আসন্ন রোজাকে ঘিরে রেকর্ড পরিমাণ নিত্যপণ্য আমদানি করা হয়েছে। এ সময়ের বাড়তি চাহিদা মেটাতে এরই মধ্যে ছোলা, খেজুর, ডাল, পেঁয়াজ, রসুন, চিনি, ভোজ্যতেলসহ বিভিন্ন পণ্যের বিপুল মজুদ নিশ্চিত করেছেন ব্যবসায়ী ও আমদানিকারকরা। ফলে রোজায় অতিমুনাফালোভী চক্র যেভাবে পণ্যের দাম বাড়িয়ে ভোক্তার পকেট কাটে, এবার এ আশঙ্কা নেই; বরং দাম আরো কমতে পারে। তথ্য-উপাত্ত এবং ব্যবসায়ী ও আমদানিকারকরা এমন আভাসই দিচ্ছেন। তবে পর্যাপ্ত আমদানির মধ্যেও চোখ রাঙাচ্ছে বোতলজাত সয়াবিন তেল। বাজারে এ পণ্যটির সংকট এখনো কাটেনি। হাতেগোনা দু-একটি দোকানে বোতলজাত তেল পাওয়া গেলেও সরকার নির্ধারিত দরের চেয়ে বেশি রাখা হচ্ছে। বোতলজাত সয়াবিন তেল সংকটে দাম বাড়িয়ে বিক্রি করা হচ্ছে খোলা সয়াবিন তেলও। ভোজ্যতেলের সরবরাহ সংকটের কারণে ভোক্তাদের মাঝে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। এই সংকট চলতে থাকলে রোজায় এটি...
সরবরাহ বেশি, সংকটের শঙ্কা কম
সজীব আহমেদ
নিজস্ব প্রতিবেদক

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
অনলাইন ডেস্ক

বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য তাই মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে বাংলাদেশি টাকার ২৪ ফেব্রুয়ারি বিনিময় হার তুলে ধরা হলো- বৈদেশিক মুদ্রার নাম বাংলাদেশি টাকা ইউএস ডলার ১২১ টাকা ৫২ পয়সা ইউরোপীয় ইউরো ১২৭ টাকা ১৭ পয়সা ব্রিটেনের পাউন্ড ১৫৩ টাকা ৫০ পয়সা ভারতীয় রুপি ১ টাকা ৪০ পয়সা মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত ২৭ টাকা ৪৫ পয়সা সিঙ্গাপুরের ডলার ৯১ টাকা ২৫ পয়সা সৌদি রিয়াল ৩২ টাকা ৫০ পয়সা কানাডিয়ান ডলার ৮৫ টাকা ৩৭ পয়সা অস্ট্রেলিয়ান ডলার ৭৮ টাকা ৮৮ পয়সা কুয়েতি দিনার ৩৯৩ টাকা ৭৮ পয়সা *যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে...
গত দেড় দশকে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বাড়েনি: ড. সেলিম রায়হান
অনলাইন ডেস্ক

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ও সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং (SANEM)- এর নির্বাহী পরিচালক ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, গত দেড় দশকের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা সত্ত্বেও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক স্থিতিস্থাপকতা (Economic Resilience) উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত হয়নি। তিনি ২১-২৩ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত ৮ম সানেম বার্ষিক অর্থনীতিবিদ সম্মেলনে (SAEC) ২০২৫-এর এক অধিবেশনে এই মন্তব্য করেন। এবারের সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য ছিল অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধার: ভঙ্গুরতা থেকে স্থিতিস্থাপকতার পথে। ড. রায়হান বলেন, প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা, অপর্যাপ্ত সংস্কার এবং ডাটা ম্যানিপুলেশনের মতো বিষয়গুলো বাংলাদেশের অর্থনৈতিক স্থিতিস্থাপকতা বৃদ্ধির পথে প্রধান বাধা। তিনি অর্থনৈতিক অবস্থার বিশ্লেষণের জন্য White Paper Committee on the State of the Economy এবং Task Force on Re-strategising the...
অর্থনীতি না বাঁচলে গণতন্ত্র বাঁচবে না
অদিতি করিম
নিজস্ব প্রতিবেদক

অর্থনীতি এবং গণতন্ত্র একে অন্যের পরিপূরক। অনেকটা রেললাইনের মতো। রেল যেমন দুটি লাইন ছাড়া চলতে পারে না, ঠিক তেমনি একটি রাষ্ট্র রাজনীতি এবং অর্থনীতির ভারসাম্যপূর্ণ অবস্থান ছাড়া চলতে পারে না। রাজনীতি ঠিক না থাকলে যেমন অর্থনীতি ভঙ্গুর হয়ে পড়ে, তেমনি অর্থনীতি না বাঁচলে গণতন্ত্রের মৃত্যু হয়। সুশাসন, জবাবদিহি ও গণতান্ত্রিক পরিবেশ অর্থনীতিকে এগিয়ে নেয়। বিনিয়োগকারীদের আস্থা সৃষ্টি করে। ঠিক তেমনি অর্থনীতিকে সহায়ক পরিবেশ না দিলে গণতন্ত্র চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে। গণতন্ত্র বিকাশের জন্য অর্থনীতিতে স্বস্তি অপরিহার্য। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে আমরা যদি ইতিহাস পর্যালোচনা করি তাহলে দেখব যে, যখন গণতন্ত্র ধ্বংস হয়েছে, রাজনীতি নষ্ট হয়েছে তখন অর্থনীতিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, মুখ থুবড়ে পড়েছে। আবার যখন অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়েছে, তখন গণতন্ত্র রক্ষা পায়নি।...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত