জাতির গর্ব ও অহংকার বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে দেশি-বিদেশি স্বার্থান্বেষী মহলের অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে দেশবাসীকে সতর্ক থাকতে হবে। কিছু দিন যাবৎ মহলবিশেষ দেশের অভ্যন্তরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে নানা ধরনের অপপ্রচার চালাচ্ছে, যার পেছনে রয়েছে পরাজিত শক্তি ও প্রতিবেশী একটি দেশের কিছু গণমাধ্যম। এসব গণমাধ্যম সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী নিয়ে নানা ধরনের বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রকাশ করছে। এর মধ্যে রয়েছে দি ইকোনমিক টাইমস, দি ইন্ডিয়া টুডে এবং বাংলা পত্রিকা আনন্দবাজার। পত্রিকাগুলোর অপপ্রচারসেনাবাহিনীতে অসন্তোষ বিরাজ করছে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে চেইন অব কমান্ড ভেঙে পড়ছে ইত্যাদি। পত্রিকাগুলো মনগড়া সংবাদ প্রকাশ করে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অপপ্রয়াস চালাচ্ছে। এ ব্যাপারে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর...
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
ড. এস এম জাহাঙ্গীর আলম
নিজস্ব প্রতিবেদক

সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
মোস্তফা কামাল

মাত্র মাস আটেক আগে কী দশা-দুর্গতিতে ছিলাম, কার উছিলায় কিভাবে এখন মুক্ত বাতাসে দম নিঃশ্বাস নিচ্ছি; দিব্যি ভুলে যাওয়ার প্রবণতা। সন্তুষ্টির বদলে যার তার সমালোচনা। বুকে বুক, কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দুঃসাধ্য বিজয় অর্জনের ঘটনাগুলো এতো দ্রুত তলিয়ে যাওয়া সবার জন্যেই দুর্ভাগ্যের। বিশেষ করে আন্দোলনের স্ট্যাকহোল্ডারদের কারো কারো মন্তব্য খোদার আরশ কাঁপানোর মতো। পরস্পরের বিরুদ্ধে সমালোচনার ঝাঁঝ নেমক হারামির নামান্তর। তবে, ৫ আগস্টের স্পন্দন সাধারণ মানুষের মনোজগতে একটা পরিবর্তন ঘটিয়ে দিয়েছে। প্রকারান্তরে এটিও একটি সংস্কার। বিশেষ করে নিজ দেশের সেনাবাহিনী সম্পর্কে হালকা-তাচ্ছিল্যপনায় স্মার্টনেস দেখানো তাদের কাছে অসহ্য। সশস্ত্র বাহিনী কেবল সার্বভৌমত্বের প্রতীকই নয়, একটি দেশের স্থিতিশীলতায়ও কতো বলীয়ান তা জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে বাস্তব করেছে সেনাবাহিনী।...
যে কোনো মূল্যে আতঙ্ক দূর করতে হবে
মীর আব্দুল আলীম
অনলাইন ডেস্ক

সন্ত্রাস! নামটা শুনলেই যেন চোখে ভেসে ওঠে ভয়ংকর দৃশ্য-কিছুটা সিনেমার মতো, যেখানে একদল অশিক্ষিত, তামাক চিবানো লোক রাস্তায় হুমকি দিয়ে টাকা আদায় করে। তবে বাস্তবে এই সন্ত্রাসী বন্ধুরা তো আর সিনেমার চরিত্র নয়। তারা ছিনতাই, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, অপহরণ আর মুক্তিপণ আদায়ের মাধ্যমে দেশের শান্তি ও অর্থনীতিকে গলা চেপে ধরে। এদের পেছনে থাকে এক ধরনের সুপারপাওয়ার যে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও পরাজিত! ভাবুন, এত সব ঘটনার পরেও সন্ত্রাসীরা দেদারসে তাদের শক্তি প্রদর্শন করছেঅথবা সম্ভবত মাইস্টারিয়াস ফর্মুলা ব্যবহার করছে। এই পুরো পরিস্থিতি যেন এক অদ্ভুত কমেডি স্ক্রিপ্টের মতো, যেখানে টাকার জন্য মানুষ নিরাপত্তা হারাচ্ছে, কিন্তু সবাই জানে যে, সন্ত্রাসীদের থামানো প্রায় অসম্ভব! আর সেদিকে তাকিয়েও মনে প্রশ্ন জাগে, কীভাবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও এত কিছুর পরেও সন্ত্রাসীদের থামাতে পারছে...
বিতর্ক চাই, বিরোধ নয়
অদিতি করিম

বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন দুটি ধারা সুস্পষ্টভাবে দৃশ্যমান। একটি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল, যারা শহীদ জিয়ার আদর্শ অনুসরণ করে। বেগম খালেদা জিয়া যে দলটির চেয়ারপারসন এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে যে দলটি এখনো সজীব এবং সতেজ। অন্য একটি নতুন রাজনৈতিক ধারার সূচনা হয়েছে ৫ আগস্টের বিপ্লবের পর। ৫ আগস্টের বিপ্লবের নায়করা একটি নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত করার প্রত্যয়ে একটা নতুন রাজনৈতিক দল তৈরি করেছেন। সে দলটির নাম জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। ২৮ ফেব্রুয়ারি বেশ জাঁকজমকের সঙ্গে এনসিপি আত্মপ্রকাশ করে। আত্মপ্রকাশের পর থেকে দলটি ভিন্ন ধরনের রাজনৈতিক অবস্থান গ্রহণ করেছে। দলটি ক্রমে বিএনপির প্রধান রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ হিসেবেই দৃশ্যমান। এ দুটি রাজনৈতিক দলের মধ্যে অনেক মৌলিক ইস্যুতে বিতর্ক লক্ষণীয়। একটি...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর