যাচাই করতে হবে। শোবার ঘরে চাই নীরবতা,...
স্ট্রোকের লক্ষণ ও চিকিৎসা
অধ্যাপক ডা. এম এস জহিরুল হক চৌধুরী
নিজস্ব প্রতিবেদক
স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন পদ্ধতি হলো নিয়মিত ব্ল্যাড প্রেসার পরীক্ষা করা এবং তা নিয়ন্ত্রণে রাখা। অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় খাবার না খাওয়া এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা। সঠিক নিয়মে সময়মতো এবং সঠিক পরিমাণে খাবার খাওয়া। স্ট্রোক শব্দটি অনেকের কাছে আতঙ্কের মতো। এটি মস্তিষ্কের একটি মারাত্মক রোগ। যার ফলে মস্তিষ্কের রক্তনালিতে জটিলতা দেখা দেয় এবং হঠাৎ করেই মস্তিষ্কের একাংশ কার্যকারিতা হারিয়ে ফেলে। মস্তিষ্কের কোষ অত্যন্ত সংবেদনশীল। অক্সিজেন ও শর্করা সরবরাহে একটু হেরফেরে কোষগুলো মারা যেতে শুরু করে। যদি মস্তিষ্কের কোনো অংশের রক্ত চলাচল বিঘিœত হয় (আঘাতজনিত কারণ ছাড়া) এবং তা ২৪ ঘণ্টার বেশি স্থায়ী হয় অথবা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রোগী মৃত্যবরণ করে, তাহলে এ অবস্থার নাম স্ট্রোক। স্ট্রোকের কারণে প্যারালাইসিসের (পক্ষাঘাত) মতো মারাত্মক উপসর্গ দেখা যায়, কিছু স্ট্রোকে রোগীর...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর