বিভিন্ন ধরনের ভিটামিনের মধ্যে ভিটামিন ডি এমন একটি পুষ্টিগুণ, যা খাবার গ্রহণের মাধ্যমে পুরোপুরি আমাদের শরীর তৈরি করতে পারে না। গবেষকরা বলেন, একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির প্রয়োজনের শতকরা ৩০ ভাগ শুধু তৈরি হয় বিভিন্ন ধরনের খাবার গ্রহণ থেকে। বাকি ৭০ ভাগ তৈরির জন্য আমরা পুরোপুরি সূর্যালোকের ওপর নির্ভরশীল। আর এ কারণেই বেশির ভাগ মানুষ ভিটামিন ডি-র অভাবে নানা রোগের শিকার হচ্ছেন। আরও পড়ুন দেশে পুরো রমজানে কেমন থাকবে আবহাওয়া, জানালেন বিশেষজ্ঞরা ০১ মার্চ, ২০২৫ ভিটামিন ডি অভাবের লক্ষণ ১. চুল পড়ে যাওয়ার প্রবণতা বেশি দেখা দিলে বুঝতে হবে শরীরে ভিটামিন ডি-র ঘাটতি রয়েছে। ২. হাড়, পেশিতে দুর্বলতা এবং ব্যথা, অস্থিসন্ধির বিকৃতি এবং দীর্ঘস্থায়ী পিঠে ব্যথা ভিটামিন ডি-র ঘাটতির সাধারণ লক্ষণ হতে পারে। ৩. শরীরে ভিটামিন ডি-র মাত্রা কম হলে মানসিক চাপ এবং...
আতঙ্ক তৈরি হয় যে ভিটামিনের অভাবে
অনলাইন ডেস্ক

ইফতার ও সাহরিতে যেসব স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাবেন সুস্থ থাকবেন
অনলাইন ডেস্ক

রমজান মাসে সারাদিন রোজা রাখার পর ইফতার হল শরীরের শক্তি পুনরুদ্ধারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময়। তাই সঠিক খাদ্য নির্বাচন করা অত্যন্ত জরুরি। আসুন জেনে নিই রোজায় ইফতার ও সেহরিতে কী খাবেন এবং কোন খাবার এড়িয়ে চলবেন। **ইফতারে যেসব খাবেন খেজুর: খেজুরে প্রাকৃতিক চিনি থাকার কারণে এটি তাৎক্ষণিক শক্তি যোগায় এবং হজমে সহায়তা করে। পানি ও শরবত: পর্যাপ্ত পানি পান করুন, এছাড়াও লেবুর শরবত, ডাবের পানি বা ইসুবগুলের শরবত শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে সহায়ক। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার: ছোলা, ডাল, ডিম, দই, বাদাম ও মাংস শরীরের পুষ্টি চাহিদা পূরণ করে। ফল ও শাকসবজি: তাজা ফল ও শাকসবজি ভিটামিন ও মিনারেল সরবরাহ করে এবং হজমে সহায়তা করে। স্বাস্থ্যকর কার্বোহাইড্রেট: কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট যেমন লাল চালের ভাত, গমের রুটি বা ওটস ইফতারে উপকারী। **যেসব খাবেন না ভাজাপোড়া ও অতিরিক্ত তৈলাক্ত...
খেজুর খেয়ে রোজা ভাঙার স্বাস্থ্য উপকারিতা
অনলাইন ডেস্ক

ইফতারে খেজুর খাওয়ার রীতি দীর্ঘ দিন ধরে চলে আসছে। এ প্রথা শুধু ধর্মীয় অনুশাসনের কারণে মানা হয়, এমন নয়। বরং এর পেছনে রয়েছে নানান বৈজ্ঞানিক, স্বাস্থ্যগত, সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক কারণ। জেনে নিন খেজুর খেয়ে রোজা ভাঙার কারণগুলো- ১. বৈজ্ঞানিক কারণ দীর্ঘ সময় রোজা রাখার পর খেজুর দেহকে দ্রুত শক্তি সরবরাহ করে, এটি একটি প্রাকৃতিক শক্তির উৎস। রোজার সময় দীর্ঘক্ষণ না খাওয়ার কারণে শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা কমে যায়, যা ক্লান্তি এবং অবসাদের কারণ হতে পারে। খেজুরে থাকা প্রাকৃতিক সুগার (যেমন ফ্রুক্টোজ এবং গ্লুকোজ) রক্তে দ্রুত শোষিত হয়ে তাৎক্ষণিক শক্তি দেয়। এতে হজম প্রক্রিয়া সক্রিয় হয় এবং রোজাদারকে সতেজ রাখে। খেজুরে আছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, যা হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। রোজার সময় অনেকেরই হজমের সমস্যা দেখা দেয়, বিশেষ করে অনেকের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বেড়ে যায়। খেজুরে...
নিউমোনিয়ার ঝুঁকিতে কারা?
অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী
অনলাইন ডেস্ক

বিশ্বব্যাপী নিউমোনিয়ায় যত মৃত্যু ঘটে তার প্রায় ৩৫ ভাগই শিশু। যেসব অঞ্চলে টিকার সুযোগ কম, খাদ্য ঘাটতির জন্য অপুষ্টি ঘিরে ধরে সমাজকে, অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ, ধোঁয়া আর রান্নার জ্বালানি দূষিত করে বাতাস, সেখানকার শিশুরাও আছে ঝুঁকিতে। ফুসফুসে সংক্রমণের কারণে যে প্রদাহ হয় তাকেই বলে নিউমোনিয়া। বেশির ভাগ সংক্রমণের কারণ ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস যেমন ইনফ্লুয়েঞ্জা, কভিড-১৯ এর সংক্রমণ। এছাড়া ধূমপায়ী, মাদকসেবীদের মধ্যে বেশি হয় নিউমোনিয়া। অপুষ্টিতে আক্রান্ত শিশুরাও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হতে পারে। অন্যদিকে বায়ুদূষণ, ঘরের ভিতর বায়ু চলাচল বিঘ্নিত হলে নিউমোনিয়ার ঝুঁকি আরও বাড়তে পারে। যাদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে নেই, রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা দুর্বল, যারা অনেক দিন স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ নিচ্ছেন তাদেরও নিউমোনিয়ার ঝুঁকি অনেকটাই বেশি। খেয়াল রাখতে হবে নিউমোনিয়া হলে হয় খুব জ্বর...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর