কিছুদিন আগে বাংলাদেশেও শনাক্ত হয়েছে হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস (এইচএমপিভি) রোগী। শ্বাসযন্ত্রের সিনসিটিয়াল ভাইরাসসহ নিউমোভিরিডি পরিবারের অন্তর্গত এ ভাইরাস। ২০০১ সালে এটি প্রথম শনাক্ত করা হয়েছিল, এরপর বহু মানুষের মধ্যে সেটি ছড়িয়ে পড়েছে।যেকোনো বয়সীদের মধ্যেই ভাইরাসটি সংক্রমিত হতে পারে। তবে শিশু ও বয়স্কদের পাশাপাশি যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তাদের জন্য ভাইরাসটি বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। উপসর্গ সাধারণত এইচএমপিভি সংক্রমিত ব্যক্তিদের লক্ষণ ও উপসর্গ থাকে সর্দি বা ফ্লুর মতোই। এর সাধারণ কিছু উপসর্গের মধ্যে আছে খুসখুসে কাশি ও জ্বর, পাশাপাশি গলাব্যথা। সর্দি ও নাক বন্ধ হয়ে থাকা এবং শ্লেষ্মা ঝরা। পুরো শরীরব্যথা ও মাথাব্যথা। শিশুদের ক্ষেত্রে খাওয়ায় অনীহা এবং দেহে অস্বস্তি ইত্যাদি। গুরুতর লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে অক্সিজেনের মাত্রা কমে শ্বাসকষ্ট, বুকে...
হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস নিয়ে আতঙ্ক নয়
অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ
জরায়ু ক্যান্সার: কাদের এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি?
ডা. রাহেলা খাতুন
অনলাইন ডেস্ক
উন্নত বিশ্বে স্ত্রী জননাঙ্গের ক্যান্সারের মধ্যে জরায়ুর ক্যান্সারে আক্রান্তের সংখ্যা সর্বাধিক। বাংলাদেশসহ অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশসমূহেও এ ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়ে চলেছে। জরায়ুমুখ বা সারভাইকাল ক্যান্সারের মত এ রোগের কোন প্রতিরোধক টিকা নেই। তাই, প্রাথমিক পর্যায়ে রোগ শনাক্ত করণ এবং সঠিক চিকিৎসকের কাছে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণই এ রোগ প্রতিহত করার একমাত্র উপায়। কাদের এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি? বিশেষত : সাধারণত অধিক বয়স্ক নারীদের মেনোপজের পরে এ রোগ হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। এছাড়া স্থূলকায়, ডায়াবেটিস ও হাইপারটেনশনের রোগী, যাদের বাচ্চা নেই বা বাচ্চার সংখ্যা কম, যারা হরমোন থেরাপি নিচ্ছেন এবং যাদের পরিবারে জরায়ু ক্যান্সার, কোলন ক্যান্সারের রোগী আছে (জেনেটিক মিউটেশনের কারণে) তাদেরও ঝুঁকি বেশি। লক্ষণসমূহ : ১. মাসিকের রাস্তা...
কাদের জরায়ু ক্যান্সার আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি?
ডা. রাহেলা খাতুন
উন্নত বিশ্বে স্ত্রী জননাঙ্গের ক্যান্সারের মধ্যে জরায়ুর ক্যান্সারে আক্রান্তের সংখ্যা সর্বাধিক। বাংলাদেশসহ অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশসমূহেও এ ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়ে চলেছে। জরায়ুমুখ বা সারভাইকাল ক্যান্সারের মত এ রোগের কোন প্রতিরোধক টিকা নেই। তাই, প্রাথমিক পর্যায়ে রোগ শনাক্ত করণ এবং সঠিক চিকিৎসকের কাছে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণই এ রোগ প্রতিহত করার একমাত্র উপায়। কাদের এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি? বিশেষত: সাধারণত অধিক বয়স্ক নারীদের মেনোপজের পরে এ রোগ হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। এছাড়া স্থূলকায়, ডায়াবেটিস ও হাইপারটেনশনের রোগী, যাদের বাচ্চা নেই বা বাচ্চার সংখ্যা কম, যারা হরমোন থেরাপি নিচ্ছেন এবং যাদের পরিবারে জরায়ু ক্যান্সার, কোলন ক্যান্সারের রোগী আছে (জেনেটিক মিউটেশনের কারণে) তাদেরও ঝুঁকি বেশি। লক্ষণসমূহ: ১. মাসিকের রাস্তা দিয়ে...
গর্ভকালীন সময় ফলিক এসিডের প্রয়োজনীয়তা
অনলাইন ডেস্ক
গর্ভাবস্থায় নিয়মিত বিভিন্ন ধরণের পুষ্টিকর খাবার খেতে হয়। তবে শুধুমাত্র খাবার দিয়েই পুষ্টি উপাদান পূরণ করা সম্ভব হয় না। তাই আমাদের সন্তান নেওয়ার চেষ্টা শুরু করার সময় থেকেই নারীদের প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমাণে ফলিক এসিড গ্রহণ করা জরুরি। ফলিক অ্যাসিড হলো এক ধরনের ভিটামিন বি, যা গর্ভস্থ শিশুর মস্তিষ্ক ও স্নায়ুরজ্জু গঠনে বিশেষ ভূমিকা রাখে। গবেষণা বলছে, সন্তান ধারণের শুরুতেই প্রতিদিন অন্তত ৪০০ মাইক্রোগ্রাম ফলিক অ্যাসিড গ্রহণ করলে অনাগত শিশুর জন্মগত ত্রুটির আশঙ্কা অনেকখানি কমে। বেশির ভাগ জন্মগত ত্রুটি গর্ভধারণের প্রথম তিন থেকে চার সপ্তাহের মধ্যেই দেখা দেয়। তাই গর্ভধারণের সময় থেকে ফলিক এসিড খাবার গ্রহণ করতে হবে। ফলিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার হচ্ছে: গাঢ় সবুজ রঙের পাতাওলা সবজি যেমন পালংশাক, মূলাশাক, সরিষাশাক; ব্রকলি, গাজর, মটরশুঁটি, বীজজাতীয় সবজি,...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত