স্বৈরাচার হাসিনা সরকার পতনের আন্দোলনে শহীদ হন কুলসুম বেগমের ছেলে ইমন। ছেলে হত্যার বিচারে দ্বারে দ্বারে ঘুরেও বিচার পাচ্ছেন না মা কুলসুম। তিনি অভিযোগ করেন, আন্দোলনে শহীদ হওয়ার পর থেকে বাড্ডা থানায় বারবার আসেন তিনি, আদালত থেকে নির্দেশনা আনলেও মামলা নিচ্ছে না বাড্ডা থানা।
জানা যায়, জুলাই-আগস্টের আন্দোলনের বিধ্বস্ত বাড্ডা থানা কার্যক্রম সচল হতে ২০ আগস্ট পর্যন্ত সময় লাগে।
ওই মা জানান, গত ২০ জুলাই মিছিলে গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হন তার ছেলে ইমন। ৫ আগস্টের পর অনেকেই তাকে সান্ত্বনা দিতে বাসায় গেছেন। মামলা নিয়ে হয়রানির বিষয়টি সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) ছাত্রজনতাকে জানান কুলসুম। তারা এই অন্যায়ের প্রতিবাদ করার আশ্বাস দেন শহীদ মাতাকে। কুলসুম ছাড়াও তিনটি পরিবার রোববার আদালতের নির্দেশনা নিয়ে থানায় গিয়ে মামলা নেওয়াতে পারেনি বলেও জানা যায়।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে বাড্ডা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইফুল গণমাধ্যমকে বলেন, ‘স্বৈরাচারের আমলে আমি ভাটারা ও গুলশানের গুরুত্বপূর্ণ স্থানের দায়িত্বে ছিলাম। তবে সম্প্রতি এ বিষয়ে আমার কাছে মামলা করতে কেউ আসেনি। ’
news24bd.tv/আইএএম