মানবদেহের জন্য প্রোটিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পেশিকে শক্তিশালী করা থেকে ওজন নিয়ন্ত্রণ, সার্বিক সুস্থতার জন্য প্রোটিনের জুড়ি নেই। তাই প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার রাখা প্রয়োজন। এতে যেমন দীর্ঘ সময় পেট ভরা থাকার পাশাপাশি বারে বারে খাওয়ার প্রবণতাও কমে যায়। একজন মানুষের দৈনিক কতটা প্রোটিন খাওয়া উচিত তা নির্ভর করে ব্যক্তির ওজন, উচ্চতা, শারীরিক পরিস্থিতি, বয়সের ওপর। কারণ নিয়ম না মেনে প্রোটিন খেলে হতে পারে বিপদও। হিসেব অনুযায়ী, একজন সুস্থ ও স্বাভাবিক ওজনের প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ প্রতিদিন ৫০-৬০ গ্রাম প্রোটিন খাওয়া উচিত। অন্যদিকে নারীদের প্রোটিন খেতে হবে ৭০-৮০ গ্রাম। এ ছাড়া যারা নিয়মিত শরীরচর্চা করেন কিংবা শারীরিক দুর্বলতা রয়েছে তাদের সঠিক পরিমাণে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। অতিরিক্ত প্রোটিন জাতীয় খাবার খেলে কিডনির...
অতিরিক্ত প্রোটিন ডেকে আনতে পারে যেসব বিপদ
অনলাইন ডেস্ক
শিশুদের হার্টে ছিদ্র কেন হয়?
অনলাইন ডেস্ক
হৃদপিণ্ডে ছিদ্র মূলত একটি জন্মগত ত্রুটি। সাধারণত গর্ভাবস্থায় শিশুর হৃৎপিণ্ডের বিকাশজনিত সমস্যা কারণে এই ছিদ্র দেখা দিতে পারে। বাংলাদেশ হৃদরোগ বিশেষজ্ঞদের করা সাম্প্রতিক এক জরিপে দেখা গিয়ে, দেশটিতে প্রতি ১০০০ শিশুর মধ্যে আট থেকে নয়জন এই হৃদপিণ্ডের ছিদ্রজনিত সমস্যায় ভুগে থাকে। যদি শুরুতেই সমস্যাটি ধরা পড়ে, তাহলে দ্রুত চিকিৎসার মাধ্যমে শিশুকে সম্পূর্ণ সুস্থ করা সম্ভব। তবে যদি দেরী হয়, জটিলতা ততো বাড়ে। এর চিকিৎসা কেমন হবে সেটা নির্ভর করে ছিদ্রটি হার্টের কোথায় আছে এবং ছিদ্রটি কতো বড় সেটার ওপর। ছিদ্র হওয়ার কারণ : মায়ের বয়স ৩৫ বছরের বেশি, ঋতুচক্রের শেষ দিকের নিষেক, মায়ের ডায়াবেটিস থাকলে, গর্ভাবস্থায় মা যদি নিয়মিত ধূমপান বা অ্যালকোহল পান করেন। মানুষে হৃদপিণ্ডে ছিদ্র থাকা মূলত একটি জন্মগত ত্রুটি। সাধারণত গর্ভাবস্থায় শিশুর হৃৎপিণ্ডের...
শীতে সর্দি-কাশি থেকে নিরাপদ থাকতে যা করবেন!
অনলাইন ডেস্ক
বাড়ছে শীতের তীব্রতা। উত্তরের হাওয়ায় শীতল হচ্ছে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল। আবহওয়ার এই পরির্বতনে নানান ধরণের সমস্যা দেখা দেয়। কমবেশি সবাই সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হন। ইনফ্লুয়েঞ্জায় আক্রান্ত হলে দ্রুত আরোগ্য লাভের জন্য কিছু ঘরোয়া চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারেন। আদা পানি সারাদিনে ২-৩ বার পান করা নিরাপদ এবং উপকারী হতে পারে, তবে এটি কতবার খাবেন তা নির্ভর করে আপনার স্বাস্থ্যের অবস্থা ও সহনশীলতার ওপর। আদা পানির উপকারিতা- ১. হজমে সহায়তা করে ২. ইনফ্লামেশন (প্রদাহ) কমায় ৩. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় ৪. গ্যাস ও বদহজম দূর করে ৫. সর্দি-কাশি কমাতে সাহায্য করে আদা পানি কখন খাবেন? সকালে খালি পেটে হজম ভালো হবে, ওজন কমানোর জন্য উপকারী দুপুরে খাবারের পর গ্যাস ও বদহজম এড়াতে সাহায্য করে রাতে শোবার আগে (হালকা কুসুম গরম করে) রিলাক্স হতে ও ঘুম ভালো হতে সাহায্য করে আরও পড়ুন...
কথায় কথায় বুকজ্বালা কেন হয়?
ডা. এম শমশের আলী
অনলাইন ডেস্ক
ঝালজাতীয় খাদ্য গ্রহণের পর অল্প পরিমাণে ঢেঁকুর উঠেছে, খেয়াল করে দেখবেন বুক ও গলা ঝালের কারণে জ্বালাপোড়া করছে, একটু পানি পান করলে অল্প সময়ের মধ্যেই জ্বালা কমে যাবে। এ ধরনের অনুভূতিকেই বুকজ্বালা বলা হয়। পেটভরে খাওয়ার পর শক্তিপ্রয়োগের কাজ করতে থাকলে এ ধরনের ঢেঁকুর ও বুকজ্বালায় আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পায়। পাকস্থলী ও খাদ্যনালির সংযোগস্থলে একটি শক্ত Sphincter থাকে। যার ফলে পাকস্থলীতে চাপ বৃদ্ধি পাওয়ার ফলেও এই Sphincter এর অবরোধের জন্য খাদ্যবস্তু পাকস্থলী থেকে গলায় ও বুকে অবস্থিত খাদ্যনালিতে প্রবেশ করতে পারে না। ফলে স্বাভাবিক অবস্থায় পাকস্থলীর খাদ্যবস্তু খাদ্যনালিতে আসতে পারে না। তবে যদি কোনো কারণে Sphincter দুর্বল হয়ে গেলে, বমি হওয়ার প্রবণতা দেখা দিলে এবং জন্মগতভাবে অথবা বংশগতভাবে এই Sphincter দুর্বল থাকলে প্রায়ই এ ধরনের পরিস্থিতির উদ্ভব হয়। ফলশ্রুতিতে ব্যক্তি...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত