কম্পাস গত ৮০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে মানবজাতিকে পৃথিবীর দূরবর্তী অঞ্চলে নিরাপদে পৌঁছাতে সহায়তা করেছে। পৃথিবীতে কম্পাস একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র। কিন্তু এখন মানুষ মহাকাশের শীতল শূন্যতায় অভিযাত্রা শুরু করেছে। এখন প্রশ্ন হলো,পৃথিবীর বাইরেও কি কম্পাস কাজ করবে? যদিও করে, তাহলে কম্পাসের কাঁটা কোন দিকে নির্দেশ করবে? মহাকাশে কম্পাস ঠিকই কাজ করবে, কিন্তু সেটা সবসময় পৃথিবীর দিকে পয়েন্ট করবে না। বরং মহাকাশের সেই স্থানে সবচেয়ে শক্তিশালী যে চৌম্বক ক্ষেত্র আছে, তার উত্তর মেরুর দিকে পয়েন্ট করবে। পৃথিবীতে কম্পাস কাজ করে আমাদের গ্রহের চৌম্বক ক্ষেত্রের ওপর। কম্পাস নিজেও একটি চুম্বক, যার উত্তর মেরু পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রের দক্ষিণ মেরুর দিকে ঘুরে থাকে। এই চৌম্বক ক্ষেত্র তৈরি হয় পৃথিবীর গলিত ধাতব কেন্দ্রে বিদ্যুৎ প্রবাহ থেকে, যা জিওডাইনামো নামে...
মহাকাশে কম্পাস কাজ করে কি?
অনলাইন ডেস্ক
‘বেরিয়ে আসছি’ বলেই স্পেস স্টেশন থেকে বেরিয়ে পড়লেন সুনীতা সঙ্গীসহ
অনলাইন ডেস্ক
২০২৪ সালের ৫ জুন বোয়িংয়ের স্টারলাইনার মহাকাশযানে করে আইএসএসে যান প্রবীণ নভোচারী বুচ উইলমোর ও সুনিতা উইলিয়ামস। সেখানে কেবল আট দিন থাকার কথা ছিল তাদের। সে সময় থেকেই স্পেস স্টেশনে আটকে আছেন তারা।মহাকাশযানের থ্রাস্টার ব্যর্থতা ও হিলিয়াম গ্যাস লিকের কারণে ওই সময় পৃথিবী পৃষ্ঠে ফিরে আসতে পারেননি দুই নভোচারী। মার্চের শেষের দিকে বা এপ্রিলের শুরুতে তাদের ফিরিয়ে আনা হতে পারে বলে প্রতিবেদনে লিখেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম স্কাই নিউজ। এদিকে স্পেস স্টেশনে আটকে থাকার পর প্রথমবারের মতো স্পেসওয়াকের জন্য মহাকাশে বেরিয়ে এলেন বোয়িংয়ের দুই নভোচারী। আমি বেরিয়ে আসছি, রেডিওতে বলেন সুনিতা। হঠাৎ বেরিয়ে কেন এলেন এব্যাপারে স্কাই নিউজের বরাতে জানা গেলো,কক্ষপথে কয়েক মাস থাকার পর যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার নভোচারী নিক হেগের সঙ্গে মিলে স্টেশনটির কিছু...
নিয়মিত হেডফোন ব্যবহারে যেসব ক্ষতি হতে পারে
অনলাইন ডেস্ক
কানে হেডফোন লাগিয়ে গান শুনতে শুনতে কাজ করা কিংবা অবসর সময়ে হেডফোন লাগিয়ে উচ্চ ভলিউমে গান শুনেন না এমন মানুষের সংখ্যা খুবই কম। তবে দীর্ঘ সময় ধরে এই হেডফোনের ব্যবহার স্বাস্থ্য ঝুঁকি অনেকাংশে বাড়িয়ে দেয়। বিশেষকরে এটি মস্তিষ্ক এবং শ্রবণশক্তির ব্যপক ক্ষতি করতে পারে। ৯০ ডেসিবেল বা তার বেশি মাত্রার শব্দ কানে গেলে শ্রবণ জটিলতা ঘটতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে ১০০ ডেসিবেলের উপরে হেডফোন ব্যবহার করলে মাত্র ১৫ মিনিটেই নষ্ট হতে পারে শ্রবণশক্তি। হেডফোনের দ্বারা সৃষ্ট ইলেক্ট্রম্যাগনেটিক তরঙ্গ মানব মস্তিষ্কের জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে। আর ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারে এই ঝুঁকি আরো বেড়ে যায়। আমেরিকান অস্টিওপ্যাথিক অ্যাসোসিয়েশনের মতে, হেডফোন ব্যবহারের সাথে শ্রবণশক্তি হ্রাস বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রতি ৫ জনের মধ্যে ১ জন কিশোর-কিশোরী কোনো না কোনো ধরনের শ্রবণশক্তি জনিত...
প্রযুক্তিতে বিল গেটসের যেসব ভবিষ্যদ্বাণী আজ সত্য
অনলাইন ডেস্ক
প্রযুক্তি জগতে বিল গেটসের নাম শুধু একজন উদ্ভাবক ও উদ্যোক্তার জন্যই নয়, বরং ভবিষ্যতের অসাধারণ দৃষ্টিভঙ্গির জন্যও স্মরণীয়। ১৯৯৯ সালে প্রকাশিত তার বই বিজনেস @ দ্য স্পিড অফ থটস-এ তিনি আজকের অনেক আধুনিক প্রযুক্তির সম্ভাবনা কল্পনা করেছিলেন। সম্প্রতি প্রযুক্তি বিষয়ক সাইট এমএসএন তার কিছু গুরুত্বপূর্ণ ভবিষ্যদ্বাণী তুলে ধরেছে। স্মার্টফোন: ১৯৯৯ সালে যখন মোবাইল ফোন এখনও বিলাসিতার মধ্যে সীমাবদ্ধ, গেটস তখন স্মার্টফোনের আগমন সম্পর্কে বলেছিলেন, মানুষ ছোট আকারের ডিভাইস ব্যবহার করবে, যা যোগাযোগ, খবর পড়া, ফ্লাইট বুকিং ও আর্থিক লেনদেন সহজ করবে। আজ স্মার্টফোন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ। অনলাইন ব্যাংকিং: গেটস পূর্বাভাস দিয়েছিলেন, ভবিষ্যতে মানুষ অনলাইনের মাধ্যমে বিল পরিশোধ ও আর্থিক লেনদেন করবে। আজকের দিনে অনলাইন ব্যাংকিং ও মোবাইল ওয়ালেট প্রযুক্তি...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর