১৯৭৯ সালে প্রতিষ্ঠিত কুষ্টিয়া স্টেডিয়ামটি ২০২০ সালে নাম পরিবর্তন করে করা হয় শেখ কামাল স্টেডিয়াম। এরপর পুরনো স্টেডিয়াম ভেঙে ৪০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় দৃষ্টিনন্দন স্টেডিয়াম। বুয়েট ছাত্র আবরার ফাহাদকে হত্যার পর নির্মীয়মাণ স্টেডিয়ামটি তার নামে নামকরণের দাবি ওঠে। পরবর্তী সময়ে গত বছর নভেম্বরে স্টেডিয়ামকে নতুন নামে নামকরণ করে বুয়েট ছাত্র শহীদ আবরার ফাহাদ স্টেডিয়াম করে সরকার। উদ্বোধনের অপেক্ষায় থাকা আধুনিক মানের এই স্টেডিয়ামটি আজ বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) উদ্বোধন করবেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া। দুপুরে শহীদ আবরার ফাহাদের বাবা বরকতউল্লাহর সঙ্গে তিনি এই স্টেডিয়ামের উদ্বোধন করবেন। আন্তর্জাতিক মানে নির্মিত এই স্টেডিয়ামে ক্রিকেট মাঠের পাশাপাশি ফুটবল খেলারও সব ধরনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। কুষ্টিয়া জেলা...
উদ্বোধনের অপেক্ষায় শহীদ আবরার ফাহাদ স্টেডিয়াম, কবর জিয়ারত করলেন উপদেষ্টা
অনলাইন ডেস্ক

সাদপন্থী মুয়াজ বিন নূর জামিনে মুক্ত
অনলাইন ডেস্ক

সাদপন্থীদের মুখপাত্র মুফতি মুয়াজ বিন নূর হাইকোর্ট থেকে জামিন নিয়ে মুক্তি পেয়েছেন। বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) সাদপন্থীদের মিডিয়া সমন্বয় মো. আবু সায়েম বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ হাইকোর্ট থেকে জামিন নিয়ে মুক্তি পেয়েছেন মজলুম আলেম মুফতি মুয়াজ বিন নূর। গাজীপুর জেলা কারাগার থেকে মুক্তি পান তিনি। এখনো দুইজন ভেতরে রয়েছেন তারা খুব দ্রুত বের হবেন ইনশাআল্লাহ।’ প্রসঙ্গত, গত ১৮ ডিসেম্বর টঙ্গীর তুরাগ নদের তীরে ইজতেমা মাঠের দখল নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায় জুবায়েরপন্থী ও সাদপন্থীরা। এতে তিনজন নিহত হন। আহত হন শতাধিক মানুষ। news24bd.tv/আইএএম
ঢাকা মেডিকেলে সেনাবাহিনীর দালাল বিরোধী অভিযান
নিজস্ব প্রতিবেদক

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) দালাল বিরোধী অভিযান শুরু করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) সকাল ১১টা থেকে ১৮ ইস্ট বেঙ্গলের অধিনায়ক কর্নেল রকিবুল ইসলামের নেতৃত্বে এ অভিযান এখনও চলমান রয়েছে। অভিযান চলাকালে বেশ কয়েকজন দালালকে আটক করা হয়েছে বলে জানা গেছে, তবে সেনাবাহিনী এ বিষয়ে এখনও কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি। news24bd.tv/FA
সম্পদের হিসাব না দেওয়া কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে চলছে শাস্তির প্রক্রিয়া
অনলাইন ডেস্ক

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অধীন ক্যাডার কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন দপ্তর-সংস্থা, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান ও মাঠ প্রশাসনের কর্মচারীর সংখ্যা প্রায় ৬৮ হাজার। এর মধ্যে ৬ হাজার ৫৩৯ জন ক্যাডার কর্মকর্তা, এবং পাঁচ হাজারের বেশি কর্মকর্তা তাদের সম্পদের হিসাব জমা দিয়েছেন। যারা জমা দেননি, তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর সরকারি কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব জমা দেওয়ার নির্দেশনা দেয়। কয়েক দফা সময় বাড়ানোর পর, নির্ধারিত সময় ১৫ ফেব্রুয়ারি শেষ হয়। তবে ১৬ দিন পার হলেও, কতজন কর্মচারী সম্পদের হিসাব জমা দিয়েছেন, তা নিয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে। সর্বশেষ তথ্যমতে, মন্ত্রণালয়ের অধীনে ৬৭ হাজার ৯৩১ কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছেন, এর মধ্যে ক্যাডার কর্মকর্তা ৬ হাজার ৫৩৯, মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী ৫...