জিভ ছাড়া কোনো কিছুর স্বাদ গ্রহণ করা অসম্ভব। জিভ না থাকলে স্বাদ কী জিনিস তা আমরা বুঝতেই পারতাম না। কেবল স্বাদ গ্রহণের জন্যই নয়, স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন জিভ দেখেই বলে দেওয়া যাবে শরীরে কী কী রোগ বাসা বাঁধছে। তারা বলছেন, সবচেয়ে বেশি ব্যাকটেরিয়া থাকে মুখে। মুখের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ব্যাকটেরিয়া বাস করে জিভে। তাই, সুস্থ থাকতে নিয়মিত জিভ পরিষ্কার রাখাটা গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণত স্বাস্থ্যকর জিহ্বার রং হালকা গোলাপি হয়। আপনার জিহ্বার রংও যদি হালকা গোলাপি হয় ও উপরে পাতলা সাদা একটি আস্তরণ থাকে, তাহলে তা স্বাভাবিক। * পনিরের মতো জিভের মধ্যে সাদা স্তর পড়লে, তা লিউকোপ্লাকিয়ার মতো রোগের লক্ষণ হতে পারে। যার অন্যতম কারণ হলো ধূমপান। এছাড়া সাদা জিহ্বা ফ্লুর ইঙ্গিতও দেয়। * যদি আপনার জিভের রং কালো হয় এবং তাতে সাদা দাগ থাকে, তাহলে এটি আপনার পাচনতন্ত্রের বেহাল...
জিহ্বা দেখেই বুঝে নিন শরীরে কোন রোগ বাসা বেঁধেছে
অনলাইন ডেস্ক

ইসবগুল যেভাবে খেলে বেশি উপকার মেলে
অনলাইন ডেস্ক

ইসবগুল একধরনের ডায়েটারি ফাইবার, যার কিছু পানিতে দ্রবীভূত হয়, কিছু হয় না। অন্ত্রের ভেতরে থাকাকালে ইসবগুলের ভুসি প্রচুর পানি শোষণ করে। কোনো কিছুর সঙ্গে বিক্রিয়া করে বিষক্রিয়া তৈরি করে না। দীর্ঘক্ষণ ভিজিয়ে রাখলে এটা বাইরে থেকেই পানি শোষণ করে নেবে, অতএব কার্যকারিতাও কমে যাবে। তবে ইসবগুল খাওয়ার পদ্ধতির ভিন্নতার ওপর ভিত্তি করে উপকারিতা নির্ভর করে, চলুন এ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীকরণে ইসবগুল ১-২ চামচ ইসবগুল ২৪০ মিলিলিটার পানিতে মিশিয়ে সঙ্গে সঙ্গে খেতে হবে। ইসবগুল পায়খানায় পানির পরিমাণ বৃদ্ধি করে পায়খানা নরম করে এবং সহজে বের হতে সাহায্য করে। ইসবগুল কতটুকু খেতে হবে, তা বয়স, ওজন, শারীরিক অন্যান্য অসুস্থতার ওপর নির্ভর করে। ডায়রিয়া চিকিৎসায় ইসবগুল খাওয়ার পর ২ চামচ ইসবগুল ৩ চামচ দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। প্রতিদিন এই নিয়মে ইসবগুল...
কোন কোন লক্ষণ দেখলে বুঝবেন যে আপনার ডায়াবেটিস আছে?
নিজস্ব প্রতিবেদক

ডায়াবেটিস রোগটিকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলে দীর্ঘদিন সুস্থ জীবনযাপন করা সম্ভব বলে চিকিৎসকরা বলেন। ডায়াবেটিক বিশেষজ্ঞদের মতে, বাংলাদেশে ডায়াবেটিক আক্রান্তদের ৫০ শতাংশের বেশি মানুষ টের পাননা যে তারা এই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। কাদের ঝুঁকি বেশি? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যাদের বাবা-মা, ভাই-বোন বা ঘনিষ্ঠ আত্মীয়স্বজনদের ডায়াবেটিস রয়েছে, তাদের এই রোগটিতে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি রয়েছে। এছাড়া যারা নিয়মিত হাঁটাচলা বা শারীরিক পরিশ্রম করেন না, অলস বা অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন করেন, তাদের এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি। এছাড়া নারীদের গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস রোগ হতে পারে। যাদের হৃদরোগ রয়েছে, রক্তে কোলেস্টেরল বেশি, উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে, তাদেরও এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। যেসব শিশুর ওজন বেশি, যাদের বাবা-মা, ভাই-বোন, দাদা-দাদী, নানা-নানী বা...
ডাউন সিনড্রোমে স্পিচ এন্ড ল্যাংগুয়েজ থেরাপির ভূমিকা
মো. রাকিব হোসেন

সারাবিশ্বে ১৪তম এবং বাংলাদেশে ১২তম বারের মত পালিত হলো বিশ্ব ডাউন সিনড্রোম দিবস ২০২৫। এবার দিবসটির প্রতিপাদ্য ছিল Improve Our Support System. ডাউন সিনড্রোম (Down Syndrome) একটি জেনেটিক বিকাশজনিত অবস্থা, যা তখন ঘটে যখন একটি ব্যক্তির ২১ নম্বর ক্রোমোজোমের অতিরিক্ত অনুলিপি থাকে। সাধারণত মানুষের দেহকোষে ৪৬টি ক্রোমোজোম থাকে, কিন্তু ডাউন সিনড্রোমযুক্ত ব্যক্তিদের ৪৭টি ক্রোমোজোম থাকে। মূলত ২১ নম্বর ক্রোমোসোমের অতিরিক্ত (trisomy 21) হওয়ার কারণে এমনটি হয়ে থাকে। ডাউন সিনড্রোেমর কারণে সাধারণত শারীরিক বৃদ্ধি, ভাষা এবং যোগাযোগের দক্ষতা, বুদ্ধিবৃত্তিক দক্ষতা ও ক্ষমতার প্রতিবন্ধকতাসহ স্বাস্থ্যগত সমস্যা ইত্যাদি হতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে, বিশ্বে এক হাজার শিশুর মধ্যে একজন ডাউন সিনড্রোমে আক্রান্ত। বাংলাদেশে এক জরিপে দেখা গেছে, ডাউন সিনড্রোম আক্রান্ত ব্যক্তিদের মোট হার ০.০৩%। এর...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর