এক মাস রোজা রাখার পর আসে ঈদ। ঈদের দিন ঘরে-বাইরে সব জায়গায় থাকে মুখরোচক ও সুস্বাদু খাবার। আর তখনই বাঁধে বিপত্তি। দীর্ঘ এক মাস রোজা রাখার পর এই অনিয়ন্ত্রিত ভূরিভোজ ঈদের আনন্দ মাটি করে দিতে পারে। দেখা দিতে পারে বদ হজম বা পেট ফাঁপার মতো বিরক্তিকর উপসর্গ। চলুন জেনে নেই বদ হজম থেকে বাঁচার উপায়- ১.পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে। পানি দ্রুত খাবারকে হজম করতে সাহায্য করে। তাই প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি অবশ্যই পান করতে হবে। ২. হালকা গরম পানি দিয়ে গোসল করুন। দেখবেন ভালো লাগবে। এ ছাড়াও হিটিং ব্যাগের সাহায্যে পেটে তাপ প্রয়োগ করুন অন্তত ২০ মিনিটের জন্য। ৩. ব্যায়াম প্রতিটি মানুষের জন্য অত্যন্ত উপকারি তাই প্রতিদিন নিয়মিত কমপক্ষে ৩০ মিনিট ব্যায়াম করলে বদ হজম বা পেট ফাঁপা থেকে বাঁচা সম্ভব। ৪. শাক সবজি খেতে হবে বিশেষ করে আঁশযুক্ত খাবার খেতে হবে, যাতে...
ঈদে খাবার খেয়ে বদহজম হলে কী করবেন
অনলাইন ডেস্ক

কেন অল্প বয়সে হার্ট অ্যাটাক হয়?
অনলাইন ডেস্ক

অল্প বয়সে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার হার কম হলেও এখন আমাদের জীবনযাত্রা, পরিবেশের পরিবর্তন ও কিছু জেনেটিক কারণে হার্ট অ্যাটাক দিন দিন বাড়ছে। এত কম বয়সে হার্ট অ্যাটাক! অবাক লাগলেও সত্যি, অনেক কম বয়সেও হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। এ বিষয়েপরামর্শ দিয়েছেন স্কয়ার হাসপাতালের মেডিসিন স্পেশালিস্ট ডা. আফলাতুন আকতার জাহান। জেনে নেওয়া যাক কেন অল্প বয়সে হার্ট অ্যাটাক হয়? ধূমপান: অল্প বয়সে হার্ট অ্যাটাকের একটি বড় কারণ ধূমপান। ধূমপানে রক্তনালিতে ক্ষত তৈরি হয় এবং রক্তনালির ভেতর চর্বি জমাট বাঁধার প্রবণতা বেড়ে যায়। মাদকাসক্তি: হার্ট অ্যাটাকের আরেকটি বড় কারণ মাদকাসক্তি। কোকেন, ইয়াবা, গাঁজা, ইন্ট্রাভেনাস অ্যাবিউজিং ড্রাগ হার্টের রক্তনালির ক্ষতি করে এবং হৃৎস্পন্দন এলোমেলো করে, যা হার্ট অ্যাটাকের কারণ হতে পারে। মানসিক চাপ: অতিরিক্ত উদ্বেগ, মানসিক চাপ হৃদ্রোগের ঝুঁকি...
এই ঈদে কী খাবেন, কী খাবেন না
নিউজ টোয়েন্টিফোর হেলথ

ঈদ মানেই বাড়তি খাবারের বিশেষ আয়োজন, যা প্রায় প্রতি ঘরেই হয়। আর ঈদের এই কয়েক দিন সবাই কমবেশি খাওয়াদাওয়া করেন। কিন্তু এক মাস রোজা রাখার পর খাবারদাবারে একটু সাবধানতা অবলম্বন করা দরকার, সে বিষয়টি মনে রাখেন না অনেকেই। সকালে যা খাবেন সাধারণত ঈদের দিনের সকালটা শুরু হয় মিষ্টি বা সেমাই জাতীয় খাবার দিয়ে। ঈদের নামাজ পড়ার আগে সেমাই, ফিরনি, পায়েস বা হালকা নাশতা খাওয়া যেতে পারে। খাওয়ার আধা ঘণ্টা পর দেড় থেকে দুই গ্লাস পানি খাওয়া ভালো। পাশাপাশি কিশমিশ, বাদাম, পেঁপে, বেল বা আমের জুস ইত্যাদিও খেতে পারেন। কিন্তু এক মাস রোজা রাখার পর সকালে খাবার গ্রহণেই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। তবে মিষ্টিজাতীয় খাবার পরিমাণে কম খেতে হবে। আর যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে, তাদের মিষ্টিজাতীয় খাবারে একটু বেশি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। অনেক বাড়িতে ঈদের দিন সকালে খিচুড়ি-মাংসের প্রচলনও আছে।...
ঈদে ডায়াবেটিস, হৃদরোগ ও কিডনি রোগীদের স্বাস্থ্যসম্মত ডায়েট প্ল্যান
ইসরাত জাহান

ঈদের দিন ঘিরে থাকে নানা রকম আয়োজন। একমাস রোজা রাখার পর হঠাৎ অতিভোজনে পেট ভরা ভাব বা অস্বস্তিকর অনুভূতি হতে পারে। অতিরিক্ত তেল মশলা জাতীয় খাবার খেলে তা পরিপূর্ণভাবে হজম করতে অনেক সময় লাগতে পারে। তাছাড়া এতে পেটে অস্বস্তিকর অনুভূতি, ভরা ভরা ভাব, বারবার ঢেকুর ওঠা, এমনকি বুকে ব্যথা পর্যন্ত হতে পারে। এজন্য রোগীদের একটু সচেতনতা অবলম্বন করতে হবে। ডায়াবেটিস ডায়াবেটিসের রোগীকে অবশ্যই মিষ্টিজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। তাঁরা বরং টক খাবারের মাধ্যমে রসনা পূরণ করতে পারেন। নেহাতই মিষ্টি খেতে চাইলে চিনির বিকল্প দিয়ে তৈরি করে নেবেন। পোলাও, বিরিয়ানি কম খাবেন, ভাত খাওয়াই ভালো। গরু বা খাসির মাংস খাওয়া যাবে, পরিমাণটা অতিরিক্ত যাতে না হয় এবং তেল বা চর্বি যেন কম থাকে। সাথে সালাদ রাখবেন। হৃদ্রোগ হৃদ্রোগে আক্রান্ত, বিশেষ করে প্রবীণেরা অবশ্যই তৈলাক্ত মাংস ও তেল-ঘি...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর