হাশেম এন্টারপ্রাইজ আমি মদন রোডের হাশেম এন্টারপ্রাইজ। গণেশের ঢালু জমিন জানে জানে হাঁসকুড়ি জানে জয়পাশা জানে বয়রালা ও বান্নিতলা, হাশেমের নাম। ২. আমার তখন ব্রিজ ছিল না। ইট সুরকি পিচ ছিল না। আমার চাকার ধুলায় আন্ধা হয় নাই এমন কোনো বটের বাপ ছিল না, পথের দুধারায়.. ৩. ছিল শুধু পা, বারমাসি সচল পা.. তাদের কোটি কোটি পদচ্ছাপের উপর দিয়ে গভীর রাতে তীব্র হর্ন বাজিয়ে চলে যায় সুদূরের নাইট বাস আমি পাতা উল্টাই গান পাল্টাই লেখা মুছি পেছন পথে পুরাতন সন্ধ্যার দিকে হাঁটি। আমাকে ফেলে সামনের দিকে যতদুর যাও তোমাদের ছেড়ে তারও বেগে পেছনের দিকে ছুটি। এও এক প্রতিযোগিতা আমার সবার আগে আমাকেই পেতে চাই আমি। মামুন খান কবিতার আগুনে ঝলসানো সুস্বাদু বারবিকিউর নাম মামুন খান। অরণ্যের মোরগ, সমুদ্রের মাছ, জঙ্গলের শুকর - পুড়তে পুড়তে আমাকে সমদেহী ভেবেছে বহুবার। তিনরাতদুদিন...
মামুন খানের ৫ কবিতা
মামুন খান
স্বপ্নবাজ মঞ্চনাটকের সাফল্যের পর
স্মৃতিকথা
নাসরীন জাহান
ক) স্বপ্নবাজ মঞ্চ নাটকের সাফল্যের পর চলচ্চিত্র ও নাটক নির্মাতা আবু সাইয়ীদ আমাকে বলে আপা একুশে টিভির জন্য একটা দীর্ঘ দীর্ঘ ধারাবাহিক নাটক লিখুন। তখন একুশে টিভি সবে এ দেশে পা রেখেছে। তিনি বলেন, দারুণ জনপ্রিয় টেলিভিশন মাধ্যম। আপনি তো ভেবেছিলেন, টুকু লিখতে পারবেন না কিন্তু পেরেছেন তো, চেষ্টা করে দেখুন এটাও পারবেন। একশ পর্বের নাটক। আমি প্রায় চিল্লিয়ে উঠি, পাগল! আমি মরলেও এত পর্বের নাটক লিখতে পারব না! কিন্তু এই ধারাবাহিকের জন্য সেইসময় অগ্রিম এক লাখ টাকা দেয়ার কথা হচ্ছিল। আমি সবসময় নিজের উপার্জনকে গুরুত্ব দিতাম। ঠিক এই জন্যই আমি অনেক দ্বিধা নিয়ে বলা যায়,সমুদ্রে ঝাঁপ দিই। আমার উপন্যাস সোনালি মুখোশ অবলোকনে নাটকের নাম হয়,দূরের বাতিঘর। শুটিং শুরু হয়।তানিয়া,শহীদুজ্জামান সেলিম, আহমেদ আজিজুল হাকিম,শোভন, সুমাইয়া শিমু আরও এক ঝাঁক তারকা সেখানে অভিনয় করা শুরু...
মাহদী মল্লিকের ৫ কবিতা
মাহদী মল্লিক
সন্ধ্যা ভাষা বৌদ্ধ সহজিয়াগণ চর্যাপদ রচনার সময় যে সন্ধ্যা ভাষা ব্যবহার করেছিলেন সেই সন্ধ্যা ভাষায়ই যেন রচিত তোমার চলে যাওয়া না আলো, না আঁধারি! আমি কিংবা হরপ্রসাদ শাস্ত্রী বুঝতে পারি না কেউ। প্রশ্ন থেকে তুমি আমায় ছেড়ে গিয়ে কমফোর্ট ফিল করছো কিনা জানাইও... এই দেখো আমি দৈনিক মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা করছি আর ভাবছি পৃথিবী ছেড়ে গিয়ে আমার লাশ পরকালে কমফোর্ট ফিল করবে কি না! পরিবর্তন চাই শীতের রাত, তবু পুড়ে যাচ্ছে বুক তুমি উত্তরের বাতাস হয়ে আসো তুষারপাত হোক হৃদয়ে- অনল নিভে এ হৃদয় হয়ে যাক ফিনল্যান্ড। ডোবা জুম্মা বার। শীতে কাঁপছে রাজহাঁস মন কিংবা শরীরের পোশাক ও চাচ্ছে এস্ট্রা কোনো পোশাক। খেজুর গাছের রসের হাঁড়ি থেকে পাখিরা উড়ে যাচ্ছে পৌষের ক্ষেতে, হারিয়ে যাচ্ছে কুয়াশার জান্নাতে; এমন দৃশ্য দেখতে দেখতে মনে হইলো আমি এক ভিন্ন পানকৌড়ি। যে ডুব দিই প্রণয়...
বিখ্যাত ‘মোনালিসা’ আসলে কে?
অনলাইন ডেস্ক
চিত্রশিল্পী লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির আঁকা পাঁচশ বছরের পুরনো ছবি মোনালিসা কেন এতো বিখ্যাত বা কে তিনি এ নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে যুগে যুগে। আজও চলছে গবেষণা। বিশ্লেষকরা বলছেন, কেবল শিল্পগুণই না, ছবিটির সঙ্গে জড়িয়ে থাকা রহস্য এবং একাধিক ঘটনা এটিকে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় চিত্রকর্মগুলোর একটি করার পিছনে ভূমিকা রেখেছে। গবেষণাভিত্তিক অলাভজনক সংবাদমাধ্যম দ্য কনভার্সেশনে প্রকাশিত একটি লেখায় জানা যায়, মোনালিসার ছবিটি আঁকা হয়েছিল একজন সিল্ক ব্যবসায়ীর অনুরোধে। লিওনার্দোর জীবনীকারদের একজন ইতালিয়ান স্কলার জর্জিও ভাসারি ১৫৫০ সালে রচিত একটি বইতে এনিয়ে লেখেন। লেখক জানান, সিল্ক ব্যবসায়ী ফ্রান্সেসকো ডেল গিওকোন্ডো লিওনার্দোকে তার স্ত্রী লিসা গেরারদিনির প্রোট্রেট আঁকতে অনুরোধ করেন। ইতালিতে যে কোনও নারীকে মোনা বলে সম্বোধন করা হতো। আর সিল্ক ব্যবসায়ীর নামে ছিল লিসা।...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর