ইসবগুল একধরনের ডায়েটারি ফাইবার, যার কিছু পানিতে দ্রবীভূত হয়, কিছু হয় না। অন্ত্রের ভেতরে থাকাকালে ইসবগুলের ভুসি প্রচুর পানি শোষণ করে। কোনো কিছুর সঙ্গে বিক্রিয়া করে বিষক্রিয়া তৈরি করে না। দীর্ঘক্ষণ ভিজিয়ে রাখলে এটা বাইরে থেকেই পানি শোষণ করে নেবে, অতএব কার্যকারিতাও কমে যাবে। তবে ইসবগুল খাওয়ার পদ্ধতির ভিন্নতার ওপর ভিত্তি করে উপকারিতা নির্ভর করে, চলুন এ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীকরণে ইসবগুল ১-২ চামচ ইসবগুল ২৪০ মিলিলিটার পানিতে মিশিয়ে সঙ্গে সঙ্গে খেতে হবে। ইসবগুল পায়খানায় পানির পরিমাণ বৃদ্ধি করে পায়খানা নরম করে এবং সহজে বের হতে সাহায্য করে। ইসবগুল কতটুকু খেতে হবে, তা বয়স, ওজন, শারীরিক অন্যান্য অসুস্থতার ওপর নির্ভর করে। ডায়রিয়া চিকিৎসায় ইসবগুল খাওয়ার পর ২ চামচ ইসবগুল ৩ চামচ দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। প্রতিদিন এই নিয়মে ইসবগুল...
ইসবগুল যেভাবে খেলে বেশি উপকার মেলে
অনলাইন ডেস্ক

যে ভিটামিনের অভাবে হতে পারে মস্তিষ্কের জটিল রোগ
অনলাইন ডেস্ক

মানুষের সুস্থতা একটি বড় রহমত। আর এই শরীর সুস্থ রাখতে ভিটামিনের বিকল্প নেই। কারণ, বিভিন্ন ধরনের ভিটামিনই শরীরের সুস্থতা নিশ্চিত করে। এই বিভিন্ন ধরনের ভিটামিনের মধ্যে যেকোনো একটির ঘাটতিই ডেকে আনতে পারে চরম বিপদ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিভিন্ন ধরনের ভিটামিনের মধ্যে ভিটামিন বি-১২ একটি। এই ভিটামিনের অভাবে আপনি শিকার হতে পারেন স্নায়ুর নানা জটিল রোগে। আরও পড়ুন যে ভিটামিনের অভাবে স্মৃতিশক্তি কমে যায় ১৬ মার্চ, ২০২৫ মস্তিষ্কের বিশাল ক্ষতির কারণও হতে পারে ভিটামিন বি ১২-র অভাবে। আমেরিকার ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস-এর তথ্যানুসারে, শরীরে ভিটামিন, খনিজ পদার্থের মতো পুষ্টিকর উপাদানগুলোর অভাব ঘটলে শারীরিক নানা সমস্যা দেখা দেয়। যেমন: দৃষ্টিশক্তি হ্রাস পাওয়ার পাশাপাশি ত্বক হলুদ হয়ে যাওয়া, মুখের আলসার, স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া, শরীরের কিছু অঙ্গ...
কোন কোন লক্ষণ দেখলে বুঝবেন যে আপনার ডায়াবেটিস আছে?
নিজস্ব প্রতিবেদক

ডায়াবেটিস রোগটিকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলে দীর্ঘদিন সুস্থ জীবনযাপন করা সম্ভব বলে চিকিৎসকরা বলেন। ডায়াবেটিক বিশেষজ্ঞদের মতে, বাংলাদেশে ডায়াবেটিক আক্রান্তদের ৫০ শতাংশের বেশি মানুষ টের পাননা যে তারা এই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। কাদের ঝুঁকি বেশি? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যাদের বাবা-মা, ভাই-বোন বা ঘনিষ্ঠ আত্মীয়স্বজনদের ডায়াবেটিস রয়েছে, তাদের এই রোগটিতে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি রয়েছে। এছাড়া যারা নিয়মিত হাঁটাচলা বা শারীরিক পরিশ্রম করেন না, অলস বা অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন করেন, তাদের এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি। এছাড়া নারীদের গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস রোগ হতে পারে। যাদের হৃদরোগ রয়েছে, রক্তে কোলেস্টেরল বেশি, উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে, তাদেরও এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। যেসব শিশুর ওজন বেশি, যাদের বাবা-মা, ভাই-বোন, দাদা-দাদী, নানা-নানী বা...
রমজানে মেনে চলুন সঠিক খাদ্যাভ্যাস
ইসরাত জাহান ডরিন

রমজানে সুস্থ ও সতেজ থাকতে স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাপন ও সঠিক খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখা অত্যন্ত জরুরি। এই সময়ে ঋতু পরিবর্তনের কারণে শরীর দুর্বল হয়ে পড়তে পারে, যা নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। সারাদিন রোজা রেখে যদি খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাত্রা সঠিকভাবে মেনে চলা না হয়, তবে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যেতে পারে এবং বিভিন্ন জটিলতা দেখা দিতে পারে। রোজা পালনের মাধ্যমে শরীরের জন্য অনেক উপকারিতা পাওয়া সম্ভব। এই সময় শরীরের কোষগুলো বিশ্রাম নেয়, শরীর ডিটক্সিফাইড হয় এবং ইমিউনিটি সেল পুনর্গঠিত হয়। কিছু গ্রোথ হরমোনের নিঃসরণও বেড়ে যায়, যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তবে অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ও অনিয়মিত জীবনযাপনের ফলে এসব উপকারিতা পাওয়া সম্ভব হয় না, বরং শরীর আরও দুর্বল হয়ে পড়ে এবং সহজেই নানা রোগব্যাধিতে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। অতিরিক্ত ভাজাপোড়া...