শীতকালে সর্দি, কাশি, হাঁচি, চোখ-নাক দিয়ে পানি পড়া লেগেই থাকে। শীতকালে বেশিরভাগেরই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। ফলে দেখা দেয় হাঁচি, কাশি, সর্দি, চোখ-নাক দিয়ে পানি পড়াসহ একাধিক সমস্যা। শীতকালে আমরা যদি কিছু নিয়ম প্রতিদিন মেনে চলতে পারি তাহালে কষ্ট কমে যাবে অনেকাংশই। এসব সমস্যার সমাধান দেখে নিন একঝলকে। ১. সর্দি-কাশি, হাঁচির সমস্যা এড়াতে ঘরোয়া টোটকা সাহায্য করবে আপনাকে। যাঁদের অল্পেই ঠান্ডা লেগে যায়, তাঁরা সকালে ঘুম থেকে উঠে প্রথমবার মুখ ধোবেন গরম পানিতে। ২. ঘুম থেকে উঠে বিছানা থেকে নেমেই ঠান্ডা মেঝেতে পা দিলে চট করে সর্দি লেগে যেতে পারে। চটি পরে নিলে সেই সমস্যা আর থাকবে না। ৩. সকালে ঘুম থেকে উঠে হাল্কা গরম পানি খাবার অভ্যাস করুন। এর ফলেই আপনার গলা ব্যথার সমস্যা কমবে। অনেকেরই রাতে ঘুমালে সর্দিতে নাক বন্ধ হয়ে যায়। ঘুম থেকে উঠে হাল্কা গরম জল খেলে নাক-কান-গলা...
শীতে সর্দি-কাশি থেকে বাঁচতে সহজ সমাধান
অনলাইন ডেস্ক
খালি পেটে যে ৮ খাবার খাবেন না
অনলাইন ডেস্ক
পেট খালি থাকলে কোনোকিছুই ভালো লাগে না। বিশেষ করে সকালে; মনে হয় সামনে যা পাব খেয়ে নেব। তবে খালি পেটে কিছু খাবার না খাওয়াই ভালো। কী সেগুলো? আর খেলে কী হবে? চলুন জেনে নেওয়া যাক। ১. কাঁচা শাকসবজি এগুলো ফাইবারসমৃদ্ধ খাবার। খোসাসহ খেলে আরও বেশি পুষ্টি পাবেন। তবে খালি পেটে খেলে পেটফাঁপা, পেটব্যথা বা হজমে অসুবিধার মতো সমস্যা হতে পারে। সবুজ শাকসবজিতে রয়েছে প্রচুর অ্যামিনো অ্যাসিড। এই অ্যাসিড শরীরের জন্য যেমন ভালো, তেমনি খালি পেটে খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দিতে পারে। শাকসবজির ফাইবার ঠিকভাবে হজম না হলে তলপেটে ব্যথাও হতে পারে। ২. দই প্রোবায়োটিক (উপকারী জীবন্ত ব্যাকটেরিয়া) খাবার, যা আমাদের হজমপ্রক্রিয়ায় সাহায্য করে। শরীরকে সঠিকভাবে কাজ করতে সহায়তা করে। পেটের বেশির ভাগ সমস্যায় কার্যকর ওষুধ হিসেবে নামডাক আছে দইয়ের। বিশেষ করে টক দইয়ের জুড়ি মেলা...
টক বরই কাদের জন্য ক্ষতিকর, জানেন?
অনলাইন ডেস্ক
টক বরই সাধারণত বেশিরভাগ মানুষের জন্য নিরাপদ এবং উপকারী হতে পারে, কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান থাকে। তবে কিছু মানুষের জন্য এটি ক্ষতিকর হতে পারে। দেখে নিন টক বরই যাদের জন্য ক্ষতিকর- ১. গ্যাস্ট্রিক বা আলসারের রোগী: টক বরই অ্যাসিডিক হওয়ায় এটি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বাড়াতে পারে। আলসারের রোগীদের জন্য এটি অস্বস্তি সৃষ্টি করতে পারে। ২. দাঁতের সমস্যা: টক বরইয়ের অ্যাসিড দাঁতের এনামেল নষ্ট করতে পারে, বিশেষ করে যদি এটি নিয়মিত খাওয়া হয়। ৩. ডায়াবেটিস রোগী: যদি বরইয়ে অতিরিক্ত চিনি বা মসলা মেশানো থাকে (যেমন টক-মিষ্টি বরই), তবে এটি রক্তের শর্করা বাড়াতে পারে। ৪. অ্যালার্জি বা সংবেদনশীলতা: কিছু মানুষের ক্ষেত্রে বরই খাওয়ার পর অ্যালার্জি হতে পারে, যেমন ত্বকে চুলকানি বা ফুসকুড়ি। ৫. ডায়রিয়া বা পেটের সমস্যা: বরই...
জানুন শীতে হাঁপানি রোগীদের সতর্কতা?
অনলাইন ডেস্ক
শীতকাল অ্যাজমা বা হাঁপানি রোগীদের কষ্ট অনেকটা বাড়িয়ে তোলে। এ সময় ভাইরাস সংক্রমণ, সর্দিকাশি, ফ্লুও বেশি হয়। যেকোনো সংক্রমণ বাড়িয়ে দিতে পারে হাঁপানি রোগীর সমস্যা। তাই শীত এলে হাঁপানি রোগীর থাকতে হবে কিছু প্রস্তুতি। শীতকালে যেভাবে প্রস্তুতি নেবেন শীতের শুরুতে আবহাওয়ার তাপমাত্রা দ্রুত ওঠানামা করে। তাই মৌসুম পরিবর্তনের শুরুতেই অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েন। এ সময় সতর্ক থাকুন। ১. যাঁরা ভোরে বা সন্ধ্যায় হাঁটতে বের হন, তাঁরা এ সময়টা পরিহার করুন। কারণ, এ সময় পরিবেশের তাপমাত্রায় তারতম্য হয় বেশি, শিশির পড়ে, কুয়াশা হয় আর তাই ঠান্ডা লাগার আশঙ্কাও বেশি। একটু বেলা করে হাঁটুন বা ঘরে ব্যায়াম করুন। ২. পরিবেশে ধুলাবালু ও উড়ন্ত ফুলের রেণু, কণা এ সময় বেশি থাকে। বাইরে গেলে তাই সতর্ক থাকবেন। মাস্ক আপনাকে উড়ন্ত ধুলাবালু থেকে রেহাই দেবে। ৩. প্রতিদিনের খাওয়া এমন হতে হবে, যাতে...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর