বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্ব ড. মুহাম্মদ ইউনূসের থ্রি জিরো তত্ত্ব নিয়ে পৃথিবীজুড়ে তোলপাড়। সুন্দর, সমৃদ্ধ ও শান্তিময় ধরণির মূলমন্ত্র রয়েছে এ তত্ত্বে। থ্রি জিরো তত্ত্ব একটি সামাজিক ও অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি। জিরো দারিদ্র্য (Zero Poverty), জিরো বেকারত্ব (Zero Unemployment) ও জিরো নেট কার্বন নিঃসরণ (Zero Net Carbon Emission)। এ তিন তত্ত্ব বাস্তবায়নে লাগবে তারুণ্য, প্রযুক্তি, সুশাসন ও সামাজিক ব্যবসা। পঁচাশি বছরের এ তরুণ এখন নেতৃত্ব দিচ্ছেন তারুণ্য অর্জিত অন্তর্বর্তী সরকারের। পতিত ফ্যাসিস্ট গোষ্ঠী ছাড়া দেশবাসী এ সরকারের সফলতা কামনা করে। বারবার হোঁচট খাওয়া জাতি একটি স্থায়ী সংস্কার কাঠামোর মধ্যে আগামীর পথ রচনা করতে চায়। দেশবাসীর এ প্রত্যাশা পূরণ করতে হলে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আরেকটি থ্রি জিরো তত্ত্ব বাস্তবায়ন করতে হবে। এ তত্ত্বটি হলো জিরো অদক্ষতা (Zero Inefficiency), জিরো অদূরদর্শিতা (Zero Imprudence) ও জিরো অসততা...
সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্ব
মন্জুরুল ইসলাম
![সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্ব](https://asset.news24bd.tv/public/news_images/2025/02/13/1739419989-1009734c6c4d8e4f0988c138bfaff698.jpg?w=1920&q=100)
'মূল ব্যবধান ওইখানেই—কেউ খায়, কেউ পায় না'
সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
!['মূল ব্যবধান ওইখানেই—কেউ খায়, কেউ পায় না'](https://asset.news24bd.tv/public/news_images/2025/02/12/1739338261-7dda5ea285b80ee2d664b8044afd7dee.gif?w=1920&q=100)
বিদগ্ধ নাগরিকের মার্জিত ভাষা যেন ভিটামিনবর্জিত ছাঁটা সিদ্ধ চালের ফ্যানগালা ভাত। তার না থাকে স্বাদ, না থাকে পুষ্টিএ মন্তব্য একদা অন্নদাশঙ্কর রায় করেছিলেন বাংলার রেনেসাঁস নামে বইয়ে। বাংলার রেনেসাঁস বহু অঘটন ঘটিয়েছিল ঠিকই, কিন্তু ভদ্রলোক শ্রেণি ও শ্রমিক শ্রেণির মধ্যকার ব্যবধানটি ঘোচাতে পারেনি। আর এই ব্যবধানেরই একটি অভিব্যক্তি হচ্ছে ভাষার ব্যবধান। সাহিত্যের ভাষাকে রবীন্দ্রনাথ ও প্রমথ চৌধুরী মানুষের মুখের ভাষার কাছাকাছি আনার ব্যাপারে যথেষ্ট করেছেন, এনেছেনও খানিকটা, কিন্তু খুব বেশি দূর এগোয়নি। সাহিত্যের ভাষা আলাদা হয়েই রইল। আর সেই ভাষাই হয়ে দাঁড়াল বিদগ্ধ নাগরিকের মার্জিত ভাষা। আমরা অবশ্য জানি কেউ কেউ চেষ্টা করেছিলেন চলতি বুলিকেই সাহিত্যের বুলি করবেনযেমন প্যারীচাঁদ মিত্র ও কালীপ্রসন্ন সিংহ, কিন্তু তাঁদের ভাষা কল্কে পায়নি, বিদগ্ধ...
থাইল্যান্ড ভ্রমণজুড়ে নীরব মায়ানমার ভাবনা
মো. বায়েজিদ সরোয়ার
অনলাইন ডেস্ক
![থাইল্যান্ড ভ্রমণজুড়ে নীরব মায়ানমার ভাবনা](https://asset.news24bd.tv/public/news_images/2025/02/11/1739252461-5790aff048c822192c687048dae3594e.jpg?w=1920&q=100)
থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের বিখ্যাত লুম্বিনী (লুম্ফিনি) পার্কে এলাম সকাল ১১টায়। সেটি ছিল ২০২৩ এর ২৯ জুন। বৃহৎ সব বৃক্ষে ছায়াময় পার্কে প্রজাপতির উড্ডীন বর্ণময়তা। বর্ণাঢ্য উদ্যানে হাটছে সবুজ ময়ূরী, কৃত্রিম পরিখায় রঙিন মাছ। সুন্দর ফুল, বৃক্ষলতা, স্নিগ্ধ লেক মিলে অপরূপ এক পরিবেশে বেড়াতে থাকি। এই অদ্ভুত সময়ে পার্কে এসে অবশ্য একটা লাভ হলো-পার্কের প্রায় জনতাহীন এক ধরনের নির্জনতা। এমন পরিবেশে মায়ানমারের গৃহযুদ্ধ, রোহিঙ্গা সমস্যা ও আরাকান আর্মির মতো বিষন্ন বিষয় নিয়ে ভাবা এক অর্থে প্রায় অপ্রাসঙ্গিক। তবুও ভাবনায় তা এলো। এবার সপরিবারে থাইল্যান্ডে বেড়ানোর সঙ্গে একটি ব্যক্তিগত ও অর্ধ একাডেমিক মিশনও অবশ্য ছিল। মায়ানমার বিষয়ক ইস্যুগুলো মোকাবেলায় থাইল্যান্ড কি কি পলিসি ও কৌশল নিয়ে থাকে এবং তা বাস্তবায়ন করে থাকে-সে বিষয়টি বোঝা ও কিছু তথ্য সংগ্রহ করা।...
দুঃশাসন ও একটি ব্যক্তিগত কান্নার অভিজ্ঞতা
গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ডেস্ক
![দুঃশাসন ও একটি ব্যক্তিগত কান্নার অভিজ্ঞতা](https://asset.news24bd.tv/public/news_images/2025/02/10/1739163986-3d58626ab466f560fdd27d3ad59122df.jpg?w=1920&q=100)
আমার প্রাথমিক অপরাধ ছিল- রাতের ভোটের প্রধান কারিগর সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নূরুল হুদাকে নিয়ে একটি কলাম লেখা। নূ হুদার পঞ্চ সালের পাঁচালি শিরোনামে সহযোগী একটি জাতীয় দৈনিকে নিবন্ধ লেখার কারণে নূরুল হুদা আমার ওপর ভীষণ খেপে যান। আমি অবশ্য সেই নিবন্ধে তার সম্পর্কে তেমন মন্দ কিছু বলিনি। বরং তিনি যে একজন ভালো মানুষ ছিলেন এবং আওয়ামী লীগের একজন সক্রিয় পান্ডারূপে ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে দলের পক্ষে তৃণমূলে গিয়ে কাজ করেছেন সেটাই উল্লেখ করেছিলাম। আমি বলেছিলাম যে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় তিনি আমার বাড়িতে মেহমান হয়েছিলেন এবং শেখ হাসিনার নির্দেশে আমার নির্বাচনে যথাসম্ভব সাহায্য-সহযোগিতার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেছিলেন। সুতরাং তার সঙ্গে আমার একটি পারিবারিক সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। উল্লিখিত অবস্থায় তার কাছ থেকে ন্যায়বিচার, মানবিক আচরণ এবং...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর