টক বরই সাধারণত বেশিরভাগ মানুষের জন্য নিরাপদ এবং উপকারী হতে পারে, কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান থাকে। তবে কিছু মানুষের জন্য এটি ক্ষতিকর হতে পারে। দেখে নিন টক বরই যাদের জন্য ক্ষতিকর- ১. গ্যাস্ট্রিক বা আলসারের রোগী: টক বরই অ্যাসিডিক হওয়ায় এটি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বাড়াতে পারে। আলসারের রোগীদের জন্য এটি অস্বস্তি সৃষ্টি করতে পারে। ২. দাঁতের সমস্যা: টক বরইয়ের অ্যাসিড দাঁতের এনামেল নষ্ট করতে পারে, বিশেষ করে যদি এটি নিয়মিত খাওয়া হয়। ৩. ডায়াবেটিস রোগী: যদি বরইয়ে অতিরিক্ত চিনি বা মসলা মেশানো থাকে (যেমন টক-মিষ্টি বরই), তবে এটি রক্তের শর্করা বাড়াতে পারে। ৪. অ্যালার্জি বা সংবেদনশীলতা: কিছু মানুষের ক্ষেত্রে বরই খাওয়ার পর অ্যালার্জি হতে পারে, যেমন ত্বকে চুলকানি বা ফুসকুড়ি। ৫. ডায়রিয়া বা পেটের সমস্যা: বরই...
টক বরই কাদের জন্য ক্ষতিকর, জানেন?
অনলাইন ডেস্ক
জানুন শীতে হাঁপানি রোগীদের সতর্কতা?
অনলাইন ডেস্ক
শীতকাল অ্যাজমা বা হাঁপানি রোগীদের কষ্ট অনেকটা বাড়িয়ে তোলে। এ সময় ভাইরাস সংক্রমণ, সর্দিকাশি, ফ্লুও বেশি হয়। যেকোনো সংক্রমণ বাড়িয়ে দিতে পারে হাঁপানি রোগীর সমস্যা। তাই শীত এলে হাঁপানি রোগীর থাকতে হবে কিছু প্রস্তুতি। শীতকালে যেভাবে প্রস্তুতি নেবেন শীতের শুরুতে আবহাওয়ার তাপমাত্রা দ্রুত ওঠানামা করে। তাই মৌসুম পরিবর্তনের শুরুতেই অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েন। এ সময় সতর্ক থাকুন। ১. যাঁরা ভোরে বা সন্ধ্যায় হাঁটতে বের হন, তাঁরা এ সময়টা পরিহার করুন। কারণ, এ সময় পরিবেশের তাপমাত্রায় তারতম্য হয় বেশি, শিশির পড়ে, কুয়াশা হয় আর তাই ঠান্ডা লাগার আশঙ্কাও বেশি। একটু বেলা করে হাঁটুন বা ঘরে ব্যায়াম করুন। ২. পরিবেশে ধুলাবালু ও উড়ন্ত ফুলের রেণু, কণা এ সময় বেশি থাকে। বাইরে গেলে তাই সতর্ক থাকবেন। মাস্ক আপনাকে উড়ন্ত ধুলাবালু থেকে রেহাই দেবে। ৩. প্রতিদিনের খাওয়া এমন হতে হবে, যাতে...
রেক্টাল ক্যান্সারের উপসর্গ
অধ্যাপক ডা. এস এম এ এরফান
অনলাইন ডেস্ক
আমান সাহেব (ছদ্ম নাম) মধ্যবয়সী। একটি বেসরকারি কোম্পানিতে চাকরি করেন। কাজে সব সময় ব্যস্ত থাকতে হয়। ব্যস্ততার মাঝেও স্বাস্থ্যের ব্যাপারে সচেতন। ইদানীং পায়খানার ব্যাপারে একটু সমস্যা হচ্ছে। পায়খানা এখন আর আগের মতো নয়। আগে প্রতিদিন সকালে নিয়মিত কোষ্ঠ পরিষ্কার হতো। এখন তা কখনো সকালে কখনো বিকালে কখনো একাধিকবার হচ্ছে। আমান সাহেব তেমন পাত্তা দেননি। হয়তো খাওয়া-দাওয়ায় কোনো সমস্যা হয়েছে, সেজন্য এরকম সমস্যা হচ্ছে। কিন্তু সমস্যাটি তার ক্রমান্বয়ে বাড়তে লাগল। শেষে তিনি তার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের কাছে বিষয়টি খুলে বলেন। তিনি পেট টিপেটুপে পরীক্ষা করে বললেন সব ঠিক আছে। আপনার মনে হয় খাবারে গণ্ডগোল আছে। তবুও আপনার সন্দেহ হলে একজন বিশেষজ্ঞ কোলোরেক্টাল সার্জনের কাছে যান। এরপর যাব যাব করেও আমান সাহেব বেশ কিছুদিন পার করে দেন। তারপর হঠাৎ একদিন তার পায়খানা বন্ধ হয়ে যায়।...
গর্ভাবস্থায় সুস্থ থাকতে যেসব পরীক্ষা জরুরি
অনলাইন ডেস্ক
গর্ভকালীন নারীর বিভিন্ন ঝুঁকির আশঙ্কা থাকে। পুরো গর্ভকালীন সময়জুড়ে গর্ভবতী মায়ের হরমোনের পরিবর্তন দেখা দেয়। এ সময় গর্ভবতী মায়ের শরীরে হরমোন পরিবর্তনের পাশাপাশি পরিবর্তন আসে শরীরবৃত্তীয় গঠনেও। নিরাপদ গর্ভাবস্থা হবু মা এবং তার অনাগত সন্তানের জন্য জরুরি। প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. ফরিদা ইয়াসমিন সুমি মনে করেন, মায়ের গর্ভকাল নিরাপদ করতে নিয়মিত চেকআপের পাশাপাশি পরীক্ষানিরীক্ষা করা খুব প্রয়োজন। এইসব পরীক্ষার মাধ্যমে মায়ের শারীরিক অবস্থা, শিশুর অবস্থান বুঝতে পারা যায়। মায়ের গর্ভকাল নিরাপদ রাখতে যেসব পরীক্ষা করা জরুরি। সেগুলো হলো ১. প্রেগন্যান্সি টেস্ট। এই টেস্ট দিয়ে নারীর গর্ভকালের প্রথম পরীক্ষা করা হয়। কেউ গর্ভধারণ করলে প্রস্রাবের মধ্য দিয়ে নির্গত হরমোন বিটা HCG-এর উপস্থিতির কারণে এ টেস্ট পজিটিভ হয়। প্রস্রাব ছাড়াও রক্তরস দিয়ে এই টেস্ট...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর