কফির স্বাস্থ্যগত অনেক উপকারিতা রয়েছে, বিশেষ করে যদি এটি পরিমিত পরিমাণে গ্রহণ করা হয়। নিচে কফির কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্যগত উপকারিতা তুলে ধরা হলো: ১. শক্তি ও উদ্দীপনা বৃদ্ধি করে কফিতে থাকা ক্যাফেইন একটি প্রাকৃতিক উদ্দীপক যা স্নায়ুতন্ত্রকে উদ্দীপিত করে, ক্লান্তি কমায় এবং মনোযোগ বাড়ায়। ২. মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করে ক্যাফেইন স্মৃতিশক্তি, মনোযোগ এবং সামগ্রিক মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়াতে সহায়ক। ৩. ওজন কমাতে সহায়তা করে ক্যাফেইন বিপাকক্রিয়া (metabolism) ত্বরান্বিত করে এবং শরীরের ফ্যাট পোড়ানোর হার বাড়াতে পারে কফি। ৪. টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায় গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত কফি পান করলে টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি ৬-৭% পর্যন্ত কমাতে পারে। ৫. হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে পারে পরিমিত কফি পান উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হতে...
কফির স্বাস্থ্যগত উপকারিতা
নিউজ টোয়েন্টিফোর হেলথ

হাঁস নাকি মুরগির ডিম খাওয়া ভালো?
অনলাইন ডেস্ক

কোনটি বেছে নেবেন? পুষ্টিবিদদের মতে, পুষ্টিগুণের বিবেচনায় হাঁসের ডিম মুরগির ডিমের তুলনায় বেশি উপকারী। কারণ এতে প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান বেশি পরিমাণে বিদ্যমান। তবে হাঁসের ডিমে কোলেস্টেরলের মাত্রা মুরগির ডিমের তুলনায় বেশি। তবে পুষ্টিগুণের বিচারে এই দুই ডিমে কিছুটা পার্থক্য রয়েছে। যেমন: ১. হাঁসের ডিমের কুসুম মুরগির ডিমের থেকে বড় হয়। এতে ফ্যাটের পরিমাণও বেশি থাকে। ২. মুরগির ডিমের চেয়ে হাঁসের ডিমে প্রোটিনের পরিমাণ বেশি থাকে। প্রতি ১০০ গ্রাম হাঁসের ডিমে প্রোটিনের পরিমাণ থাকে ১৩ দশমিক ৫ গ্রাম এবং অন্যদিকে মুরগির ডিমে প্রোটিনের পরিমাণ থাকে ১৩ দশমিক ৩ গ্রাম৷ ৩. যাদের মুরগির ডিমে এলার্জি থাকে তারা হাঁসের ডিম খেতে পারেন। ৪. মুরগির ডিম সহজপাচ্য এবং অধিকাংশ মানুষের জন্য সাশ্রয়ী। এতে থাকা কোলিন নামক উপাদান মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করতে...
সকালের নাস্তায় যেসব খাবার খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে
অনলাইন ডেস্ক

উচ্চ রক্তচাপ একটি সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা যা হৃদরোগ, স্ট্রোক এবং অন্যান্য জটিলতার ঝুঁকি বাড়ায়। সুষম খাদ্য রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং সকালের নাস্তা হলো একটি অপরিহার্য খাবার। যা দিনের বাকি সময়ের জন্য সুস্থতার মাত্রা নির্ধারণ করে। সকালের নাস্তায় পুষ্টিকর, কম সোডিয়াম যুক্ত এবং হৃদযন্ত্র-বান্ধব খাবার নির্বাচন করুন। এ ধরনের খাবার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক উচ্চ রক্তচাপ থেকে বাঁচতে সকালের নাস্তায় কী খাবেন- ১. বাদাম এবং বেরি সহ ওটমিল ওটসে প্রচুর বিটা-গ্লুকান থাকে, যা এক ধরণের দ্রবণীয় ফাইবার। এটি কোলেস্টেরল কমাতে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। এক বাটি চিনি ছাড়া ওটমিলের উপরে বেরি এবং এক মুঠো বাদাম যেমন কাঠবাদাম বা আখরোট ছড়িয়ে নিন। বেরি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর,...
ডায়াবেটিস রোগীদের আতঙ্ক
ডা. শাহজাদা সেলিম
অনলাইন ডেস্ক

ডায়াবেটিস সম্পর্কিত আতঙ্ক/ভীতি অস্বাভাবিক নয়, বিশেষত রোগের দীর্ঘস্থায়ী প্রকৃতি এবং এর জন্য প্রয়োজনীয় লাইফস্টাইল সামঞ্জস্যের কারণে। ডায়াবেটিসে আক্রান্ত অনেক লোক, বিশেষ করে যারা নতুন শনাক্ত হয়েছে, তাদের অবস্থা পরিচালনার সঙ্গে সম্পর্কিত নির্দিষ্ট ভয় বা উদ্বেগ তৈরি করতে পারে। এই ফোবিয়াগুলো তাদের জীবনযাত্রার মান এবং কার্যকরভাবে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতাকে প্রভাবিত করতে পারে। এখানে ডায়াবেটিস রোগীর দ্বারা অভিজ্ঞ কিছু সাধারণ ফোবিয়া এবং উদ্বেগ : ১। সুচ আতঙ্ক (নিডেল ফোবিয়া)- এটি : সুচ, ইনজেকশন বা রক্তের ড্রয়ের ভয়। প্রভাব : এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিশেষভাবে চ্যালেঞ্জিং হতে পারে যাদের ইনসুলিন পরিচালনা করতে হয় বা আঙুল-প্রিক পরীক্ষার মাধ্যমে। তাদের রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করতে হয়। ২। রক্তের গ্লুকোজ কমে যাওয়ার...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর