পৃথিবীর আলো দেখা সম্ভব নয় আমাদের এই চোখ ছাড়া। এই কারণে আমাদের উচিত নিয়মিত চোখের যত্ন নেয়া। সেইসঙ্গে দৃষ্টিতে কোনো ধরণের সমস্যা হচ্ছে কিনা সেটাও লক্ষ্য রাখা জরুরি। এদিকে দৃষ্টিশক্তির সমস্যা হলে চোখে চশমা লাগবে কিনা সেটা জানার জন্য চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। সাধারণত চশমার প্রয়োজন হলে বেশ কিছু উপসর্গ প্রকাশ পায়। যেমন- ১. কোনো কিছু ভাল ভাবে দেখতে বা লেখা পড়তে যখন আপনাকে প্রায়ই দুই চোখ একসঙ্গে করে কুঁচকে দেখতে হয় তখন বুঝবেন আপনার দৃষ্টিতে সমস্যা হচ্ছে। ২. চোখে অতিরিক্ত চাপ পড়লে অনেকের প্রায়ই মাথাব্যথা হয়। তখন কর্নিয়া ও লেন্স ঠিক মতো কাজ করতে পারে না। ফলে ক্রমাগত মাথা ব্যথা হয়। ৩. যদি আপনার থেকে মাত্র তিন-চার ফুট দূরে দাঁড়িয়ে থাকা কাউকে বা কোনও কিছু দেখতে সমস্যা হয় তাহলে আপনার চক্ষু বিশেষজ্ঞর কাছে যাওয়া উচিত। ৪. যদি রাতে দেখতে সমস্যা হয় তাহলেও চোখ...
কীভাবে বুঝবেন আপনার চশমার প্রয়োজন?

ঘাড়ে ব্যথা হলে কী করবেন?
অনলাইন ডেস্ক

ঘাড়ে ব্যথা খুব অস্বস্তিকর। কারো সাথে কথা বলা যায় না। সোজাভাবে দাঁড়ানো যায় না। কোনো কাজ সঠিকভাবে করা যায় না। ঘাড়ের ব্যথা হলে কিছু সাধারণ ব্যবস্থা রয়েছে যা আপনি অনুসরণ করতে পারেন: বিশ্রাম নেওয়া: ঘাড়ে অতিরিক্ত চাপ বা টান না পড়ার জন্য কিছু সময় বিশ্রাম নেওয়া প্রয়োজন। তবে, দীর্ঘ সময় এক জায়গায় বসে বা শুয়ে থাকাও ক্ষতিকর হতে পারে, তাই মাঝেমধ্যে পজিশন পরিবর্তন করুন। ঠান্ডা ও গরম সেঁক: ব্যথা কমানোর জন্য প্রথমে ঠান্ডা সেঁক (যেমন বরফ) ব্যবহার করতে পারেন, বিশেষ করে যদি ব্যথা তাজা আঘাতের কারণে হয়। কয়েকদিন পর গরম সেঁক (যেমন গরম পানিতে ভেজানো তোয়ালে) ব্যবহার করলে পেশির শিথিলতা ও ব্যথা কমতে পারে। হালকা স্ট্রেচিং ও এক্সারসাইজ: অল্প কিছু ঘাড়ের স্ট্রেচিং বা এক্সারসাইজ করা যেতে পারে যা পেশি শিথিল করতে সাহায্য করবে। তবে, খুব বেশি চাপ দেয়া বা অত্যধিক স্ট্রেচ করা উচিত নয়,...
জরায়ুমুখ ক্যানসার কী, প্রতিরোধে যা করবেন
নিজস্ব প্রতিবেদক

বাংলাদেশে প্রতিবছর জরায়ুমুখের ক্যানসারে হাজার হাজার নারী আক্রান্ত হন এবং মৃত্যুবরণ করেন।নারীদের জরায়ু ক্যান্সারকে বলা হয় সাইলেন্ট কিলার বা নীরবঘাতক। কারণ এই অসুখে আক্রান্ত হলেও অনেক নারী এর লক্ষণ বুঝতে পারেন না। আবার ভিন্ন লক্ষণ দেখা দিলেও অনেক সময় গুরুত্ব দেন না। শুধু তাই নয়, নারীরা যেসব ক্যান্সারে বেশি আক্রান্ত হন তার মধ্যে জরায়ু ক্যান্সার অন্যতম। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) সহযোগী সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল এজেন্সি ফর রিসার্চ অন ক্যান্সার (আইএআরসি) এর তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় ৫,০০০ নারী জরায়ুমুখ ক্যান্সারে মারা যান। আরও পড়ুন ঘাড়ে ব্যথা হলে কী করবেন? ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ তবে, বাংলাদেশে জরায়ুমুখ ক্যান্সারে আক্রান্ত নারীর সুনির্দিষ্ট সংখ্যা সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য ও সাম্প্রতিক তথ্যের অভাব রয়েছে। দেশে...
নিউমোনিয়ার ঝুঁকিতে কারা?
অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী
অনলাইন ডেস্ক

বিশ্বব্যাপী নিউমোনিয়ায় যত মৃত্যু ঘটে তার প্রায় ৩৫ ভাগই শিশু। যেসব অঞ্চলে টিকার সুযোগ কম, খাদ্য ঘাটতির জন্য অপুষ্টি ঘিরে ধরে সমাজকে, অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ, ধোঁয়া আর রান্নার জ্বালানি দূষিত করে বাতাস, সেখানকার শিশুরাও আছে ঝুঁকিতে। ফুসফুসে সংক্রমণের কারণে যে প্রদাহ হয় তাকেই বলে নিউমোনিয়া। বেশির ভাগ সংক্রমণের কারণ ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস যেমন ইনফ্লুয়েঞ্জা, কভিড-১৯ এর সংক্রমণ। এছাড়া ধূমপায়ী, মাদকসেবীদের মধ্যে বেশি হয় নিউমোনিয়া। অপুষ্টিতে আক্রান্ত শিশুরাও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হতে পারে। অন্যদিকে বায়ুদূষণ, ঘরের ভিতর বায়ু চলাচল বিঘ্নিত হলে নিউমোনিয়ার ঝুঁকি আরও বাড়তে পারে। যাদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে নেই, রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা দুর্বল, যারা অনেক দিন স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ নিচ্ছেন তাদেরও নিউমোনিয়ার ঝুঁকি অনেকটাই বেশি। খেয়াল রাখতে হবে নিউমোনিয়া হলে হয় খুব জ্বর...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর