সংবিধান সংস্কারে আজ বুধবার (১৫ জানুয়ারি) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে আলী রীয়াজ নেতৃত্বাধীন কমিশন সুপারিশ জমা দিয়েছে। সেখানে পাঁচটি সাংবিধানিক কমিশন নিয়ে সংবিধানের একটি ভাগ তৈরির জন্য সুপারিশ করছে কমিশন; যেখানে প্রতিটি কমিশনের জন্য একটি করে পরিচ্ছেদ থাকবে। এই কমিশনগুলো হচ্ছে- (ক) মানবাধিকার কমিশন; (খ) নির্বাচন কমিশন; (গ) সরকারি কর্ম কমিশন; (ঘ) স্থানীয় সরকার কমিশন; (ঙ) দুর্নীতি দমন কমিশন। সিআরসি সুপারিশ করছে যে, সবগুলো কমিশনের গঠন, নিযোগ, কার্যকাল এবং অপসারণ প্রক্রিয়া একই রকমের হবে। প্রত্যেকটির মেয়াদ হবে ৪ বছর।...
চার বছর মেয়াদি পাঁচ সাংবিধানিক কমিশনের সুপারিশ
যেসব সুপারিশ করলো পুলিশ সংস্কার কমিশন
অনলাইন ডেস্ক
ভুয়া ও গায়েবি মামলায় চার্জশিট দিলে তদন্তকারী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া, মামলায় অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করার চর্চা বন্ধ, চূড়ান্তভাবে দোষী প্রমাণিত না হলে গণমাধ্যমের সামনে হাজির না করাসহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ করেছে পুলিশ সংস্কার কমিশন। বুধবার প্রধান উপদেষ্টার কাছে এই সুপারিশ জমা দেয় পুলিশ সংস্কার কমিশন। আটক-গ্রেপ্তার, তল্লাশি, জিজ্ঞাসাবাদের বিধি-প্রণিধান সংশোধন ও পুলিশের দুর্নীতি প্রতিরোধে ব্যবস্থা নেওয়াসহ নানা সুপারিশ করেছে কমিশন। এতে চাকরিপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে এনআইডির স্থায়ী ঠিকানা দেখে অনুসন্ধানের বাধ্যবাধকতা বাতিল, চাকরিপ্রার্থীদের যেকোনো ভেরিফিকেশনে পুলিশকে যুক্ত না করা, চাকরি প্রার্থীদের ভেরিফিকেশনের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক মতাদর্শ যাচাই না করারও সুপারিশ করা হয়েছে। আরও পড়ুন ৪০ শতাংশ ভোট না পড়লে আবারও...
উচ্চ আদালত বিকেন্দ্রীকরণের সুপারিশ
সংবিধান সংস্কারে আজ বুধবার (১৫ জানুয়ারি) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে আলী রীয়াজ নেতৃত্বাধীন কমিশন সুপারিশ জমা দিয়েছে। কমিশন উচ্চ আদালতের বিকেন্দ্রীকরণ করে দেশের সকল বিভাগে হাইকোর্ট বিভাগের সমান এখতিয়ার সম্পন্ন হাইকোর্টের স্থায়ী আসন প্রবর্তনের সুপারিশ করছে। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের আসন রাজধানীতেই থাকবে। সুপারিশে বলা হয়, সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগে একটি স্বাধীন বিচার বিভাগীয় নিয়োগ কমিশন [জুডিশিয়াল অ্যাপয়েনমেন্টস কমিশন, Judicial Appointments Commission (JAC)] গঠন করা হবে। এর সদস্যরা হবেন - প্রধান বিচারপতি (পদাধিকারবলে কমিশনের প্রধান); আপিল বিভাগের পরবর্তী দুজন জ্যেষ্ঠ বিচারক (পদাধিকারবলে সদস্য); হাইকোর্ট বিভাগের জ্যেষ্ঠতম দুজন বিচারপতি (পদাধিকারবলে সদস্য); অ্যাটর্নি জেনারেল এবং একজন নাগরিক (সংসদের উচ্চকক্ষ কর্তৃক মনোনীত)। ৩। সুপ্রিম...
৪০ শতাংশ ভোট না পড়লে আবারও নির্বাচনের প্রস্তাব
অনলাইন ডেস্ক
জাতীয় অথবা স্থানীয় সরকার যেকোনো নির্বাচনে ৪০ শতাংশ ভোট না পড়লে আবারও নির্বাচনের প্রস্তাব দিয়েছে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। এছাড়াও সরকারের কাছে একগুচ্ছ সুপারিশ করেছে কমিশন। সংস্কার কমিশনের সুপারিশগুলো দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার পর সংস্কার কার্যক্রম হাতে নেবে অন্তর্বর্তী সরকার বলেও জানানো হয়েছে প্রস্তাবনায়। বুধবার (১৫ জানুয়ারি) প্রধান উপদেষ্টার কাছে এই কমিশন পুরো নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের নয় পৃষ্ঠার সুপারিশ জমা দেয়। মনোনয়নপত্র: ১. বাংলাদেশের অভ্যন্তরে আইনি হেফাজতে থাকা ব্যতীত সব প্রার্থীর সশরীরে মনোয়নপত্র জমা দেওয়ার বাধ্যবাধকতা তৈরি করা । ২. নির্বাচনী তফসিলে মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের সময় বৃদ্ধি করা, যাতে হলফনামা যাচাই-বাছাই করা ও আপিল নিষ্পত্তি জন্য পর্যাপ্ত সময় পাওয়া যায়। অন্যদিকে নির্বাচনী প্রচারণার সময় কমানো, যাতে...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর